অর্থনীতির জন্য পরিসংখ্যান প্রিমিয়াম সাজেশন অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ২০২২ অনুষ্ঠিতব্য ২০২৪ বিভাগঃ অর্থনীতি
অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ২০২২ অনুষ্ঠিতব্য ২০২৪
বিভাগঃ অর্থনীতি
(অর্থনীতির জন্য পরিসংখ্যান: ২৩২২০৩)
প্রিমিয়াম সাজেশন
খ-বিভাগ
১। ঋতুগত ভেদ নির্ণয়ে ত্রৈমাসিক গড় পদ্ধতি বর্ণনা কর। ১০০%
২। অবরোহী ও আরোহী সম্ভাবনার মধ্যে পার্থক্য লেখ। ১০০%
৩। বিন্যাসের বৈশিষ্ট্য কী? Z-যাচাই এর ব্যবহার লিখ। ১০০%
৪। কালীন সারির প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।১০০%
অথবা, কালীন সারির গুরুত্ব আলোচনা কর।
৫। সাধারণ ধারা এবং ঋতুজ পরিবর্তনের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর। ১০০%
৬। বাংলাদেশের সরকারি পরিসংখ্যানের উৎসগুলো আলোচনা কর। ১০০%
৭। বাংলাদেশের সরকারি পরিসংখ্যানের সীমাবদ্ধতাসমূহ লিখ। ১০০%
৮। উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও-(i) নমুনা ক্ষেত্র; (ii) পূরক ঘটনা; (iii) শর্তাধীন সম্ভাবনা। ৯৯%
৯। অফিসিয়াল পরিসংখ্যান কত প্রকার ও কী কী? ৯৯%
১০। নিরীক্ষিত গণসংখ্যা ও তাত্ত্বিক গণসংখ্যার মধ্যে পার্থক্য কি? ৯৯%
১১। ভেদাংক বিশ্লেষণ কোথায় ব্যবহৃত হয়? দুটি উপযুক্ত উদাহরণ দাও। ৯৯%
১২। “Efficiency” এবং “Unbiasedness” বলতে কি বুঝ? ৯৯%
গ-বিভাগ
১। গড়ের আস্থাসীমা কী? ১ম প্রকারের ভুল এবং ২য় প্রকারের ভুল মধ্যে পার্থক্য লেখ। ১০০%
২। পঁয়সন বিন্যাসের বৈশিষ্ট্য কী? দ্বিপদী বিন্যাস এবং পৈসোঁ বিন্যাসের মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ১০০%
৩। নমুনা ক্ষেত্র কী? পরামান এবং নমুনাজ মানের পার্থক্য লেখ। ১০০%
৪। পরিমিত বিন্যাস কি? পরিমিত বিন্যাসের সম্ভাবনা অপেক্ষকটি লিখ। ১০০%
৫। কালীন সারি কি? কালীন সারির উপাদানগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা কর। ১০০%
৬। বিন্যাস ও সমাবেশ কী? অক্ষাভিসারী বিন্যাসের বৈশিষ্ট্য লিখ। ১০০%
৭। গাণিতিক প্রত্যাশার বৈশিষ্ট্যসমূহ কী কী? গাণিতিক প্রত্যাশা এবং গাণিতিক গড়ের
মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর। ১০০% –
৮। একটি আদর্শ নমুনার বৈশিষ্ট্য কী? শুমারি জরিপ ও নমুনা জরিপের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর। ৯৯%
৯। নমুনায়নের সুবিধাসমূহ কী? সরল দৈব নমুনায়ন পদ্ধতি আলোচনা কর।
১০। ভেদাংক বিশ্লেষণ কী? ‘ANOVA’ ধারাণাটি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। ৯৯%
১১। প্রথম প্রকার ভুল ও দ্বিতীয় প্রকার ভুল কি? অপরামাত্রিক যাচাই-এর সুবিধা বর্ণনা কর। ৯৯%
১২। একপ্রান্তিক যাচাই ও দ্বিপ্রান্তিক যাচাই এর মধ্যে পার্থক্য দেখাও।৯০%
১৩। কাই-বর্গ যাচাই কী? -বিন্যাস ও F-বিন্যাসের মধ্যে পার্থক্য দেখাও.৯০%
নভেম্বরের ১ম সপ্তাহে স্থগিত থাকা এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেয়ার কথা ভাবছে সরকার। এসএসসি’র লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরুর প্রস্তাব করা হয়েছে। সেভাবেই শিক্ষা বোর্ডগুলো রুটিন তৈরি করবে। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পরীক্ষা শুরু হয়ে তা চলবে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত।
ওই সূত্র আরও জানায়, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পরীক্ষা শুরু করতে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডকে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। নির্দেশনা অনুযায়িী রুটিনৈ তৈরির কাজ করছে বোর্ড। খসড়া রুটিন তৈরির পর সেটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর তা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
