শিক্ষা খবরশিক্ষা নিউজ

সিরাজউদ্দৌলা নাটক সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর HSC Srijonshil pdf download

সিরাজউদ্দৌলা নাটক সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর HSC Srijonshil pdf download

সৃজনশীল প্রশ্ন
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং সৃজনশীল প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
ভীত-সন্ত্রস্ত সোলেমান ‘জয় বাংলা’ শব্দ শুনে খাট থেকে গড়িয়ে নামে। আরো তিন পাক গড়িয়ে সে খাটের তলায় চলে যায়। সটান শুয়ে সে মিশে যেতে চায় মেঝের সাথে। মুক্তিবাহিনী নিশ্চয়ই ঘেরাও করেছে বাড়িটা।
সাতজন সশস্ত্র পাক সেনা ও দশ-বার জন অবাঙালির সাথে মিলিটারি ট্রাকে চড়ে গত রাতে যে ‘অপারেশন’-এ গিয়েছিল পথ দেখিয়ে সে-ই নিয়ে গিয়েছিল গোপীবাগ।
ক. ইংরেজরা পরাজিত হয়ে কোন জাহাজে আশ্রয় নেয়?
খ. ‘ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন’- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সোলায়মান চরিত্রটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কাদের প্রতিনিধিত্ব করছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “বিশ্বাসঘাতকদের কথা উল্লেখ থাকলেও উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সম্পূর্ণ ভাব ধারণ করেনি।” মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর:
ক. জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
ইংরেজরা পরাজিত হয়ে ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে আশ্রয় নেয়।

খ. অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
নবাবের সৈন্যের কাছে ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গের ইংরেজদের পরাজয়ের পর পলায়ন করতে দেখে উমিচাঁদ উক্তিটি করেছেন।

নবাবের সৈন্যের কাছে পরাজিত হয়ে ইংরেজরা দুর্গ থেকে পলায়ন করে। সার্জন হলওয়েলের কাছে বন্দি উমিচাঁদ যখন এ খবরটি শোনেন তখন ইংরেজদের প্রতি কটাক্ষ করে উক্তিটি করেন। ইংরেজদের কাপুরুষোচিত আচরণের প্রতি বিদ্রূপ করে উক্তিটি করা হয়েছে।

গ. প্রয়োগমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
উদ্দীপকের সোলায়মান চরিত্রটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের বিশ্বাসঘাতকদের প্রতিনিধিত্ব করছে।

বিশ্বাসঘাতক ব্যক্তি দেশ ও জাতির সবচেয়ে বড় শত্রু। এরা দুমুখো সাপের মতো। নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্যে এরা যে কারো সাথে সখ্যতা স্থাপন করতে পারে আবার যে কোনো সময়ে বন্ধুর গলায় ছুরি ধরতে দ্বিধাবোধ করে না।

উদ্দীপকে দেখা মেলে এমনই একজন বিশ্বাসঘাতকের সাথে। সে ব্যক্তি স্বার্থের জন্যে দেশ ও জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে। হানাদার বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে বাঙালি নিধন যজ্ঞে মেতে ওঠে। ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকেও এমন অনেক বিশ্বাসঘাতক রয়েছে। উমিচাঁদ, জগৎশেঠ, রাজবল্লভ, মানিকচাঁদ, মিরজাফর প্রমুখ ব্যক্তি এদেশের নাগরিক হয়ে, নবাবের নিকটতম ব্যক্তি হয়ে নবাবের সাথে তথা দেশ ও জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে। এদের জন্যেই নবাব ইংরেজদের কাছে পরাজিত হন। হারিয়ে যায় বাংলার স্বাধীনতা দুশ বছরের জন্যে।

ঘ. উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
“বিশ্বাসঘাতকদের কথা উল্লেখ থাকলেও উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সম্পূর্ণ ভাবকে ধারণ করেনি।” মন্তব্যটি যথার্থ।

নিজ দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম। যে ব্যক্তি দেশকে ভালোবাসে না সে মানুষরূপী জানোয়ার। দুঃখের বিষয় হলেও সত্য এমন মানুষও আছে যারা দেশকে ভালোবাসে না। নিজের স্বার্থের জন্যে দেশের সম্মান বিকিয়ে দেয় ভিনদেশিদের কাছে।

