ক্যারিয়ারভর্তি তথ্যশিক্ষা নিউজ

২৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে সতর্কতা জারি

২৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জারি করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। ইউজিসির ওয়েবসাইটে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শমূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়৷

প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশে ১০৮টি অনুমােদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অনুমতিক্রমে ৯৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বাকী ০৯টি বিশ্ববিদ্যালয় এখনও তাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেনি।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে কমিশনের ওয়েবসাইট (www.ugc.gov.bd) ভিজিট করে অনুমােদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমােদিত ক্যাম্পাস এবং অনুমােদিত প্রােগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হলাে।

উল্লেখ্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০, কমিশনের নিয়ম-নীতি ও নির্দেশনা উপেক্ষা করে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অননুমােদিত ক্যাম্পাস, অননুমােদিত প্রােগ্রাম এবং অনুমােদিত প্রােগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার অতিরিক্ত আসনে শিক্ষার্থী ভর্তিপূর্বক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

এ সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমােদিত অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকার জন্য কমিশন থেকে ইতােমধ্যে একাধিকবার সতর্ক ও নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। “ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থা” শিরােনামে এবং প্রযােজ্য ক্ষেত্রে তারকা (*) চিহ্নসহ কমিশনের ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য প্রদর্শিত রয়েছে।

নিয়মানুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেট-এ স্বাক্ষরকারী হবেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়ােগকৃত ভিসি এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়ােগকৃত ভিসি, প্রাে-ভিসি ও ট্রেজারার সকলেই নিয়ােজিত রয়েছেন।

এছাড়া, মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়ােগকৃত ভিসি রয়েছে ৬৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে, প্রাে-ভিসি রয়েছে ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ট্রেজারার রয়েছে ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়ােগকৃত ভিসি, প্রাে-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নিয়ােজিত নেই।

কমিশনের ওয়েবসাইটে (www.uge.gov.bd) “বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যাবলী” শিরােনামের সেবাবক্সে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য সন্নিবেশিত রয়েছে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীগণকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পূর্বে সঠিক তথ্য যাচাইপূর্বক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অনুরােধ করা হলাে।

তদুপরি, কেউ কোনাে অননুমােদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অননুমােদিত ক্যাম্পাস, অননুমােদিত প্রােগ্রামে এবং অনুমােদিত প্রােগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং এর ফলে পরবর্তীতে কোনাে আইনগত সমস্যার সম্মুখীন হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘােষিত হলে অথবা সংশ্লিষ্ট প্রােগ্রাম বাতিল হলে বা অনুমােদিত আসন সংখ্যার অধিক আসনে ভর্তি হওয়ার কারণে সনদ বাতিল হলে তার দায়-দায়িত্ব বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের উপর বর্তাবে না।

উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অবিভাবক/শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী কমিশন অনুমােদিত প্রােগ্রাম অনুমােদন পত্র প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে বিধায় ভর্তির সময় তা দেখে নেয়ার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হলাে।

সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য আরাে জানানাে যাচ্ছে যে, বিভিন্ন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুয়া নামে বা স্বনামধন্য বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে অবৈধভাবে ওয়েবসাইট বা অফিস খুলে তথাকথিত পিএইচডিসহ বিভিন্ন ডিগ্রী প্রদান করা হচ্ছে যা কমিশনের দৃষ্টিগােচর হয়েছে। প্রসঙ্গত, অদ্যাবধি কোনাে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা/ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টার এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমােদন কমিশন কর্তৃক দেওয়া হয়নি।

সুতরাং অননুমােদিত কোনাে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে বা ডিগ্রি নিয়ে প্রতারিত না হওয়ার জন্যও শিক্ষার্থী/অভিভাবকগণকে পরামর্শমূলক সতর্ক করা হলাে। আরাে উল্লেখ্য যে, কমিশন থেকে এ অবধি কোনাে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে পিএইচডি প্রােগ্রাম পরিচালনা করার অনুমােদন দেওয়া হয়নি।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শমূলক গণবিজ্ঞপ্তি

যে ২৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে ইউজিসি

ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করেছিল। তবে আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। এ বিষয়ে ইউজিসি বলেছে, অনুমোদনের সময়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ঠিকানা ছিল বনানীতে। পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর ঠিকানা বারিধারা-নর্দ্দার প্রগতি সরণিতে অনুমোদন দেয়। কিন্তু ইউজিসি সরেজমিন পরিদর্শনে দেখতে পায়, এ ঠিকানায় আইন অনুযায়ী জায়গা (স্পেস), শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো কোনোরূপ সুযোগ-সুবিধা নেই। ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়টিকে পুনরায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেয়নি। এছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, সহ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ নেই।

