ভর্তি তথ্যশিক্ষা নিউজসকল ভর্তি খবর

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা ২০২০-২১

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এখানে আপনাদের সামনে সরকারি স্কুলে ভর্তির নীতিমালা তুলে ধরা হলো।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যে সকল শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে : সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের এন্ট্রি শ্রেণিতে এবং আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে সাধারণভাবে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে।

শিক্ষার্থীর বয়স : জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ বছর হতে হবে। সে হিসেবে ২য় হতে ৯ম শ্রেণির ভর্তির বয়স নির্ধারিত হবে। ভর্তির বয়সের উর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সাথে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

শিক্ষাবর্ষ : শিক্ষাবর্ষ হবে ০১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

আরো পড়ুন- সরকারি স্কুলে ভর্তির নীতিমালা ২০২০ জারি

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় নির্ধারণ : শিক্ষাবর্ষ শুরুর পূর্বে কমিটি যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে সভা আহবান করে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় নির্ধারণ করবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি :

• ১ম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবশ্যিকভাবে লটারির মাধমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে। ভর্তি কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে লটারির কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। লটারি কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তালিকা প্রস্তুত করার পাশাপাশি শন্য আসনের সমান সংখ্যক অপেক্ষমান তালিকাও প্রস্তুত রাখতে হবে। ভর্তি কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত তারিখে নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি না হলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে পর্যায়ক্রমে ভর্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

• ২য়-৮ম শ্রেণির শূন্য আসনে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাক্রম অনুসারে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। নবম শ্রেণীর ক্ষেত্রে জেএসসি/জেডিসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট বাের্ডের প্রস্তুতকৃত মেধাক্রম অনুসারে নিজ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির পর অবশিষ্ট শূন্য আসনে অন্যান্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য কমিটি কর্তৃক বাছাই করতে হবে। অবশ্য গ্রুপ গঠনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সময় ও মান বন্টন

• ২য়-৩য় শ্রেণি পর্যন্ত পূর্ণমান-৫০: তন্মধ্যে বাংলা-১৫, ইংরেজি-১৫ ও গণিতে-২০ নম্বর থাকবে। ভর্তি পরীক্ষার সময় হবে ১ (এক) ঘন্টা।

• ৪র্থ-৮ম শ্রেণি পর্যন্ত পূর্ণমান-১০০: তন্মধ্যে বাংলা-৩০, ইংরেজি-৩০ ও গণিতে-৪০ নম্বর থাকবে। ভর্তি পরীক্ষার সময় হবে ২ (দুই) ঘন্টা।

• ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে শূন্য আসনের সংখ্যা উল্লেখপূর্বক ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করবেন। এ ছাড়া ভর্তি কমিটি জাতীয়/স্থানীয় পত্রিকায়/ওয়েবসাইট ইত্যাদিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা নিবে।

বিদ্যালয়সমূহকে ক্লাস্টারে বিভক্তকরণ: বিদ্যালয়সমূহের অবস্থান, শিক্ষার্থীদের সুবিধা/ অসুবিধা বিবেচনা করে ভর্তি কমিটি বিদ্যালয়সমূহকে বিভিন্ন ক্লাস্টারে বিভক্ত করতে পারবে। শিক্ষার্থী প্রতি ক্লাস্টারের একই আবেদনে সর্বোচ্চ ০৫টি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ফরম

• আগামী ২০২১ শিক্ষাবর্ষে মহানগরী, বিভাগীয় শহর ও জেলা সদরের সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ও আবেদনের ফি গ্রহণ এবং ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ ও প্রকাশ অনলাইনে করতে হবে। উপজেলা সদরে অবস্থিত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতির মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করবে। তবে নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কোন কারণে এ কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে কেবল উপজেলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে তা ম্যানুয়ালি করা যাবে।

মহানগরী, বিভাগীয় শহর ও জেলা সদর ব্যতীত অন্যান্য সকল বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে নিম্নরূপ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে:

• ভর্তির আবেদন ফরম বিদ্যালয় অফিসে পাওয়া যাবে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর/জেলা প্রশাসক/সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (যদি থাকে) থেকে ডাউনলােড করা যাবে।

