শিক্ষা নিউজ

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবহারিক পরীক্ষা ২০২৪ Bangladesh Water Development Board Practical Exam 2024

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবহারিক পরীক্ষা ২০২৪ Bangladesh Water Development Board Practical Exam 2024। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (bwdb) এর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর (ডিইও) পদে ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচী। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদে সরাসরি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারী করা হয়। প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা ১০-০৯-২০২২ খ্রিঃ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত নিম্নে বর্ণিত রোল নম্বরধারী প্রার্থীগণের ব্যবহারিক পরীক্ষা নিম্নলিখিত তারিখ ও সময়সূচী অনুযায়ী কক্ষ নং-১১০৫, লেভেল-১১, পানি ভবন, ৭২ গ্রীন রোড, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবহারিক পরীক্ষা ২০২৪ Bangladesh Water Development Board Practical Exam 2024

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবহারিক পরীক্ষা ২০২২ Bangladesh Water Development Board Practical Exam 2022

অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion

শুরু হচ্ছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ, বাড়বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি । স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। যা মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাজ করছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটিও।

খোঁজে জানা গেছে, করোনা মহামারীর মধ্যে এখন পর্যন্ত যে খাতগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, এর অন্যতম হলো দেশের শিক্ষাব্যবস্থা। মহামারীর কারণে ইতোমধ্যেই বাতিল করা হয়েছে পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা। আটকে আছে এইচএসসি পরীক্ষাও। সার্বিক বিবেচনায় এখনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি বলেই মনে করছেন শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানদের অনেকে। সার্বিক দিক বিবেচনা করে আবারও বাড়তে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি।

এর আগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংক্ষিপ্ত পাঠ পরিকল্পনা প্রকাশ থেকেও । গত ১৬ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) আগামী ১ নভেম্বর থেকে ৩৯ দিনের জন্য প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির সংক্ষিপ্ত পাঠ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন সে সেময় গণমাধ্যমকে জানান, ‘‘অক্টোবর ও নভেম্বরকে দুটো টার্গেট করে দুটি লেসন প্ল্যান তৈরি করেছি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে নভেম্বর থেকে সংক্ষিপ্ত পাঠ-পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। অক্টোবরে খোলার বিষয়ে এখনও কোনও নির্দেশনা নেই। পরিস্থিতি উন্নতি হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর যদি নভেম্বরে স্কুল খোলা না যায় তাহলে প্রধানমন্ত্রী যেটি বলেছেন, আমাদের অটো পাস ছাড়া উপায় নেই।’’

অন্যদিকে বর্তমান পরিস্থতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া প্রজ্ঞার পরিচায়ক হবে না বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ যারা আছেন, তারা সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্ব পরিস্থিতি বিবেচনা করে বলতে পারবেন। তবে আমরা যেটা মনে করি যে, করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি যতদিন উচ্চমাত্রায় থাকবে ততদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কোনো সুযোগ আছে বলে মনে করি না। কারণ, শিক্ষার্থীরা হচ্ছে আমাদের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্পদ। তাদেরকে কোনোভাবেই স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলা যাবে না। এ কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট যেসব প্রতিষ্ঠান আছে যেমন:- জাদুঘর, পাবলিক লাইব্রেরি, এগুলো খোলার আগে আরেকটু সতর্ক হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

সেক্ষেত্রে শুধু নিজেদের দেশের নয় বরং আশেপাশের দেশগুলো বিশেষ করে যেসব দেশে সংক্রমণের মাত্র অনেত বেশি তারা কি সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সেটাও দেখার দরকার আছে। অর্থাৎ, করোনা পরিস্থিতি আমাদেরকে যে অবস্থায় নিয়ে এসছে সেটি নিয়ে আমাদেরকে নিজেদের অভিজ্ঞতাকে বিশ্ব অভিজ্ঞতার সাথে যুক্ত করে সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেয়াটা বাঞ্ছনীয়।

তিনি আরো বলেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ (সেকেন্ড ওয়েভ) নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে সেটাও তাৎপর্যপূর্ণ। কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে সেটিকেও আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে। কারণ শীত আসন্ন। শীতের সময় সর্দি, কাশি এগুলো আরো বেড়ে যায়। যদি সেগুলো বেড়ে যায় আর করোনার সংক্রমণও থাকে তাহলে পরিস্থিতিতে যে জটিলতার দিকে যাবে সেটি সহজেই বোঝা যায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, শিক্ষার্থীদেরকেও জীবনে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। ফলে বিভিন্ন অবস্থান থেকে হল বা বিশ্ববিদ্যালয় খোলার মতো বিভিন্ন দাবি তারা তোলে। এটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু আমাদের ভাবতে হবে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা। তাদের সাথে সাথে তাদের পরিবারের স্বাস্থ্যও সংশ্লিষ্ট। এখনও আমরা সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পুরো মাত্রায় অর্জনের পথে আছি উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, শেষমেষ দুর্ভোগ-ভোগান্তি শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবারের উপরেই বড় আকারে বর্তায়।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply