শিক্ষা খবরশিক্ষা নিউজ

মেট্রোরেল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

মেট্রোরেল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য: বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় শহরভিত্তিক রেল ব্যবস্থার নাম মেট্রোরেল। ঢাকা মহানগরীর যানজট কমিয়ে আনার লক্ষ্যে ঢাকায় মেট্রোরেল স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়।

মেট্রোরেল সম্পর্কে ১০ টি তথ্য:

১.ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প এর সর্বপ্রথম কার্যক্রম শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালে।

২.সর্বপ্রথম ঢাকা মেট্রোরেল এর সেবা চালু করা হয়েছিল, ঢাকা উত্তরা থেকে ঢাকা মতিঝিল পর্যন্ত।

৩.বাংলাদেশ মেট্রোরেল প্রকল্পের সর্বমোট বাজেট এর পরিমাণ হলো ২.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

৪.ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের ক্ষেত্রে মোট ঋণের পরিমাণ হল, ১৬, ৫৯৫ কোটি টাকা।

৫.প্রথম স্তরের দিকে ঢাকা মেট্রো রেল এর মধ্যে মোট ট্রেন এর সংখ্যা হবে ২৪ টি।

৬.ঢাকা মেট্রোরেল এর প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঋণ প্রদানকারী সংস্থার নাম হল, “জাইকা”।

৭.ঢাকা মেট্রোরেল এর ফলে রাস্তাঘাটে যানজট এর দুর্ভোগ কমে আসবে এবং দুর্ঘটনার পরিমাণ হ্রাস পাবে।

৮.ঢাকা মেট্রোরেল এর প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঋণ প্রদানকারী সংস্থার নাম হল, “জাইকা”।

৯.ঢাকা মেট্রোরেল এর প্রতি এক ঘন্টায় ৬০ হাজার যাত্রী বহন করার সক্ষমতা রয়েছে।

১০.ঢাকার মধ্যে অবস্থিত বিভিন্ন শহরে ১৬ টি পয়েন্ট এর মধ্যে মেট্রোরেল স্টেশন থাকবে।

ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ‘গ’ ইউনিটের ইংরেজী সমাধান ২০২১ Dhaka University DU C GA Unit Admisson Question Solution 2021
বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

দেশবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাফেরার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (০১ এপ্রিল) দুপুরে একাদশ জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনে সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর মৃত্যুতে আনিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনাকালে এ আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

এসময় তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেক্ষেত্রে জনগণের সহযোগিতা দরকার। সবাইকে অনুরোধ করব মাস্কটা পরে রাখার জন্য। কারণ এটা নাক থেকে সাইনাসে আক্রমণ করে। সবাইকে মাস্ক পরে থাকতে হবে।

এছাড়া কিছু পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী সেগুলো হচ্ছে- নাকে গরম পানির ভাপ নেওয়া। যখনই কেউ একটু বেশি মানুষের সাথে মিশবে বা দোকানে যাবে, মার্কেটে যাবেন বা মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন ঘরে ফিরে একটু গরম পানি ভাপ নিবেন। এগুলো করলে ভাইরাস দুর্বল হয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, আরেকটি কাজ আমি করি। আপনারাও চাইলে সেটা করতে পারেন। সেটা হলো নাকে একটু সরিষার তেল দিতে পারেন। আমি জানি এটাকে খুব গ্রাম্য একটা বিষয় মনে হতে পারে! কিন্তু মনে পড়ে, ছোটবেলায় পুকুরে গোসল করার আগে দাদি নাকে-কানে আর নাভিতে সরিষার তেল দিয়ে দিতেন। যাতে কোথাও দিয়ে পানি না ঢুকে যায়। আমি করোনা ভাইরাসের পর থেকে নিয়মিত যখনই বাইরে আসি, নাকে একটু সরিষার তেল দিয়ে রাখি। কাজেই এটাও কিন্তু সবাই দিতে পারেন।

তিনি বলেন, কাজ শেষে দ্রুত ঘরে ফেরা, কোথাও যাতে জনসমাগম না হয় সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য আমি সবাইকে অনুরোধ রাখছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, করোনা ভাইরাস দেশে আমরা প্রায় নিয়ন্ত্রণ করে ফেলেছিলাম। কিন্তু আবার বিশ্বব্যাপী করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এবারের করোনা ভাইরাসটা হঠাৎ করে খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে, বাংলাদেশেও ২৯ থেকে ৩১ মার্চ এমন দ্রুত বেড়ে গেছে যেটা চিন্তাও করা যায় না।

শেখ হাসিনা বলেন, ভ্যাকসিন নেওয়া শুরু হয়েছে বলে মানুষের মধ্যে একটা বিশ্বাস জেগে গেছে যে, কিছুই বোধ হয় আর হবে না। আমি কিন্তু শুরু থেকেই বলছিলাম, ভ্যাকসিন নিলেও সাবধানে থাকতে হবে, স্বাস্থ্যবিধিগুলো মেনেই চলতে হবে। এ স্বাস্থ্যবিধি মানাটা কিন্তু বন্ধ হয়েছে। একটা হিসাব করে দেখা গেছে যে, যতগুলো বড়-বড় বিয়ের অনুষ্ঠানে যারাই গিয়েছেন তারাই ফিরে এসে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। যারা বিভিন্ন জায়গায় কক্সবাজারসহ বিভিন্ন স্পটে পর্যটন কেন্দ্রে বেড়াতে চলে গেছে, তারাও কিন্তু ফেরার পরে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দাওয়াত, দোকানপাট, হাটাবাজারে বেশি যাওয়া এসব যেন একটু বেশিই বেড়ে গিয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি এজন্য সবাইকে বলব, প্রথমে দেশে করোনা ভাইরাস দেখা যাওয়ার পর যেভাবে আমরা সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেছিলাম। ঠিক সেভাবেই আবার আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ইতোমধ্যে কিছু নির্দেশনা আমরা দিয়েছি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। সেজন্য আমাদের জনগণের সহায়তা দরকার। এছাড়া সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ করেন সরকার প্রধান।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply