বাংলাদেশ রেলওয়ে খালাসী পদ লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ Bangladesh Railway BR Khalasi MCQ Exam Result 2022
বাংলাদেশ রেলওয়ে খালাসী পদ লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ Bangladesh Railway BR Khalasi Exam Result 2022 বাংলাদেশ রেলওয়ে খালা পদ লিখিত (এমসিকিউ টাইপ) পরীক্ষার ফলাফল। ২০২২ সালের ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশ রেলওয়ের খালাসি পদের জন্য লিখিত (এমসিকিউ টাইপ) পরীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে নন-ক্যাডার রিক্রুটমেন্ট রুলস, ২০২০ এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে ০৮ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জারি করা হয়েছে, খালাসির পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নিম্নোক্ত রেজিস্ট্রেশন নম্বরসহ প্রার্থীরা ২ নং অনুচ্ছেদে উল্লিখিত শর্তানুযায়ী বাংলাদেশ রেলওয়ের খালাসি। পদের জন্য মৌখিক পরীক্ষার জন্য যোগ্য:
মৌখিক পরীক্ষার জন্য অস্থায়ীভাবে বিবেচিত যে কোনও প্রার্থীর নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, নির্ধারিত নথি / শংসাপত্র / শংসাপত্রগুলি তৈরি করে না, জালিয়াতির আশ্রয় নেয় না, কোনও ভুল বা মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করে বা প্রয়োজনীয় তথ্য গোপন করে এবং জাল শংসাপত্র, বয়স এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা সরবরাহ করে। শংসাপত্রের যে কোনও অংশে টেম্পারিং বা পরিবর্তন করা এবং মৌখিক পরীক্ষার আগে বা পরে যে কোনও পর্যায়ে আবেদন পত্রে যে কোনও গুরুতর ত্রুটি বা ঘাটতি পাওয়া গেলে বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুসারে উক্ত প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে ফৌজদারি আইনে পাঠানো হবে।
৩. বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের (http://br.teletalk.com.bd) ওয়েবসাইট এবং দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে ফলাফল জানা যাবে।
Oral Exam বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) এবং Teletalk Bangladesh Limited এর ওয়েবসাইটের সময়সূচী
(http://br.teletalk.com.bd) এবং দৈনিক সংবাদপত্রের মিডিয়াকে অবহিত করা হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে খালাসী পদ লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ Bangladesh Railway BR Khalasi MCQ Exam Result 2022
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে কিছু পদ্ধতির কথা জানিয়েছেন অণুজীববিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল। তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের র্যাপিড ডট ব্লট কিট উদ্ভাবন দলের প্রধান বিজ্ঞানী। ছাগলের মড়ক ঠেকানোর জন্য পিপিআর ভ্যাকসিন, ডেঙ্গুর কুইক টেস্ট পদ্ধতি, সার্স ভাইরাসের কুইক টেস্ট পদ্ধতিও আবিষ্কার করেছিলেন ড. বিজন কুমার শীল। সার্স ভাইরাস প্রতিরোধে সিঙ্গাপুর সরকারের একজন বিজ্ঞানী হিসেবে ভূমিকা পালন করেছেন। করোনা থেকে বাঁচতে তিনি কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অনুসরণের কথা উল্লেখ করেছেন। এগুলো হলো:
প্রথমত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিধি বিধান মেনে চলতে হবে। ভিটামিন ‘সি’ জাতীয় খাবার পেয়ারা, লেবু, আমলকি অথবা ভিটামিন ‘সি’ ট্যাবলেট খেতে হবে। সম্ভব হলে প্রতিদিন রাতে একটি জিঙ্ক ট্যাবলেট খাবেন। ভিটামিন ‘সি’ এবং জিংক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সতেজ, সজীব রাখে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
আক্রান্ত হলে গলাব্যথা, শুকনো কফ ছাড়া কাশি কাশি হবে কিন্তু কফ বের হবে না। এটা করোনা আক্রান্ত হওয়ার প্রথম লক্ষণ। অন্য ইনফ্লুয়েঞ্জাতে আক্রান্তদের হাঁচি, সর্দি ও নাক দিয়ে পানি পড়ে। তবে করোনা শুকনো কাশি দিয়ে শুরু হয়।
এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে হালকা রং চা বারবার পান করা, গরম পানি দিয়ে গারগেল করা। এর চেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে আদা, লবঙ্গ ও একটা গোলমরিচ পানি মিশিয়ে গরম করে তার সঙ্গে সামান্য মধু বা চিনি দিয়ে চায়ের সঙ্গে পান করা কিংবা অথবা গারগেল করা।
এর ফলে গলায় যে ভাইরাসগুলো থাকে সেগুলো মারা যায়। এছাড়াও গলায় গরম লাগার ফলে রক্তপ্রবাহ বেড়ে যায়। ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। রং চায়ের মধ্যে এন্টিসেপ্টিক গুনাগুণও রয়েছে। বারবার শুকনো কাশির ফলে গলার টিস্যু ফেটে যেতে পারে। চা এই ইনফেকশন রোধ করে।
জ্বর হোক বা না হোক এই মুহূর্তে সবার উচিত সকালে ঘুম থেকে উঠে, দুপুরে এবং সন্ধ্যায় গারগেল করা। এর ফলে শরীরে যদি ভাইরাস ঢোকেও তাহলে সেটা আর বাড়তে পারবে না। এটা শুধু করোনা না আরও অনেক ইনফেকশনকে রোধ করতে পারে। কেউ যদি এটা প্রতিদিন করতে পারে, তাহলে তার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
পেটের সমস্যা দেখা দিলে নিমপাতা বেটে সবুজ রসের সঙ্গে এক চামচ হলুদের গুঁড়া পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকালে এবং রাতে খেলে তার পেটের ইনফেকশন কমে যাবে। এ সময় এমন রোগীকে এন্টিবায়োটিক খাওয়ালে অনেক সমস্যা হয়।
করোনা শরীরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই আক্রমণ করে না। সময় নিয়ে ধীরে ধীরে শরীরের মধ্যে বাড়তে থাকে। বাইরে যারা এখনো কাজ করতে বাধ্য তারা বাসায় ফিরে গরম পানি পান করতে পারেন। হালকা রং চা পান করা যেতে পারে। নাক ও মুখ দিয়ে গরম পানির ভাপ নেওয়া, পানির মধ্যে এক ফোঁটা মেন্থল দিলে আরও ভালো হয়।