উদ্দীপকে উল্লেখ আছে এমনই একজন দেশদ্রোহীর কথা। যে দেশের মানুষের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে দখলদারদের সাথে হাত মিলিয়ে দেশ ও জাতির সর্বনাশ করেছে। উদ্দীপকের সোলায়মান সামান্য অর্থের বিনিময়ে দেশ ও জাতির যতবড় ক্ষতি করেছে এ অপরাধ ক্ষমারও অযোগ্য। উদ্দীপকের এই বিশ্বাসঘাতকের কথা ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে উল্লেখ থাকলেও এটি নাটকের একটি মাত্র দিক।

‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে এই বিশ্বাসঘাতকদের কথা বর্ণনার পাশাপাশি আরও অনেক বিষয় উঠে এসেছে। বাণিজ্যের নাম করে ইংরেজদের এদেশে আগমন, সাধারণ মানুষের উপর তাদের জুলুম, নবাবের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ, নবাবের শত্রুদের সাথে তাদের বন্ধুত্ব ও নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, নবাবের সেনাপতিসহ আত্মীয় পরিজনদের বিশ্বাসঘাতকতা, অবশেষে যুদ্ধ এবং নবাবের পরাজয়, তাঁর নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ, স্বার্থান্বেষীদের ক্ষমতা গ্রহণ প্রভৃতি বিষয় আলোচিত হয়েছে যা উদ্দীপকে নেই। তাই বলা যায় প্রশ্নের মন্তব্য যথার্থ।

টর্ট আইন

সিরাজউদ্দৌলা নাটক
সৃজনশীল প্রশ্ন
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং সৃজনশীল প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
এইখানে প্রায় এক সপ্তাহকাল উভয় পক্ষ পরস্পরের আক্রমণের প্রতীক্ষায় বসিয়া আছে। . . . . . . . . . . সমস্ত রাত্রি আক্রমণের আয়োজন চলিতে লাগিল। রাজধর প্রস্তাব করিলেন, “দাদা, তোমরা দুইজনে তোমাদের দশ হাজার সৈন্য লইয়া আক্রমণ করো। আমার পাঁচ হাজার হাতে থাক। আবশ্যকের সময় কাজে লাগিবে।”
ইন্দ্রকুমার হাসিয়া বললেন, “রাজধর তফাতে থাকিতে চান।”
ক. নবাবের পক্ষে সৈন্য সংখ্যা কত ছিল?
খ. ফরাসি সেনাপতি সাঁফ্রে কেন নবাবের পক্ষে যুদ্ধ করেন?
গ. উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কোন চিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সমগ্র ভাবকে ধারণ করেছে।” মন্তব্যটির যৌক্তিকতা নিরূপণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর:
ক. জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
নবাবের পক্ষে সৈন্য সংখ্যা ছিল পঞ্চাশ হাজার।

খ. অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
ইংরেজদের সাথে ফরাসিদের দ্বন্দ্ব চিরকালের। এজন্যেই ফরাসি সেনাপতি সাঁফ্রে নবাবের পক্ষে যুদ্ধ করেন।

ফরাসি আর ইংরেজরা যেখানেই গেছে সেখানেই তাদের মাঝে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। ভারতবর্ষে ব্যবসায়িক আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে উভয়ের মধ্যে বেশ কয়েকবার যুদ্ধ হয়। একে অন্যকে সবসময় দাবিয়ে রাখতে চেষ্টা করে। যার ফলশ্রুতিতে যে কোনো জায়গায় যে কোনো মুহূর্তে একে অন্যের সাথে বিরোধে জড়িয়ে পড়ে। ফরাসিরা যখন দেখলো ইংরেজরা নবাবের সাথে যুদ্ধ করেছে তখন নীতিগতভাবে ফরাসি সেনারা নবাবকে সমর্থন দেয়।

গ. প্রয়োগমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে উপস্থাপিত পলাশী যুদ্ধের চিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে উপস্থাপিত হয়েছে ইংরেজদের সাথে নবাবের বিভিন্ন যুদ্ধের চিত্র। এর মাঝে পলাশী যুদ্ধের চিত্রই প্রাধান্য পেয়েছে বেশি। উদ্দীপকেও অঙ্কিত হয়েছে এমনই একটা যুদ্ধের চিত্র।

