প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রম ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রি: তারিখে ২০২০ সালের স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রম শুভ উদ্বোধন করবেন।
আরো পড়ুন- স্নাতক ডিগ্রী (পাস) ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির বিস্তারিত তথ্য 2020
ডিগ্রী উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ত্রুটিযুক্ত একাউন্ট নম্বর সংশোধন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট। বিজ্ঞপ্তিতে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রমের আওতাধীন দেশের সকল স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠান প্রধানগণকে ত্রুটিযুক্ত একাউন্ট নম্বর সংশোধনের জন্য বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রি: তারিখে ২০২০ সালের স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রম শুভ উদ্বোধন করবেন।
যেসকল শিক্ষার্থীর রকেট/বিকাশ/ব্যাংক একাউন্ট নম্বর ত্রুটিযুক্ত সেসকল একাউন্ট নম্বর সংশোধন করার জন্য ইতােপূর্বে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, এখনাে অনেক শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির একাউন্ট নম্বর সংশােধন করা হয়নি।
এমতাবস্থায়, শিক্ষার্থীদের ত্রটিযুক্ত রকেট/বিকাশ/ব্যাংক একাউন্ট নম্বরের তালিকা আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রি: তারিখের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ওয়েবসাইট www.pmeat.gov.bd অথবা ফেসবুক পেজ হতে https://www.facebook.com/pmeat.gov.bd ডাউনলােড করে সংশােধনপূর্বক তা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর বিকাশ/রকেট/অগ্রণী ব্যাংকের স্থানীয় প্রতিনিধিদের নিকট প্রেরণের জন্য পুনরায় অনুরােধ করা হলাে।
উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ত্রুটিযুক্ত একাউন্ট নম্বর সংশোধন প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তি
ডিগ্রী উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ত্রুটিযুক্ত একাউন্ট নম্বর দেখতে ক্লিক করুন
উল্লিখিত তারিখের মধ্যে সঠিক একাউন্ট নম্বরের তালিকা প্রদান করতে ব্যর্থ হলে উপবৃত্তির অর্থ প্রাপ্তিতে বঞ্চিত হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান দায়ী থাকবেন। এক্ষেত্রে কোন শিক্ষার্থী উপবৃত্তির অর্থ না পেলে তার জন্য প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট কোনভাবেই দায়ী থাকবে না।