২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজন
২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সময় ও বিষয়ভিত্তিক নম্বর বিভাজন প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডসমূহ time and number division guidelines for hsc exam 2022। সকল শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সময় ও নম্বর বিভাজন নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
আরো পড়ুন- এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার সময়কাল ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
প্রকাশিত নির্দেশিকায় বলা হয়েছে,
পদার্থবিজ্ঞান প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র, রসায়ন প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র, উচ্চতর গণিত প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রের মত বিজ্ঞান বিভাগের ব্যবহারিকসহ প্রতি পত্রের পরীক্ষা হবে মোট ৭৫ নম্বরে। এরমধ্যে রচনামূলকে ৫০ ও নৈর্ব্যক্তিকে থাকবে ২৫ নম্বর। রচনামূলক অংশে প্রতিটি পত্রে মোট ৮টি প্রশ্ন থাকবে। এরমধ্যে ৫টি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। প্রতিটিতে ১০ নম্বর। আর নৈর্ব্যত্তিকে ২৫টি প্রশ্ন থাকবে, এরমধ্যে উত্তর করতে হবে ২৫টিরই। প্রতিটির মান ১ নম্বর।
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ও ব্যবহারিক ছাড়া বিষয়গুলোতে প্রতি পত্রে মোট পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরে। এর মধ্যে রচনামূলকে থাকবে ৭০ নম্বর আর নৈর্ব্যত্তিকে থাকছে ৩০ নম্বর। রচনামূলক অংশে ১১টি প্রশ্ন থাকলেও উত্তর করতে হবে ৭টি প্রশ্নের। প্রতিটিতে ১০ নম্বর। আর নৈর্ব্যত্তিকে ৩০টি প্রশ্নের মধ্যে উত্তর করতে হবে ৩০টিরই। প্রতিটির মান ১ নম্বর।
বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরের। এরমধ্যে রচনামূলকে থাকবে ৭০ নম্বর ও নৈর্ব্যত্তিকে থাকবে ৩০ নম্বর। রচনামূলকে ১১টি প্রশ্নের মধ্যে ৭টি ও নৈব্যত্তিকে ৩০ প্রশ্নের ৩০টিরই উত্তর দিতে হবে। আর বাংলা দ্বিতীয়পত্র, ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রের রচনামূলক পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরে। তবে এ তিনটি পত্রের এনসিটিবির প্রণয়ন করা মানবণ্টনে পরীক্ষা হবে।
২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজন নির্দেশিকা
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিজ্ঞান ও গার্হস্থ্য বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষার্থীদের CQ এর ২০ নম্বরকে ৫০ নম্বরে ও MCQ এর ১২ নম্বরকে ২৫ নম্বরে, ভূগােল বিষয়ের পরীক্ষার্থীদের CQ এর ২০ নম্বরকে ৫০ নম্বরে ও MCQ এর ১২ নম্বরকে ২৫ নম্বরে এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের পরীক্ষার্থীদের CO এর ৩০ নম্বরকে ৭০ নম্বরে ও MCQ এর ১৫ নম্বরকে ৩০ নম্বরে রুপাস্তর করে সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহের প্রাপ্ত নম্বর নির্ধারণ করা হবে।
লঘু সংগীত ও উচ্চাঙ্গ সংগীত বিষয়ের পরীক্ষার্থীদের রচনামূলকের মােট ২০ নম্বরকে ৫০ নম্বরে, আরবি বিষয়ের পরীক্ষার্থীদের রচনামূলকের মােট ৫০ নম্বরকে ১০০ নম্বরে এবং ক্রীড়া বিষয়ের পরীক্ষার্থীদের রচনামূলকের মােট ২০ নম্বরকে ৪০ নম্বরে রুপান্তর করে ঐ বিষয়ের প্রাপ্ত নম্বর নির্ধারণ করা হবে।