• ভর্তির আবেদন ফরম বিতরণ ও জমার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে সুস্পষ্ট তারিখ ও সময় উল্লেখ থাকতে হবে। তবে আবেদন ফরম বিতরণ ও জমার জন্য ন্যূনতম ৭ (সাত) কার্যদিবস সময় দিতে হবে।

• আবেদন ফরমের নির্ধারিত স্থানে পরীক্ষার্থীর ২দুই) কপি পাসপাের্ট সাইজের ছবি আঠা দিয়ে সংযুক্ত করতে হবে।

• আবেদন ফরম জমা দেয়ার সময় ফরমের নিচের অংশ রােল নম্বর দিয়ে প্রবেশপত্র হিসেবে শিক্ষার্থীকে দেয়া হবে এবং উপরের অংশ কমপক্ষে এক বছর বিদ্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।

• উপানুচ্ছেদে বর্ণিত এলাকার বাইরের কোন বিদ্যালয় ভর্তির আবেদন ফরম জমা, পুরণ, আবেদনের ফি গ্রহণ, ফলাফলের কাজ অনলাইনে সম্পাদনে সক্ষম ও ইচ্ছুক হলে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে তা করতে পারবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির শূন্য আসন নিরূপণ : বার্ষিক পরীক্ষার পরপরই প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ বিভিন্ন শ্রেণির শূন্য আসনের চূড়ান্ত সংখ্যা নির্ধারণ করবেন এবং নির্ধারিত ছক পূরণপূর্বক ভর্তি কমিটির নিকট প্রেরণ করবেন।

সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ফরমের মূল্য ও ভর্তি ফি :

• ভর্তির আবেদন ফরমের জন্য সর্বোচ্চ ১৭০/- (একশত সত্তর) টাকা গ্রহণ করা যাবে। সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র নং শিম/অডিট সেল/২৪৩/২০১১/৪৭৫ তারিখ : ০৬/০৭/২০১৪ অনুযায়ী সর্বোচ্চ আদায় করা যাবে।

• আবেদন ফরম জমাদানের সময় শেষ হওয়ার সাথে সাথে বিদ্যালয় কর্তৃক শ্রেণিভিত্তিক বিক্রয় ও জমাকৃত আবেদন ফরমের সংখ্যা নির্ধারিত ছকে কমিটির নিকট প্রেরণ করতে হবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্র প্রণয়ন : ভর্তি কমিটি যথাসময়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। প্রশ্নপত্র অবশ্যই মানসম্মত ও শ্রেণি উপযােগী হতে হবে এবং এন.সি.টি.বি. এর সংশ্লিষ্ট শ্রেণির পাঠ্যবই হতে প্রণয়ন করতে হবে। প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও মডারেশনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গােপনীয়তা ও নিরাপত্তা বিধান সুনিশ্চিত করতে হবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষা গ্রহণ : পরীক্ষার হলে সুষ্ঠু আসন বিন্যাস ও পর্যাপ্ত আলাে-বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা গ্রহণের জন্য কমিটি/প্রধান শিক্ষক পরীক্ষা কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যানজট নিরসনসহ আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিশেষ সহায়তা নিতে পারবেন। পরীক্ষা কমিটি পরীক্ষা শুরুর পূর্বে সরেজমিনে পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহ পরিদর্শন করবে। যথাসম্ভব সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে। সম্ভব হলে একই দিনে পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে উত্তরপত্র সংগ্রহ ও মূল্যায়ন :

• পরীক্ষা শেষে উত্তরপত্র রােল নম্বরের সিরিয়াল না করে শ্রেণিভিত্তিক সর্বোচ্চ ১০০টি করে বান্ডেল করতে হবে।

• ১০০টি করে বান্ডেল করার পর উত্তরপত্র অবশিষ্ট থাকলে তা আলাদা বান্ডেল করতে হবে। শ্রেণিভিত্তিক সবগুলাে বান্ডেল সিলগালা করে বিবরণীসহ মূলকেন্দ্রে দ্রুত জমা দিতে হবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কোড নম্বর প্রদান :

• কমিটি উত্তরপত্রে কোড নম্বর প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কোড নম্বর প্রদান করার ক্ষেত্রে পরীক্ষা-সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষককে দায়িত্ব দেয়া যাবে না। কোড নম্বর প্রদান শেষে কোড স্লিপ উত্তরপত্র থেকে আলাদা করে বিদ্যালয় ও শ্রেণিভিত্তিক প্যাকেট করে সিলগালা করতে হবে। সিলগালাকৃত কোড স্লিপ কমিটির হেফাজতে থাকবে যা শুধু ডিকোডিং এর সময় খােলা হবে।