উদ্দীপকে দেখা যায় যুবরাজ ইন্দ্রকুমার প্রায় এক সপ্তাহকাল অপেক্ষা করে পরস্পর আক্রমণের প্রতীক্ষায়। সমস্ত রাত ধরে আক্রমণের আয়োজন চলে। উদ্দীপকের সৈন্যদের আনাগোনা, যুদ্ধের আয়োজন ইত্যাদি বিষয় ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের যুদ্ধের চিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। নাটকেও দেখা যায় নবাব সৈন্য ও ইংরেজ সৈন্য জড়ো হয় পলাশীর প্রান্তরে। উভয়পক্ষের সৈন্যরা পরস্পরকে আক্রমণের প্রতীক্ষা করে। একদিকে সেনাপতি মোহনলাল, মিরমর্দান, সাঁফ্রে, অন্যদিকে ক্লাইভ, ক্লেটন প্রমুখ যুদ্ধের জন্যে প্রস্তুত হয়। উদ্দীপকের সাথে নাটকের এই বিষয়ের সাদৃশ্য বিদ্যমান।

ঘ. উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
“উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সমগ্র ভাবকে ধারণ করেছে।” মন্তব্য আমার মতে যুক্তিযুক্ত নয়।

পলাশী যুদ্ধ বাংলার তথা ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই যুদ্ধে নবাব সিরাজের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে বাংলা তথা ভারতবর্ষের স্বাধীনতা প্রায় দুশ বছরের জন্যে হারিয়ে যায়। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের সাথে নবাবের যে যুদ্ধ সেটা তাই স্মরণীয় একটা মুহূর্ত।

উদ্দীপকে অঙ্কিত হয়েছে একটি খণ্ডযুদ্ধের চিত্র। যেখানে যুবরাজ ইন্দ্রকুমার ও তার সৈন্যরা অপেক্ষা করে আছে পরের দিন প্রতিপক্ষকে আক্রমণের জন্যে। উদ্দীপকের এ চিত্রটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের শুধু পলাশী যুদ্ধের বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করেছে। নাটকের অন্যান্য বিষয়গুলো এখানে একেবারেই অনুপস্থিত।

‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে একে একে বর্ণিত হয়েছে উপমহাদেশে ইংরেজদের আগমনের চিত্র, কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গে যুদ্ধের চিত্র, সেখানে ইংরেজদের পরাজয় ও পলায়ন, নবাবের বিরুদ্ধে পুনরায় দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়া, এদেশের স্বার্থান্বেষী কিছু মানুষের নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, তাদের সাথে ইংরেজদের সখ্যতা স্থাপন, নবাব সিরাজের আত্মীয় পরিজনদের ষড়যন্ত্র ও সেনাপতি মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা, পলাশীর যুদ্ধ এবং সেখানে নবাবের পরাজয়, ইংরেজদের সমর্থন নিয়ে কাপুরুষ মিরজাফরের ক্ষমতা গ্রহণ, নবাবের করুণ পরিণতি প্রভৃতি চিত্র যা উদ্দীপকে উপস্থাপিত হয়নি। তাই আমার মতে প্রশ্নের মন্তব্যটি যুক্তিযুক্ত নয়।

প্রিমিয়াম সাজেশন Premium Suggestion

শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, আগামী ৩০ মার্চ থেকে সব স্কুল ও কলেজ খোলার বিষয়ে প্রস্তুতি চলছে। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) বিকেলে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন ছয় জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

উপমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৩০ মার্চ থেকে সব স্কুল ও কলেজ খোলার বিষয়ে প্রস্তুতি চলছে। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করতে সরকার বিভিন্ন ব্যবস্থাও নিচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, উন্নয়নশীল দেশ ও টেকসই উন্নয়নের জন্য শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই। উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের ছেলেমেয়েদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পেশার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

এদিকে শিক্ষামন্ত্রী ডা দীপু মনি বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর খোলার আগেই সকল আবাসিক শিক্ষার্থীকে করোনা ভাইরাসের টিকা দেয়া হবে। আগামী ১৭ মে’র আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ লাখ ৩০ হাজার আবাসিক শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়া হবে। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) কেবিনেট সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই তথ্য জানান।

শিক্ষামন্ত্রী ডা দীপু মনি বলেছে, ‘প্রথমে আবাসিক শিক্ষার্থীদের এবং তারপর পর্যায়ক্রমে সকল শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ‘পড়াশুনার পরিবেশ তৈরির জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীদেরও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে।’ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ১৮ বছরের কম বয়সী। এ জন্য আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীদের আগে টিকার আওতায় আনা হবে।

এর আগে, টিকা দেয়া পর্ব শেষ হলেই মার্চ মাসের শেষের দিকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ইতোমধ্যে টিকা দান কর্মসূচি শুরু হয়েছে এবং সেক্ষেত্রে শিক্ষক এবং কর্মচারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply