রংপুর ভ্যাট নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচী Rangpur VAT Admit Card Download 2023 – rangpurvat.teletalk.com.bd
রংপুর ভ্যাট নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচী Rangpur VAT Admit Card Download 2023 – rangpurvat.teletalk.com.bd কাস্টমস, আবগারি ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুর নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচী এবং পরীক্ষা কেন্দ্র প্রকাশ। রংপুর ভ্যাট পরীক্ষার তারিখ ২৫ নভেম্বর ও ২ ডিসেম্বর ২০২২। সংশ্লিষ্ট সকলের তথ্যের জন্য জানানো হয় যে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুর গ্রেড ১৪ (সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট, ক্যাশিয়ার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর) এবং গ্রেড ১৬ (অফিস অ্যাসিস্ট্যান্ট-কাম-কম্পিউটার ক্যাশিয়ার, ড্রাইভার) পদে নিয়োগ ২০২২-এর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। নিয়োগের লিখিত পরীক্ষাটি নীচের সারণিতে উল্লিখিত তারিখ, সময় এবং কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
যোগ্য প্রার্থীদের ইতিমধ্যে তাদের মোবাইল ফোনে টেলিটক থেকে এসএমএসের মাধ্যমে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে rangpurvat.teletalk.com.bd/admitcard/index.php লিংকে প্রবেশ করে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করা অ্যাডমিট কার্ডটি লিখিত পরীক্ষার সময় অবশ্যই তৈরি করতে হবে। অন্যথায়, তিনি পরীক্ষার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
রংপুর ভ্যাট পরীক্ষার তথ্য:
পরীক্ষার তারিখ: ২৫ নভেম্বর ও ২ ডিসেম্বর ২০২২
পোস্টের নাম: সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট, ক্যাশিয়ার কাম-কম্পিউটার অপারেটর, অফিস অ্যাসিস্ট্যান্ট-কাম-কম্পিউটার নিউমেরোলজিস্ট এবং ড্রাইভার।
রংপুর ভ্যাট নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচী Rangpur VAT Admit Card Download 2023 – rangpurvat.teletalk.com.bd
রংপুর ভ্যাট নিয়োগ ,Rangpur VAT ,rangpurvat.teletalk.com.bd
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে অভিভাবকরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে শুধু টিউশন ফি নেবে মাধ্যমিক পর্যায়ের সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এছাড়া শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট, টিফিন, পুনর্ভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন ও উন্নয়ন বাবদ কোনও ফি নেওয়া হবে না। কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তা নিলেও ফেরত দিতে হবে।
আজ সোমবার( ২৩ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত একটি নির্দেশনা প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ এর কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। তবে এরই মধ্যে সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ক্লাসের পাশাপাশি বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কার্যকরভাবে অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করলেও কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তা ভালোভাবে করতে পারেনি। একইভাবে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এসব অনলাইন ক্লাসে অংশ নিতে পেরেছে, কিছু শিক্ষার্থী পারেনি।
সার্বিক বিবেচনায় আমাদের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হঠাৎ করে উদ্ভূত পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অব্যাহত রাখার জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে।
তবে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি নিয়ে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অভিভাবকদের মতদ্বৈততা পরিলক্ষিত হচ্ছে। কিছু অভিভাবক বলছেন, একদিকে স্কুল বন্ধ ছিল, আর অন্যদিকে করোনার সময়ে তারা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। অতএব তাদের পক্ষে টিউশন ফি দেওয়া সম্ভব নয়। অন্যদিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, তারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অব্যাহত রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। উপরন্তু প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও স্কুল রক্ষণাবেক্ষণ খাতে প্রতি মাসে তাদের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতেই হয়।
এতে আরও বলা হয়, ২০২১ সালের শুরুতে যদি কোভিড-১৯ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হয়, তাহলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এমন কোনও ফি যেমন: টিফিন, পুনর্ভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন, উন্নয়ন ফি নেবে না, বা ওই নির্দিষ্ট খাতে শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয় করতে পারবে না। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় আগের মতো সব ধরনের যৌক্তিক ফি নেওয়া যাবে।