Read more:পূর্ণ নম্বর কমিয়ে সব বিষয়েই পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা আছে। আর দৈনিক একটিমাত্র বিষয়ে পরীক্ষা রাখার চিন্তা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে আলোচনা শেষে এ ব্যাপারে বোর্ডগুলোকে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সাংবাদিকদের জানান, পরীক্ষা ছাড়া মূল্যায়ন করা হলে এই ব্যাচ ভবিষ্যতে প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। তাই পরীক্ষাই নেয়া হবে। বিস্তারিত পরিকল্পনা আগামী সোম-মঙ্গলবারের মধ্যে প্রকাশ করা হবে।
সূত্র জানিয়েছে, এইচএসসি পরীক্ষার ব্যাপারে দুটি বিকল্প চিন্তা করা হয়েছে। একটি হচ্ছে, প্রতি বিষয়ে ৫০ শতাংশ নম্বর কমানো হবে। সে ক্ষেত্রে যেসব বিষয়ে ব্যবহারিক নেই সেগুলোয় এমসিকিউ ও সৃজনশীল উভয় অংশের পূর্ণমাণ থেকে ৫০ শতাংশ করে কমানো হবে। আর যেগুলোয় ব্যবহারিক আছে সেগুলোয় ব্যবহারিক নম্বর ঠিক রেখে অবশিষ্ট অংশের (এমসিকিউ ও সৃজনশীল) নম্বর সমন্বয় করে পূর্ণ নম্বর ৫০ শতাংশ কমানো হবে।
মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, রুটিন তৈরির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি সামনে রেখে নতুনত্ব আনার চিন্তা আছে। সেটি হচ্ছে, দৈনিক একটির বেশি পরীক্ষা না রাখা এবং প্রতিদিনই পরীক্ষা। স্বাভাবিক সময়ে মূল বিষয়গুলোর পরীক্ষার পর বিভাগভিত্তিক সকালে ও বিকালে দুটি করে পরীক্ষা রাখা হতো। ফলে সকালে বিজ্ঞানের পরীক্ষা হলে বিকালে মানবিক বা ব্যবসায় শিক্ষার পরীক্ষা নেয়া হতো। একটি পরীক্ষার পর কেন্দ্র পরিষ্কারের বিষয়টি সামনে রেখে দৈনিক একটি রাখার চিন্তা করা হচ্ছে। তবে ধর্মীয় ও সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পরীক্ষা রাখা হবে না।
নাম প্রকাশ না করে একটি বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, পরীক্ষার কেন্দ্র ও সিট প্ল্যান ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এক বেঞ্চে একজন করে শিক্ষার্থীদের ‘জেড’ আকারে বসানো হবে। সেই হিসেবে প্রথম বেঞ্চে এক পাশে একজন বসালে দ্বিতীয় বেঞ্চে অপর পাশে বসানো হবে। আর তৃতীয় বেঞ্চে বসানো হবে দ্বিতীয় বেঞ্চের বিপরীত পাশে। এই প্রক্রিয়ায় আসন ব্যবস্থা করতে গিয়ে কেন্দ্র সংখ্যা ১০-২০ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি কেন্দ্রে গড়ে ৬৫০ জন করে পরীক্ষার্থী আছে।
আরেকজন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, করোনা শুরুর আগে সব সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের প্রশ্নপত্র ছাপানো শেষ করে মাঠপর্যায়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মার্চের শেষ সপ্তাহে মাদ্রাসা বোর্ডের প্রশ্নপত্র ছাপানো শেষ হয়। এ সপ্তাহে সেটিও পাঠানো হয়েছে। ছাপানো এসব প্রশ্নেই পরীক্ষা নেয়া হবে। যদি সরকার আংশিক নম্বরে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে সকাল বেলা কেন্দ্র সচিবদের নির্দেশনা জানিয়ে দেয়া হবে। সে অনুযায়ী তারা শিক্ষার্থীদের জানাবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক বলেন, এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার ব্যাপারে বোর্ডগুলো সার্বিকভাবে প্রস্তুত। শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ মঙ্গলের বিষয়টি সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আমরা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পেলেই কাজ শুরু করব।