শিক্ষক নিবন্ধন

NTRCA নিয়োগ হচ্ছে ৬৮ হাজার শিক্ষক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

NTRCA নিয়োগ হচ্ছে ৬৮ হাজার শিক্ষক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ। বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, ৬৮ হাজার ৩৯০ টি শূন্য পদের বিষয় ও পদভিত্তিক তালিকা এনটিআরসিএ এর ওয়েবসাইট (www.ntrca.gov.bd) এবং টেলিটক বাংলাদেশ ওয়েবসাইট লিমিটেড (http://ngi.teletalk.com.bd) এ ২৯/১২/২০২২ খ্রি: তারিখে বেলা ১২.০০ টায় প্রকাশ করা হবে এবং একই তারিখ ও সময়ের পর থেকে আবেদন করা যাবে।

আবেদনকারীর যোগ্যতা: আবশ্যিক ভাবে আবেদনকারীকে নিম্নরূপ যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে।
(ক) সংশ্লিষ্ট বিষয়, পদ ও প্রতিষ্ঠানের ধরন অনুযায়ী নিবন্ধনধারী হতে হবে;
(খ) এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রকাশিত সম্মিলিত মেধা তালিকার অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে;
(গ) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে জারিকৃত সর্বশেষ জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে; (কাম্য শিক্ষা যোগ্যতার বিবরণ দেখার জন্য NTRCA-এর ওয়েবসাইটের “চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি” নামক সেবা বক্সে Click করতে হবে)

NTRCA নিয়োগ হচ্ছে ৬৮ হাজার শিক্ষক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

শূন্য পদগুলোর অনুমোদন ও গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, এবার আবেদন ফিও কমিয়ে আনা হচ্ছে। অনলাইন আবেদন পদ্ধতি সহজ করাসহ নানা সুবিধা পাবেন নতুন আবেদনকারীরা।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্ধ লাখের বেশি শিক্ষক নিয়োগের চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি আগামী নভেম্বর মাসে প্রকাশ করতে চায় বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। তবে শূন্য পদের তথ্য যাচাইয়ের কাজ শেষ না হওয়ায় এনটিআরসিএ’র এই পরিকল্পনাও সফলতার মুখ দেখবে কিনা সেটি নিয়ে সন্দিহান প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারাই।

শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) এবার প্রায় ৭০ হাজার শূন্য পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে যাচ্ছে। দেশের বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় এর আগে একসঙ্গে এত বেশি শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি। বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৭০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আগামী নভেম্বরে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে চায় বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।

 

১৬ অক্টোবরের মধ্যে তথ্য যাচাই করে এনটিআরসিএতে ফেরত দেয়ার কথা থাকলেও অধিদপ্তরগুলোকে আগামী ২০ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দেয়া হয়েছে। শূন্যপদের তথ্য যাচাই শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে নভেম্বরের শুরুতে এমপিওভুক্ত শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে পারে। এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান মো. এনামুল কাদের খান দৈনিক আমাদের বার্তাকে এমনটাই জানিয়েছেন।

 

চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি কবে প্রকাশিত হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যাচাই করা শূন্যপদের তথ্য পেলে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। আমরা অক্টোবরের শেষেই গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে চাই। সেটা সম্ভব না হলে নভেম্বরের শুরুতে পারবো বলে আশা করছি।

 

কতো সংখ্যক শিক্ষক শূন্যপদে নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ৭০ হাজারের বেশি শূন্যপদের তথ্য পেয়েছি। যাচাইয়ে কিছু শূন্যপদের তথ্য কমতে পারে। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান প্রধান শূন্যপদের তথ্য দিয়ে এখন এখন ভুল ছিলো বলে জানাচ্ছেন। সেগুলোও বাদ দিতে হবে।

এনটিআরসিএর নিয়োগ শাখা থেকে জানা গেছে, এ বছরের শুরুতে বিভিন্ন বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় কত লোকবল প্রয়োজন, তা জানতে চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। শূন্য পদের সংখ্যা কত, তা এবারই প্রথম অনলাইনে পূরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধানেরা সেই তালিকা পূরণ করার পর তা যাচাই-বাছাই করে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও পরে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অনুমোদন দেন।

 

এসব পদের তালিকা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে নিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হলে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের যেকোনো দিন চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ বিষয়ে এনটিআরসিএ নিয়োগ শাখার একজন কর্মকর্তা জানান, চাকরিপ্রার্থীদের খরচ কমাতে এবারই প্রথম অনলাইনে প্রার্থীরা পছন্দের ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচন করার সুযোগ পাচ্ছেন। এসব প্রতিষ্ঠানে সুযোগ না পেলে অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ রাখা হচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলেই এসব নিয়ম কার্যকর করা যাবে।

 

তবে এবার এনটিআরসিএ সনদ পাওয়ার পর চাকরিপ্রার্থীদের পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদনের নিয়মে কিছুটা বদলের সুপারিশ করা হয়েছে। সে অনুযায়ী এবার একজন প্রার্থী সনদ পাওয়ার পর সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে পারবেন। আগের নিয়মে এ জন্য তাঁর খরচ হওয়ার কথা ছিল চার হাজার টাকা।

 

কিন্তু এবার তা কমিয়ে এক হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এখানেই শেষ নয়। আবেদনের নিচে লেখা থাকবে—‘পছন্দের ৪০টি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ না পেলে মেধার ভিত্তিতে যদি অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পান, তাহলে যোগ দেবেন কি না?’ সেখানে প্রার্থী ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ বাছাই করতে পারবেন।

 

এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আবেদন করার ক্ষেত্রে দুই দফায় টাকা নেওয়া হয়। একটি হচ্ছে সনদ পাওয়ার জন্য। এ জন্য আবেদনের শুরুতে ৩৫০ টাকা নেওয়া হয়। আরেকটি হচ্ছে পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে সনদ পাওয়ার পর পছন্দের প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার সময়। সে সময় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদনের জন্য ১০০ টাকা করে ফি নেওয়া হতো। চাকরিপ্রার্থী যত ইচ্ছা তত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে পারতেন। কেউ ৫০টি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করলে তাঁকে দিতে হতো পাঁচ হাজার টাকা।

 

NTRCA’s recruitment of 70,000 teachers will be published in the last week of October. A proposal has recently been sent to the Ministry of Education seeking approval of the vacant posts and permission to publish public notices. According to the concerned sources, this time the application fee is also being reduced. New applicants will get various benefits, including simplifying the online application process.

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply