স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ও সময় জানাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ও সময় জানাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। করোনা সংক্রমণ দ্রুত বাড়তে থাকায় সব ধরনের পরীক্ষা স্থগিত করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।সংক্রমণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ার পর শুক্রবার দুই সপ্তাহের জন্য সব ধরনের স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সেইসাথে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একই পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
সংক্রমণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ার পর শুক্রবার দুই সপ্তাহের জন্য সব ধরনের স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সেইসাথে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একই পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, “পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ধরনের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।”
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এসব পরীক্ষার সময়সূচি পরে জানানো হবে।
এরআগে শুক্রবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক নির্দেশনায় করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন রোধে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও সমপর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ঘোষণার পরই পরীক্ষা ঘোষণা করলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
অনার্স ২য় বর্ষের রুটিন ২০২২ ।
অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার রুটিন ২০২১
স্কুল-কলেজ বন্ধসহ ছয়টি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। নির্দেশনাগুলো হলো, ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও সমপর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থাগ্রহণ করবে।
রাষ্ট্রীয়-সামাজিক-রাজনৈতিক-ধর্মীয় সমাবেশ বা অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যারা যোগ দেবেন তাদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট বা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে
সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবে বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশনসহ সবধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি মনিটর করবে।
সমস্ত সমাবেশ অনুষ্ঠানে 100 জনের বেশি লোকজন হওয়া যাবেনা এমনটাই বলা হয়েছে কিন্তু দুঃখের বিষয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে 100 জনের স্টুডেন্ট উপস্থিত হয়না এটা জানা সত্ত্বেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে এই সমস্ত কার্যক্রম কি স্টুডেন্টদের জন্য মঙ্গল জনক ?