• কোড নম্বর প্রদান করা শেষ হলে শ্রেণিভিত্তিক প্রতি গ্রুপ পরীক্ষকের জন্য উত্তরপত্র বান্ডেল করতে হবে। উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য প্রয়ােজনীয় উপকরণসহ প্রশ্নপত্র ও সম্ভাব্য সমাধান প্রস্তুত রাখতে হবে।

• প্রত্যেক ক্লাস্টারের মূল কেন্দ্রে উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হবে। পরীক্ষা কমিটির পরামর্শের আলােকে কেন্দ্র প্রধান এ ব্যাপারে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

• এক বিদ্যালয়/ক্লাস্টারের উত্তরপত্র অন্য বিদ্যালয়/ক্লাস্টারের শিক্ষকগণ মূল্যায়ন করবেন। এ ক্ষেত্রে ক্লাস্টারের পরীক্ষার্থীর সংখ্যার ভিত্তিতে প্রয়ােজনীয় সংখ্যক পরীক্ষকের তালিকা কমিটি কর্তৃক পূর্বেই প্রস্তুত করতে হবে এবং পরীক্ষকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।

• প্রতি গ্রুপ পরীক্ষককে টেবুলেশন শিট সরবরাহ করা হবে। গ্রুপের নিরীক্ষক কোড নম্বরের ভিত্তিতে কোন প্রকার উপরি লিখন বা ঘষামাজা না করে সতর্কতার সাথে টেবুলেশন শিট তৈরি করবেন এবং গুপের অন্যান্য পরীক্ষক কর্তৃক যাচাইপূর্বক উত্তরপত্রসহ কমিটির নিকট জমা দিবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা ২০২০-২০২১

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ফলাফল তৈরি :

• উত্তরপত্র মূল্যায়ন শেষে কোড নম্বরের ভিত্তিতে বিদ্যালয়, শ্রেণি ও শিফট ভিত্তিক পরীক্ষার্থীর টেবুলেশন শিট কম্পিউটারে প্রস্তুত করতে হবে। কম্পিউটারে প্রস্তুতকৃত টেবুলেশন শিট পরীক্ষকদের টেবুলেশন শিটের সাথে যাচাই করে কোড নম্বরের ভিত্তিতে একটি পূর্ণাঙ্গ মেধা তালিকা তৈরি করতে হবে। উক্ত তালিকা থেকে শূন্য আসনের ভিত্তিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকার কোড নম্বর চিহিনিত করতে হবে।

• কমিটি সিলগালাকৃত কোড স্লিপের প্যাকেট খুলবেন এবং ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করার জন্য চিহ্নিত কোড নম্বর সম্বলিত কোড স্লিপগুলাে বের করে আলাদা করার ব্যবস্থা করবেন। বাছাইকৃত কোড স্লিপগুলাে থেকে প্রাপ্ত নম্বরের মেধাক্রমনুসারে চুড়ান্তভাবে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করা হবে। নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকায় কমিটির সভাপতি, সদস্য-সচিব এবং সংশিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান যৌথভাবে স্বাক্ষর করবেন।

• ১৫.৩ শিক্ষার্থীদের মেধা তালিকা ও অপেক্ষমান তালিকা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর/জেলা প্রশাসক বিদ্যালয়সমূহের ওয়েবসাইটে (যদি থাকে) একই সঙ্গে প্রকাশ করা হবে। উক্ত তালিকা প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকাগণ বিদ্যালয়ে প্রকাশ করবেন এবং কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। ভর্তি কমিটির অনুমােদন ব্যতিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান বছরের অন্য সময়েও একক সিদ্ধান্তে কোন শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবেন না। এর ব্যত্যয় দন্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

• অনলাইন ভর্তি পদ্ধতির আওতাভুক্ত বিদ্যালয়গুলোর ক্ষেত্রে কারিগরী সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ভর্তি পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নপূর্বক নম্বর আপলোড করতে হবে। এ বিষয়ে কারিগরী সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে আলােচনাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর অনুসৃত প্রক্রিয়া নির্ধারণ করে তা সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply