ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারী সাত কলেজ ভিত্তিক সিট সংখ্যা, ও সাবজেক্ট ভিত্তিক সিট সংখ্যা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারী সাত কলেজ ভিত্তিক সিট সংখ্যা, ও সাবজেক্ট ভিত্তিক সিট সংখ্যা। DU seven college-based seats Number, and the number of subject-based seats যাদের পজিশন ১-২,০০০ মধ্যে তারা ঢাকা কলেজে পদার্থ, রসায়ন, গণিত পাবেন।অন্য গুলো যেকোন সাবজেক্ট পাবেন।
২,০০০+৫,০০০ পর্যন্ত পরিসংখ্যান, উদ্ভিদ, প্রানী,ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান পাবেন।
আর ৯,০০০ পর্যন্ত বিজ্ঞানের সাবজেক্ট আশা করা যায়।
সাত কলেজ বিশেষ বার্তাঃ
১.যারা পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক তারাই সাত কলেজে ভর্তি হও নচেৎ ভর্তি হইয়ো না। পড়াশোনা না করে এখান থেকে বের হতে পারবা না সহজ কথা।
২.সাত কলেজে ১৭-১৮ সেশন থেকে কোন সেশন জট নেই। তাই সেশন জট নিয়ে কোন ভয় নেই, তবে নিজে যদি পড়াশোনা না করো তাহলে অবশ্য তুমি ফেইল করবা তারপর একাধিক বছর একই বর্ষে থাকবা
৩.সাত কলেজের খাতা৯০% সাত কলেজের স্যার রা দেখে আর বাকি ১০% ঢাবি দেখে , খাতায় কিছু না লেখে বা আবোল তাবোল লিখে নাম্বার পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। ন্যাশনালের মতো লিখলে নাম্বার পাওয়া যাবে না। প্রতিটি প্রশ্নের পয়েন্ট টু পয়েন্ট উত্তর করলেই ভালো নাম্বার পাওয়া যাবে।
৪. সাত কলেজের প্রশ্ন ঢাবির শিক্ষক রাই করেন, তারা খুব স্টান্ডার্ড প্রশ্ন গুলোই করেন। মোটামুটি পড়াশোনা করলেই পারা যায়। তবে তোমাকে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে টপিকস টু টপিকস। পরিক্ষার আগের রাতে পড়ে ন্যাশনালের মতো ভালো ফল আশা করবে এখানে এ সুযোগ নেই।
৫.ঢাবির একটা শিক্ষার্থী নিয়মিত প্রতিদিন কমপক্ষে ২ ঘন্টা হলেও পড়াশোনা করে ঢাবির সনদ আদায় করে তদ্রুপ সাত কলেজের শিক্ষার্থী হিসেবে তুমিও পড়াশোনা করেই তোমাকে ঢাবির সনদ নিতে হবে। পড়াশোনা না করে ঢাবি আমাদের বাশ দেই এই কথা বলে কোন লাভ নাই।
৬.সাত কলেজে রেজাল্ট খারাপ হয় সবার না এর মাঝেও অনেক ফার্স্ট ক্লাস পায় কিন্তু এটা বুঝতে হবে।যারা পড়াশোনা করে তারাই ভালো করে। যারা করে না তারা আফসোস করে।এখানে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মতো সুযোগ খুজলে চলবে না।তুমি নিজেকে যেভাবে প্রস্তুত