শিক্ষা নিউজসাধারন এবং অন্যান্য

জিপি কাস্টমার কেয়ার নাম্বার কত ২০২৪ GP Customer Service & Support Helpline Live Chat Number

জিপি কাস্টমার কেয়ার নাম্বার কত ২০২৪ GP Customer Service & Support Helpline Live Chat Number Call: +8801700100121. Live chat: Facebook messenger or MyGp. Mail: insta.service@grameenphone.com

Useful Contacts
As a valued subscriber of GP, you might be required to contact us for any after-sales service, service-related queries and complaints. The following are some useful contacts, which will help you with your queries regarding our products and service

No. Description Charges
121 Product and Service related Customer Service Tk 0.50 /Minute

158 Customer Service for Complaint-Free

insta.service@grameenphone.com Customer Service for Query, Request and Complaint Free

http://www.grameenphone.com/customer-service/online-customer-service Chat with Customer Service Live Free

01711594594 Hotline for calling from other operator numbers As per the operator’s tariff

01700100121 Customer Service hotline for GP customers while in roaming As per roaming networks tariff

21200 Mobicash Service & Nirvoy Insurance Tk 0.50 /Minute

20000 HealthLine Tk. 5 /Minute

4000 Welcome Tune Service Free

24444 Migration: Nishchinto, Bondhu, Djuice Free

  • A 10-second pulse will be applicable for the above tariffs.

  • SD+ VAT+ SC applicable

স্মার্ট ছেলেদের পিক ২০২৪ HD পাঞ্জাবি পরে ছেলেদের ছবি তোলার স্টাইল Download

শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর কাছে আমার বিনীত অনুরোধ যে তারা কোন ধরনের কোন আন্দোলনে যাবেন না। বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালন উপলক্ষ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আয়ােজিত ‘বঙ্গবন্ধু: সমাজ ও রাষ্ট্রভাবনা শীর্ষক গবেষণা গ্রন্থের মােড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শ্রেণীকক্ষে পাঠদান শুরু করার জন্যে আমরা যে তারিখ নির্ধারণ করেছি যে আগামী ঈদুল ফিতরের পর ২৪ মে থেকে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে পাঠদান শুরু হবে৷ আমাদের যারা আবাসিক হলগুলোতে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেখানে আপনারা সবাই জানেন যে হলের যা সিট সংখ্যা তার থেকে হলে বসবাসকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। সেখানে কোনভাবেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে থাকা সম্ভব নয়৷ সেকারণে আমরা যে সিদ্ধান্তটি নিয়েছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যায়ে যেখানে সব আবাসিক হল রয়েছে সেই আবাসিক হল গুলোর শিক্ষার্থীদের সকলকে টীকা দিয়ে তারপরেই আমরা সেই হলগুলো খুলে দিব সেকারণেই যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা হলে তখন পরীক্ষা দিতে হলে তো তাদেরকে আবসিক ছাত্ররা কোথায় থেকে পরীক্ষা দিবে। তাদের হলে এসে থেকে তারপরে পরীক্ষা দিতে হবে সেকারণেই আমরা সকল পরীক্ষাগুলো ২৪ মে পর্যন্ত স্থগিত করে দিয়েছি। ২৪ মের আগে কোনো পরীক্ষা হবেনা।

শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, হলগুলো আমরা ১৭ মে খুলব এবং ১৭ মে খোলার আগে যেহেতু প্রায় ১ বছর ধরে হলগুলো বন্ধ আছে সেগুলোর সংস্কার কাজ জরুরি দরকার এবং সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেন তারা থাকতে পারেন পানির ব্যবস্থা করা সাবানের ব্যবস্থা করা সহ অন্যান্য সব ব্যবস্থা করা। সেগুলো করার জন্যই এই সময় টাকে আমরা ব্যবহার করব এবং সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তারা যেমন বিশ্ববিদ্যালয় ফ্যান্ড থেকেও কিছু অর্থ ব্যয় করবে একইভাবে সরকারও বেশকিছু অর্থ বরাদ্দ দিবে এই কাজে।

এখন আমরা দেখলাম যে এই ঘোষণাটি দেবার পরে আমরা দেখলাম আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত যে ৭ টি কলেজ রয়েছে সেই কলেজের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা চলছে এবং আমরা তারা কতগুলো দাবি উত্থাপন করল। আমরা জরুরী ভিত্তিতে আবারও সেই ৭ কলেজের অধ্যক্ষরা ছিলেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ উপাচার্য তারা ছিলেন।

