হবিগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার রেজাল্ট ২০২২-Habiganj District Family Planning Exam Result, dgfp habiganj Result,- dgfp Result এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আওতাধীন হবিগঞ্জ জেলার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের বিভিন্ন দপ্তর ও ইউনিটে পরিবার কল্যাণ সহকারী এবং আয়া পদে নিয়োগের লক্ষ্যে ১৮ নভেম্বর ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে জেলা ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী বাছাই/নিয়োগ কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিম্নবর্ণিত প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হলো।

পরিবার পরিকল্পনা সহকারী পদে ৩টি শূন্য পদের বিপরীতে নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারী, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক পদে ৫টি শূন্য পদের বিপরীতে নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারী, পরিবার কল্যাণ সহকারী পদে ৫৫টি শূন্য পদের বিপরীতে নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারী এবং আয়া পদে ১৬টি শূন্য পদের বিপরীতে নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারীগণ চূড়ান্ত নিয়োগের জন্য মনোনীত হয়েছেন। চূড়ান্ত ফলাফল।

হবিগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার রেজাল্ট ২০২২-Habiganj District Family Planning Exam Result

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি আবারও বাড়ল। দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে কওমি মাদ্রাসা এই ছুটির আওতায় থাকবে না। শুক্রবার (১৮ ডিসেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছে৷

এর আগে করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি কয়েক ধাপে বাড়িয়ে আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছিল। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির কথা বিবেচনায় নিয়ে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শুক্রবার সেটি আরেক দফা বাড়িয়ে ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এ প্রস্তুতি চলছে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে।

আরো পড়ুন- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক-স্নাতকোত্তর পরীক্ষা নিতে পারবে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চিন্তা-ভাবনা থাকলেও করোনা সংক্রমণ নতুনভাবে বেড়ে যাওয়ায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি বাড়ানো হয়। এ ছুটির মধ্যে আগামী ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হবে। তবে এবার কেন্দ্রীয়ভাবে পাঠ্যপুস্তক উৎসবের আয়োজন করা হবে না। শিক্ষার্থীদের স্কুলে এসে পাঠ্যবই নিতে বলা হবে।

মহামারি করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। এরপর ছুটি বাড়ানো হয় কয়েক দফা। জেএসসি-পিএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত না হওয়ায় অটোপাশের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত পরীক্ষা ছাড়াই পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হয় শিক্ষার্থীরা। এর আগে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সিলেবাস শেষ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় চিন্তাভাবনা করলেও সেখান থেকে পিছিয়ে এসেছে।