ক্যারিয়ারপরীক্ষা খবর

পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ।

পার্বত্য জেলা পরিষদের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।

আজ মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) থেকে আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের সংখ্যা: ২টি, জনবল নিয়োগ ৭২ জন।
পদের নাম: সহকারী শিক্ষক

পদের সংখ্যা: ৬৮টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমান ডিগ্রি।

বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০
বয়সসীমা: ২১-৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়স ৩২ বছর।
আবেদন ফি: সার্ভিস চার্জসহ ২২৫ টাকা।

পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদের সংখ্যা: ৪টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণি পাস

বেতন: ৮,২৫০-৮,৬৭০
বয়সসীমা: ১৮-৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়স ৩২ বছর।
আবেদন ফি: সার্ভিস চার্জসহ ১১৫ টাকা।

আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা এই https://bhdc.gov.bd/ অথবা http://recruiting.esheba-bhdc.org ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের পরীক্ষা (এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা) আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এ বিষয়ে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এছাড়া পরবর্তী ২ মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষার শেষ করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

Primary School Assistant Teacher Exam Date 2021 প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ২০২৩

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেছেন, শিক্ষক স্বল্পতা দূর করতে আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩২ হাজার ৭০০ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ নিয়োগ সম্পন্ন হলে শিক্ষকরা আরও স্বাচ্ছন্দে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান করতে পারবেন।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালকের ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এবার প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ২৪ লাখের বেশি চাকরিপ্রত্যশী আবেদন করেছেন। সারাদেশে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে তারা এ ‘যুদ্ধে’ বসবেন।প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ এফ এম মনজুর কাদির বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সঙ্কট নিরসনে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হয়। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হওয়ায় কথা থাকলেও নানা কারণে তা পিছিয়ে গেছে। সময় বিলম্ব হলেও পরীক্ষার আয়োজনের সকল প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে। আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারিতে লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে।

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে (এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা)। 

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত বছরের ১ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে ২৪ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে।

আবেদনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৭৬০, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৫, রাজশাহী বিভাগে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৯২৫, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭৩০, বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২৭, সিলেট বিভাগে ১ লাখ ২০ হাজার ৬২৩, রংপুর বিভাগে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৮ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ২ লাখ ৮২ হাজার ৪৩৭ জন আবেদন করেছেন।

ডিপিই কর্মকর্তারা জানান, সর্বশেষ নিয়োগে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। এই হিসাবে আবেদনকৃত প্রার্থীর সংখ্যা এবার দ্বিগুণ। গত নিয়োগে সারাদেশে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৬৬২। এবার দ্বিগুণ প্রার্থী হওয়ায় কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নেয়ার জন্য মন্ত্রণালয় ২০ সেটের বেশি প্রশ্ন তৈরি করা হতে পারে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরিসহ পরীক্ষা গ্রহণে নেতৃত্ব দেয় ডিপিই। কিন্তু প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে আরও কড়াকড়ি আনা এবং সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা আয়োজনে এবার প্রশ্ন নির্বাচন ও আসন বিন্যাস নির্ধারণ করবে মন্ত্রণালয়।

নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। পরীক্ষার সময়সূচি, ওএমআর ফরম ডিজাইন ও মূল্যায়ন, ফলাফল প্রকাশ কার্যক্রম কোন পদ্ধতিতে করা হবে তা নিয়ে বুয়েটের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এবারও আগের মতই লিখিত ও মৌখিক দুই স্তরেই পরীক্ষা নেয়া হবে। আগের নিয়ম অনুযায়ী এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা ৮০ নম্বর ও ভাইভায় ২০ নম্বর থাকবে।

জানা গেছে, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তার আলোকে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস চাওয়া হয়।

লিখিত পরীক্ষায় আসন প্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। মৌখিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

প্রার্থীরা dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়া ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।

 

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group