নবম দশম শ্রেণী গার্হস্থ্য বিজ্ঞান বই পিডিএফ ডাউনলোড SSC Home Science Book PDF Download মাধ্যমিক বই ডাউনলোড pdf
নবম দশম শ্রেণী গার্হস্থ্য বিজ্ঞান বই পিডিএফ ডাউনলোড SSC Home Science Book PDF Download মাধ্যমিক বই ডাউনলোড pdf এবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও বিদ্যুৎ ব্যবহারে লাগাম টানা হচ্ছে। যদিও স্কুল-কলেজে দিনে ক্লাস-পরীক্ষা চলাকালে সামান্যতমই বিদ্যুতের ব্যবহার হয়। কেননা দিনে শুধু ফ্যান ছাড়া আর কোনোভাবে বিদ্যুতের তেমন ব্যবহার নেই। এর মধ্যে বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে বা কলেজে বৈদ্যুতিক ফ্যানেরও ব্যবস্থা নেই। এই অবস্থায় বিদ্যুৎ ব্যবহার কমাতে কিংবা সাশ্রয় করতেই সপ্তাহে দুই দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। জ্বালানি সাশ্রয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সপ্তাহে ২ দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অফিসের সময়সূচি কমিয়ে এনেছে সরকার
সরকারি অফিস চালু থাকবে সকাল ৮টা থেকে ৩ টা এছাড়া ব্যাংক চালু থাকবে সকাল ৯টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত।
নবম দশম শ্রেণী গার্হস্থ্য বিজ্ঞান বই পিডিএফ ডাউনলোড SSC Home Science Book PDF Download মাধ্যমিক বই ডাউনলোড pdf
Class nine -ten New Bangla Version Book PDF
Class 9- 10 English Version Book PDF
সরকারের জ্বালানি বিভাগ সূত্র জানায়, পরিবহন খাতে জ্বালানি তেলের ব্যবহার কমিয়ে আনতে সরকার বেশ কিছু বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যার মধ্যে রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সপ্তাহে দুই দিন বন্ধ রাখা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়ায় ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে চায় সরকার। সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সপ্তাহে ২ দিন বন্ধ রাখলে গাড়িতে জ্বালানি তেলের ব্যবহারও কম হবে। অন্য দিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে সুনির্দিষ্ট পরিমাণ বিদ্যুতের সাশ্রয় হবে।
কোভিডের কারণে দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এর মধ্যে আবার স্কুল-কলেজে নতুন করে ছুটি বাড়িয়ে প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ক্ষতি হতে পারে কিনা- প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, আমরা শুধু এই ধরনের সুপারিশ করব। বাকিটা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের বিষয়। ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, সপ্তাহে তিন দিন বাসায়ও শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতে পারবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সপ্তাহে তিন দিন বন্ধ রাখলে অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। জ্বালানি বিভাগ আরো যেসব বিষয় নিয়ে ভাবছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদেশের আদলে কার হলিডে দেয়া। অর্থাৎ সপ্তাহে একদিন গাড়ি বন্ধ রাখা।
অভিভাবক ফোরামের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউল কবির দুলু বলেন, স্কুল-কলেজে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় এটা কমিয়ে সরকার খুব বেশি বিদ্যুৎ বা জ্বালানি সাশ্রয় করতে পারবে বলে মনে হয় না। কেননা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খুব কমই বিদ্যুতের ব্যবহার হয়। এটা না করে বরং সরকার অন্য দিকের বিদ্যুতের অপচয় কমিয়েই সাশ্রয় করতে পারে। আমরা চাই শিক্ষা সেক্টরকে অগ্রাধিকার দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি না বাড়িয়ে বরং বিকল্প পথ খুজে বের করা।
Read More Old News:চলতি সপ্তাহেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত। করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধের পর খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শ্রেণিকক্ষে পুরোদমে চলছে পাঠদান। তবে রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে নানা ধরনের মতামত তৈরি হয়েছে। শেষ পর্যন্ত এ ছুটি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সে অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
এ অবস্থায় প্রাথমিকের সঙ্গে মিল রেখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২২ এপ্রিল থেকে ছুটি দেওয়ার চিন্তা করছে সরকার। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়তে পারে। দু’একদিনের মধ্যে মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বৈঠক হতে পারে। সেখানে ছুটির বিষয়টি আলোচনা হবে।
ছুটির বিষয়ে শিক্ষা প্রশাসন বলছে, করোনাকালের বন্ধে শিখন ঘাটতি মোকাবিলায় রমজান মাসে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা বলছেন, গরমে রোজা রেখে ক্লাস নেয়া অমানবিক। এতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে আসতে পারে। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, রমজানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি শুরু হবে ২২ এপ্রিল থেকে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলবে আগামী ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত।
এর আগে গত শুক্রবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘রমজান মাসে গরম, সবাই চাইছে ক্লাস বন্ধ রাখা হোক। এখন ক্লাস করা খুবই দরকার। দুই বছর ক্লাস হয়নি শ্রেণিকক্ষে। এখন ক্লাস করতে না পারলে সিলেবাস শেষ করা কষ্টকর হয়ে যাবে। তবে প্রাথমিকের সঙ্গে মিলিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ২২ এপ্রিল থেকে বন্ধ দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।’
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘রমজান মাসে ক্লাস চালু রাখলে কষ্ট বাড়বে। শিক্ষার্থীদের সিলেবাস সম্পন্ন না করে পরীক্ষায় বসানোও কষ্টকর। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষাও আছে। তবে ছুটি কিছুটা এগিয়ে আনার চিন্তা চলছে, মন্ত্রণালয়ও একমত হয়েছে। আলোচনা করে ছুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।’
The decision to extend the holiday of educational institutions this week. Educational institutions have opened after a long closure due to coronavirus. Teaching is going on in full swing in the classroom. However, there have been many opinions about the opening of educational institutions during Ramadan. In the end, the government has taken the initiative to extend the holiday. Accordingly, the decision to extend the holidays of educational institutions may come this week itself.
