ডিগ্রি নিয়মিত ও প্রাইভেট ডিগ্রি পার্থক্য কি কি?
ডিগ্রি নিয়মিত ও প্রাইভেট ডিগ্রিতে খরচ কেমন?
আমরা আসলে প্রাইভেট নাম শুনলে মনে হয় সেখানে ক্যারি ক্যারি টাকা খরচ হবে। কিন্তু ন্যাশনালে সেটা পুরোটায় ভিন্ন। প্রাইভেট ডিগ্রি জেলার টপ সরকারি কলেজে পড়ানো হয় বলে, এখানে কোন বেতন দিতে হয় না। সরকারি কলেজে ভর্তি ফি ও নামমাত্র। মাত্র ১৫০০ টাকা খরচে আপনি প্রাইভেট ডিগ্রিতে ভর্তি হতে পারবেন। প্রা. ডিগ্রিতে ১ ইয়ারে মাত্র ২ হাজার টাকা খরচ হবে। আর তিন বছরে সেটি ৮/১০ হাজারের মধ্যে কম্পিলিট হয়ে যাবে। দেটস মিন ১০ হাজার টাকা দিয়ে আপনি জেলার টপ সরকারি কলেজ থেকে গ্যাজুয়েশন কম্পিলিট করতে পারবেন ।
ডিগ্রি নিয়মিত ও প্রাইভেট ডিগ্রি পার্থক্য কি কি এবং প্রাইভেট ডিগ্রির মান কেমন?
এটা যেহেতু ন্যাশনালে অধীনে পরিচালিত হয়। সেহেতু এটার মান আর ডিগ্রির মান উভয়ে একই। ডিগ্রিতে যা পড়ানো হবে প্রাইভেট ডিগ্রিতেও তাই পড়া হবে। ডিগ্রির যে বই প্রাইভেট ডিগ্রির ও একই বই, একই সিলেবাস, একই প্রশ্নে একসাথে একইদিনে পরীক্ষা হবে। সার্টিফিকেট এর মানও এক। শুধু একটায় পার্থক্য, সেটা হলো ডিগ্রি হলো নিয়মিত স্টুডেন্টদের জন্য, মানে যাদের ক্লাস হবে। কিন্তু প্রাইভেট ডিগ্রিতে কোন ক্লাস হবে না। কারণ এদের ইয়ার গ্যাপ থাকে, এবং তারা হয় চাকরিজীবী অথবা সংসার সামলাতে হয় সেজন্য ক্লাস করার ব্যবস্থা রাখে নি। তবে এটা উন্মুক্ত না, উন্মুক্ত আর ন্যাশনাল এক না। উন্মুক্তের চেয়ে প্রাইভেট ডিগ্রির মান হাজারগুণ ভাল।
প্রাইভেট ডিগ্রিতে আবেদন করার পর আবেদন ফরম টি প্রিন্ট করে যে কলেজে আবেদন করবেন সেই কলেজের নোটিশ দেখে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে কলেজে গিয়ে ভর্তি হতে হবে। প্রাইভেট ডিগ্রি আবেদনের উপর কোন রেজাল্ট দেয় না। তাই এখানে আগে গেলে আগে ভর্তি নিয়ম ফলো করে। তাই আবেদন করে দ্রুত কলেজে গিয়ে ভর্তি হয়ে নিবেন ।
প্রাইভেট ডিগ্রি তে ভর্তি হতে চাইলে অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং অনলাইন আবেদন করার পর কলেজে গিয়ে সরাসরি ভতি হতে হবে।