কুইন্স ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করেছিল। এ নিয়ে মামলা হয়। পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৫ সালে এক বছরের জন্য সাময়িক শর্তসাপেক্ষে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার চিঠি দেয়। কিন্তু ওই নির্ধারিত সময়ে তারা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি।

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা ১৯৯৫ সালে অনুমোদন পেয়েছিল। কিন্তু আইন না মানায় ২০০৬ সালে সরকার এটি বন্ধ ঘোষণা করে। এ নিয়ে আদালতে যায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে আদালত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রায় দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ দুই ভাগে বিভক্ত এবং একে অপরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান অনুমোদিত ঠিকানা রাজধানীর উত্তরায়। ইউজিসি গত বছর সেখানে সরেজমিনে পরিদর্শনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অস্তিত্ব পায়নি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সনদ বিক্রির অভিযোগ আছে। এছাড়া, বর্তমান বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছে কমিশন। ইউজিসি এখনো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেয়নি। এটিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, সহ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ নেই।

এশিয়ান ইউনিভার্সটি বাংলাদেশের বিষয়ে ইউজিসি বলেছে, বাংলায় স্নাতকসহ (সম্মান) কয়েকটি প্রোগ্রামে ২০২১ সালের ‘স্প্রিং সেমিস্টার’ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, সহ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ পদে বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।

টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে ২০১৫ সালে ১০টি প্রোগ্রামের অনুমোদনসহ শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ইউজিসির অনুমোদনের আগেই বিবিএসহ কয়েকটি প্রোগ্রামে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে। পরে তারা ভূতাপেক্ষ অনুমোদন চায়। কিন্তু ইউজিসি জানায়, ভূতাপেক্ষ অনুমোদনের সুযোগ নেই। এ বিষয়ে তারা আদালতে সরকার ও ইউজিসির বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলাটি চলমান আছে। এছাড়া, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং ফরিদপুর জেলা প্রশাসন থেকে পাওয়া বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

সাউদার্ন ইউনিভার্সিটির অনুমোদিত ক্যাম্পাসের ঠিকানা হলো চট্টগ্রামের মেহেদীবাগ এবং শহীদ মির্জা লেনে। আদালতের রায় অনুযায়ী এই দুটি ক্যাম্পাস ছাড়া অন্যান্য সব ক্যাম্পাস অবৈধ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে আদালতে একাধিক মামলা বিচারাধীন আছে।

কয়েকটি শিক্ষা প্রোগ্রামের বিষয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে চলা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় আছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়। এটিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য ও সহ-উপাচার্য নেই।

প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, সহ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সাবেক চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠানো হয়েছে।

অননুমোদিত কিছু ক্যাম্পাস পরিচালনা করেছে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়। এগুলো হলো—ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। কোন কোন ক্যাম্পাসগুলো অননুমোদিত সেটিও বলা আছে গণবিজ্ঞপ্তিতে।

বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ইবাইস ছাড়াও আছে সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লার ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এবং কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।

অননুমোদিত প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জেডএইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএ ইন ইংলিশ প্রোগ্রাম ইউজিসির অনুমোদন ছাড়া চলছে। পুন্ড্র ইউনিভার্সিটির এলএলবি (চার বছর মেয়াদি), এলএল এম (এক বছর), এলএলএম (২ বছর মেয়াদি) প্রোগ্রামে ইউজিসির অনুমোদন নেই। সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অনুমোদন নেই। নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ (ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) প্রোগ্রাম অনুমোদিত। কিন্তু ইউজিসি বলেছে, এই প্রোগ্রামের মধ্যে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিবিএ ইন জেনারেল, বিবিএ ইন ফিন্যান্স, বিবিএ ইন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, বিবিএ ইন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, বিবিএ ইন মার্কেটিং, বিবিএ ইন ম্যানেজমেন্ট, বিবিএ ইন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস, বিবিএ ইন অ্যাকাউন্টিং, বিবিএ ইন ইকোনমিকস, বিবিএ ইন এন্টারপ্রিনিউরশিপ এবং বিবিএ সাপ্লাই চেন ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম চালাচ্ছে।

ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় সরকার অনুমোদন দিলেও এখনো শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। এগুলো হলো— রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয় (নারায়ণগঞ্জ), রাজশাহীর আহছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং সদ্য অনুমোদন পাওয়া কিশোরগঞ্জের শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি। দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় আগেই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply