বায়ান্নর দিনগুলো গল্পের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর HSC mcq Question Answer
বায়ান্নর দিনগুলো গল্পের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর HSC mcq Question Answer
অধ্যায় ৮
২১. মুজিব অনশন ভাঙেন কেন?
ক. দাবি আদায় হওয়ায়
খ. অসুস্থতার কারণে
গ. বাবার অনুরোধে
ঘ. জেলারের অনুরোধে
২২. শেখ মুজিবের সঙ্গে নিচের কোনটি সম্পৃক্ত?
ক. অনশন ধর্মঘট খ. মিছিল
গ. হরতাল ঘ. ১৪৪ ধারা
২৩. শেখ মুজিবুর রহমান কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
ক. ১৮২০ খ. ১৯১৮
গ. ১৯২০ ঘ. ১৯২১
২৪. শেখ মুজিবুর রহমান কত সালে সপরিবার নিহত হন?
ক. ১৯৭১ খ. ১৯৭২
গ. ১৯৭৩ ঘ. ১৯৭৫
উদ্দীপকটি পড়ে ২৫ ও ২৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।
‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’/রাজবন্দীর মুক্তি চাই’
২৫. উদ্দীপকের প্রথম চরণ ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার—কোন সালটিকে নির্দেশ করে?
ক. ১৯৪৭ খ. ১৯৪৮
গ. ১৯৫১ ঘ. ১৯৫২
২৬. উদ্দীপকের দ্বিতীয় চরণ অনুযায়ী ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় ফুটে উঠেছে—
ক. ক্ষোভ খ. ঘৃণা
গ. অনুরাগ ঘ. প্রতিবাদ
২৭. শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহকর্মী রাত কয়টার সময় স্টেশনে এসেছিলেন?
ক. ৯টা খ. ১০টা
গ. ১১টা ঘ. ১২টা
২৮. অনশন ধর্মঘটের কত দিন পর শেখ মুজিবুর রহমান ও মহিউদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন?
ক. ২ দিন খ. ৩ দিন
গ. ৪ দিন ঘ. ৫ দিন
২৯. অনশনের সময় শেখ মুজিবুর রহমান কয়টা চিঠি লিখেছিলেন?
ক. ২টা খ. ৩টা
গ. ৪টা ঘ. ৫টা
৩০. ২১ ফেব্রুয়ারি কোথায় ভীষণ গোলমাল হয়েছিল?
ক. ঢাকায় খ. চট্টগ্রামে
গ. খুলনায় ঘ. রাজশাহীতে
সঠিক উত্তর
বায়ান্নর দিনগুলো: ২১.ক ২২.ক ২৩.গ ২৪.ঘ ২৫.ঘ ২৬.ঘ ২৭.গ ২৮.ক ২৯.গ ৩০.ক
শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, সংক্রমণের হার সন্তোষজনক ভাবে কমে আসলে আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেব এজন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। তবে কখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে সেটি নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। শনিবার (১৪ আগস্ট) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
ডা. দীপু মনি বলেন, এই মুহূর্তে যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হয় তাহলে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের স্কুল-কলেজে পাঠাতে চাইবে না। কেননা সবার কাছে জীবনের নিরাপত্তাটা আগে। আমরা কেউ চাইবো না আমাদের ছেলে-মেয়েদের ক্ষতি হোক। কিংবা অন্য কারো ক্ষতি হোক। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার যে রোডম্যাপ, আমরা সে অনুযায়ীই আগাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, সংক্রমণ কমে আসলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে। তবে কবে সংক্রমণের হার কমবে, আর কবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে সেটি বলতে পারছি না। আমরা সবাই মিলে যদি চেষ্টা করি তাহলে সংক্রমণেরা হার কমানো সম্ভব। এক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
এর আগে বুধবার (১১ আগস্ট) মিন্টো রোডের বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে সরকার। আগামী সেপ্টেম্বরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত স্কুল-কলেজ খুলছে না
এর আগে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের যে জনসংখ্যা আছে, তাদের অধিকাংশ সেপ্টেম্বরের মধ্যে টিকার আওতায় চলে আসবে। এছাড়া প্রাথমিকভাবে টিকার কাজও চলবে। তবে আমরা আশা করছি, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা কমলে সেপ্টেম্বরে শারিরীক উপস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কিয়দংশ (সামান্য) খুলতে পারব।
এদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন আরও বলেন, ১৮ বছরের নিচের শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে বাকি শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের ৩১ আগস্টের মধ্যেই টিকা দেওয়ার টার্গেট নেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী ইতোমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গেছে। আমাদের দিক থেকে সব রকম প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রাখতে চাই, যেন সংক্রমণ ৫ শতাংশের নিচে নামলেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যায়।’
প্রসঙ্গত, দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। করোনার কারণে প্রায় দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এ পর্যন্ত মোট ২২ বার এ ছুটি দফায় দফায় বাড়ানো হয়েছে। দফায় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়িয়ে সর্বশেষ তা ৩১ আগস্ট পর্যন্ত করা হয়েছে।