হিরো আলমের মোবাইল নাম্বার Hero Alom Mobile Number
হিরো আলমের মোবাইল নাম্বার Hero Alom Mobile Number আশরাফুল আলম সাঈদ (হিরো আলম) একজন বাংলাদেশী সঙ্গীত ভিডিও মডেল, অভিনেতা এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত ও সমালোচিত ব্যক্তি। প্রাথমিক জিবনে তিনি ছিলেন একজন ডিশ ব্যবসায়ী। ২০২৪ সালে হিরো আলম দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে পুনরায় আলোচনায় আসেন। মূলত তিনি বিভিন্ন ভাবে ভাইরাল হলে বারবার তিনি সংবাদ মাধ্যমে আলোচনা আসে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, গণমাধ্যম সর্বত্র আলোচিত ও সমালোচিত অভিনেতা হিরো আলম। মিউজিক ভিডিওর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন তিনি।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সারাদেশে বিনামূল্যের বই পৌঁছালেও পহেলা জানুয়ারিতে হচ্ছে না জাতীয় পাঠ্যপুস্তক উৎসব। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে বই বিতরণ উৎসব পিছিয়ে যাচ্ছে। কবে হবে তা এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে দুই বা তিন দিন পরে পাঠ্যপুস্তক উৎসব আয়োজন করা হতে পারে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা বলেন, আগামী ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের কারণে পহেলা জানুয়ারিতে পাঠ্যপুস্তক উৎসব পালন করা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। নির্বাচনের পরেরদিন দেশের সব বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। এ সময় সবাই নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। তাই পহেলা জানুয়ারিতে জাতীয় পাঠ্যপুস্তক উৎসব পালন করা কঠিন হতে পারে।
তিনি বলেন, আমাদের সব প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। রোববার পর্যন্ত সারাদেশে ৯৫ শতাংশ বই পৌঁছে গেছে। আগামী ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে সারাদেশে শতভাগ বিনামূল্যের বই পৌঁছে যাবে বলে জানান এনসিটিবির চেয়ারম্যান।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) জাবেদ আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে পাঠ্যবই বিতরণের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে।। দুই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের নিয়ে বই উৎসবের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচনের পরে কোনো মন্ত্রী থাকবে না, কে উদ্বোধন করবেন-এটি নিয়েও সিদ্ধান্তের বিষয় রয়েছে। তাই নির্ধারিত সময়ে না হলেও দুই বা তিনদিন পর জাতীয় পাঠ্যপুস্তক উৎসবের আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৯ শিক্ষাবর্ষে সারাদেশের ৪ কোটি ২৬ লাখ ১৯ হাজার ৮৬৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে। তার মধ্যে প্রাক-প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত মোট বইয়ের সংখ্যা ৩৫ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮২টি।