বেপজা লিখিত পরীক্ষার ফলাফল 2022 ও মৌখিক/ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচী
বেপজা লিখিত পরীক্ষার ফলাফল 2022 ও মৌখিক/ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচী BEPZA Written Exam Result 2022 and Viva Oral/Practical Exam Schedule। পরীক্ষার তারিখঃ ২৭ নভেম্বর – ১২ ডিসেম্বর ২০২২। দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিঃ-এর ১০-১১তম গ্রেডভুক্ত ‘অফিসার (টেকনিক্যাল), উপ-সহকারী মেইন্টেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার, মেডিক্যাল এসিস্ট্যান্ট, উপ-সহকারী প্রকৌশলী (মেকানিক্যাল), উপ-সহকারী প্রোগ্রামার ও উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল)’ পদে নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণের সময়সূচি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ।
দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিঃ এ ১০-১১তম গ্রেডভুক্ত নিম্নোক্ত ০৬ ক্যাটাগরির পদে নিয়োগের লক্ষ্যে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নং-০৭/২০২০, তারিখ- ০৭/০১/২০২০ এবং লিখিত পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি নং- ৯৩/২০২১, তারিখ- ২৭/১২/২০২১ এর সূত্রে শিরোনামোক্ত পদসমূহের গত ১৫/০১/২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নিম্নোক্ত রোল নম্বরধারী প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রধান কার্যালয়ের মূল ভবনে (৪র্থ তলা) নিম্নরূপ সময়সূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে।
বেপজা লিখিত পরীক্ষার ফলাফল 2022 ও মৌখিক/ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচী
প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৩০ মার্চ খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ৩০ মার্চ খুললেও বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া হবে আরও দুই মাস পর ২৪ মে থেকে। এর আগে ১৭ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়া হবে।
আরো পড়ুন- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলবে ৩০ মার্চ
করোনা মহামারির কারণে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একসঙ্গে বন্ধ ঘোষণা করা হলেও স্কুল-কলেজ-মাদরাসা কেন আগে খুলছে সেই প্রশ্ন অভিভাবক-শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট অনেকের।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের সতর্ক রেখে ক্লাসে ফিরতে পারলেও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বয়সের তুলনায় নিজেদের কতটা নিরাপদ রাখতে পারবেন-এ প্রশ্ন তুলেছেন সমালোচক মহল।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, স্কুল-কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে হলে থাকার বিষয়টি যুক্ত নয়। এছাড়া বয়স কম হওয়ায় তাদের টিকা নেওয়ার বিষয়টিও বাধ্যবাধকতায় পড়ে না। এজন্যই স্কুল-কলেজ আগে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয় নিয়ে সোমবার (১ মার্চ) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বলেন, স্কুলগুলো হলের সঙ্গে সম্পর্কিত না। আর স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের টিকা নেওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই। এজন্যই স্কুল-কলেজগুলো আগে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্কুল-কলেজের খোলার প্রস্তুতির জন্য আগে যেসব নির্দেশনা বা গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে তা পালন করতে হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক গোলাম ফারুক।
বিশ্ববিদ্যালয়র আগে স্কুল-কলেজ কেন খুলে দেওয়া হচ্ছে- সেই প্রশ্নে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এমএ খায়ের বলেন, এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। এক বছর তারা ক্লাসরুমে যেতে পারেনি। আর তাদের পরীক্ষার কথা বিবেচনা করে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের জন্য খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তিনি আরও বলেন, স্কুল-কলেজ খোলা হলেও শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন স্কুলে আসতে হবে না। এই পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের টিকা নেওয়ার অনুমোদন নেই। আর স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি গত ২২ ফেব্রুয়ারি অনলাইনে সংবাদ সম্মেলনে জানান, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান ঈদুল ফিতরের পর ২৪ মে থেকে শুরু হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ১৭ মে থেকে খুলে দেওয়া হবে। শিক্ষামন্ত্রী আরও জানান, হলগুলো খুলে দেওয়ার আগেই আবাসিক শিক্ষার্থী, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকেই টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
এরপর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী জানান, আগামী ৩০ মার্চ থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অর্থাৎ স্কুল-কলেজ খোলার দুই মাস পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলে দিচ্ছে সরকার। তবে পঞ্চম, দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন প্রতিষ্ঠানে আনা হলেও অন্য শ্রেণিগুলোর জন্য প্রতিদিন খোলা থাকবে না স্কুল-কলেজ।
আরো পড়ুন- ২৪ মে পর্যন্ত কোনো ধরনের পরীক্ষা হবে না: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের দ্বাদশ, মাধ্যমিক পর্যায়ে দশম এবং প্রাথমিক পর্যায়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন (সপ্তাহে ছয় দিন) ক্লাস হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিকে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে একদিন ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে। নবম এবং একাদশ শ্রেণির সপ্তাহে দু’দিন করে ক্লাস হবে। তারপর পরিস্থিতির আরও উন্নতি হলে একটু একটু করে বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় শতভাগ ক্লাস চালু হবে।