তাদের সাথে আলোচনা করে এবং সেখানে আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য মহোদয় উপস্থিত ছিলেন। সেখানে আমরা আলোচনা করেছি এবং আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেই এবং সেখানে কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান পরীক্ষাগুলোরও কি হবে সেটি নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি এবং আলোচনা পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কিন্তু কোন সেশনজট নেই। এক দিনেরও কোন সেশনজট নেই।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যারা পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছেন তারা যদি এখন না দিয়ে ৩ মাস পরে পরীক্ষা দেন তাহলে তাদের শিক্ষাজীবনে কোন ধরনের কোন ব্যাঘাত ঘটাছে না। কিন্তু পক্ষান্তরে আমাদের যে ৭ টি কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত তারা এই অধিভুক্তি নিয়ে যে জটিলতা ছিল সে কারণে তারা প্রায় ৩ বছর পিছিয়ে আছে এখন যারা পরীক্ষা দিচ্ছে তারা ২০১৮ সালের পরীক্ষা দিচ্ছে।

শিক্ষামন্ত্রী ডা দীপু মনি বলেন, তাদের (৭ কলেজের) যদি এখন পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটা আসলেই খুব অমানবিক। তারা এত পিছিয়ে আছে তাদের জন্য এটা একটা মানে অবর্ণনীয় কষ্টের ব্যাপার হয়ে যাবে। সেকারণেই আমরা সেই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে তাদের পরীক্ষা যেগুলো চলছিল এবং যেটা ঘোষিত পরীক্ষা আছে সেগুলো যথারিতি চলবে সেই সিদ্ধান্ত আমরা গ্রহণ করেছি।

শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার্থীরা আমাদের সারাদেশে আছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য এবং মাননীয় উপ উপাচার্য মহোদয় আছেন এবং আমি তাদের কাছে খুব কৃতজ্ঞ যে তারা এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একেবারে সম্পূর্ণ সেশনজট মুক্ত করেছেন। সেকারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর কাছে আমার বিনীত অনুরোধ যে তারা কোন ধরনের কোন আন্দোলনে যাবেন না এবং ৩ মাস পরে তারা পরীক্ষা দেবেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাদের যদি কারো বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে অনেকের বিশ্ববিদ্যালয় বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক পরীক্ষার্থীর একধরনের একটা অস্থিরতা ছিল যে আমার বিসিএস পরীক্ষা দিতে হবে। এবং ৪৩ তম বিসিএসের আবেদনের তারিখ একটা নির্ধারিত আছে এবং পরীক্ষারও একটা নির্ধারিত তারিখ ছিল এবং আমাদের এখানে সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান মহোদয়ও আছেন ওনার সঙ্গেও আমরা আলাপ আলোচনা করেছি।

আরো পড়ুন- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার নতুন সময়সূচি ঘোষণা

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ৪৩তম বিসিএসের সেই আবেদনের সময় পরীক্ষার সময় এবং এই কতদিন পরীক্ষা পেছানোর কারণে কারো যদি বয়সের সমস্যাও দেখা দেয় সেই সমস্যাটাও সমাধানের ব্যবস্থা সরকার করবে এই সিধান্তও কিন্তু আমরা সেদিনই দিয়েছিলাম। কাজেই এই ৩ মাস পরীক্ষা যদি না হয়। স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্যে এবং আমাদের শিক্ষার্থীদের এবং তাদের পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্যে তাদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্যে আমি মনে করি বৃহত্তর স্বার্থে আমাদের সকল শিক্ষার্থীরা তারা জাতীয় স্বার্থ বোঝেন বৃহত্তর স্বার্থ বোঝেন তারা সকলে সেটিকে মেনে নিবেন।

সাময়িক অসুবিধা অনেকেরই হয়ত হবে অনেকে টিউশনি করে পড়াশোনা করেন অনেকে নিজ অর্থায়নে এখন হোস্টেলের বাহিরে হলের বাহিরে বিভিন্ন জায়গায় ম্যাস ভাড়া করে আছেন। কষ্টে আছেন অনেকে। আমরা তাদের এই কষ্টগুলো বুঝি। এই অনেকে সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও অনেকেরই অনেক সমস্যা হবে হয়ত তা সত্বেও বৃহত্তর স্বার্থে এবং আমাদের যেন এই করোনা সংক্রমণটি আবার ছড়িয়ে গিয়ে দেশ যেখানে একটা বিরাট সাফল্য অর্জন করেছে। সেই সাফল্য যেন ম্লান হয়ে না যায় সেজন্য আমি মনে করি দেশের সবচেয়ে সচেতন যে অংশ আমাদের ছাত্র সমাজ তাদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ তারা সরকারের এই সুচিন্তিত সিদ্বান্ত তা তারা মেনে নিবেন একটু কষ্ট হলেও তারা মেনে নিবেন এবং তারা কোন ধরনের কোন আন্দোলনে যাবেন না।

এদিকে, স্থগিত থাকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পরীক্ষা আগামী ২৪ মে থেকে শুরু হবে বলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশিত নতুন রুটিনে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত রুটিনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ, ২০১৮ সালের মাস্টার্স শেষ পর্বসহ অন্যান্য সব প্রফেশনাল কোর্সের স্থগিত পরীক্ষা ২৪ মে থেকে শুরু হবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *