শিক্ষা খবরশিক্ষা নিউজ

মাসি-পিসি গল্পের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর HSC mcq Question Answer

মাসি-পিসি গল্পের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর HSC mcq Question Answer

নৌকা দিয়ে আসার সময় আহ্লাদির পরনে কী ছিল?
ক. নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
খ. নকশাহীন দামি রঙিন শাড়ি
গ. রঙিন পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
ঘ. নকশা পাড়ের সস্তা নীল শাড়ি

কার গলা ঝরঝরে আওয়াজ একটু মোটা?
ক. মাসির
খ. পিসির
গ. জগুর
ঘ. মাসি-পিসির

মাসি-পিসি দুজনে সালতির দুমাথায় থাকলে কৈলাশের খবরটা বলা সম্ভব নয় কেন?
ক. খবরটা গোপন বলে
খ. আহ্লাদি শুনে ফেলবে বলে
গ. তাদের দূরত্ব অনেক বেশি বলে
ঘ. কৈলাশকে জোরে বলতে হবে বলে

কৈলাশের কথা আহ্লাদি কান পেতে শোনে কেন?
ক. তার স্বামী খবর পাঠিয়েছে বলে
খ. স্বামীর কাছে সব ফাঁস করে দেওয়ার জন্য
গ. স্বামীর খবর জানতে কৌতুহলি বলে
ঘ. কৈলাশ তার স্বামীর বন্ধু বলে

‘মাসি-পিসি’ গল্পে চায়ের দোকান কোথায় অবস্থিত?
ক. শহরের বাজারে
খ. গ্রামের হাটে
গ. পুলের কাছে
ঘ. কাছারিবাড়ির পথে

নিজের যেচে আহ্লাদিকে শ্বশুরবাড়িতে পাঠানোর কথা কে বলেছিল?
ক. জগু
খ. কৈলাশ
গ. দারোগাবাবু
ঘ. বুড়ো রহমান

বুড়ো রহমান ছলছল দৃষ্টিতে আহ্লাদির দিকে তাকায় কেন?
ক. আহ্লাদির দুঃখে সমব্যথী হয়ে
খ. মমতাবোধে তাড়িত হয়ে
গ. আহ্লাদিক দেখে মেয়ের কথা মনে পড়ে বলে
ঘ. আহ্লাদির ওপর অত্যাচার হয় বলে

কী বিক্রি করে মাসি-পিসি জগুকে ভালো-মন্দ দশটা জিনিস খাইয়েছে?
ক. সালতি
খ. গরু
গ. তরকারি
ঘ. ছাগল

বুড়ো রহমানের মেয়েটা কত দিন আগে শ্বশুরবাড়িতে মারা গেছে?
ক. অল্পদিন
খ. কিছুদিন
গ. অনেকদিন
ঘ. সম্প্রতি

বুড়ো রহমানের মেয়েটা কেন শ্বশুড়বাড়িতে যেতে চায়নি?
ক. অল্পবয়স্ক অবুঝ ছিল বলে
খ. শ্বশুরবাড়িতে গেলে বাবার কথা মনে পড়ত বলে
গ. শ্বশুরবাড়ির অত্যাচারের ভয়ে
ঘ. আহ্লাদির মতো পরিণতি হবে ভেবে

জগু কিসের জন্য মামলা করবে বলে কৈলাশের কাছে জানিয়েছে?
ক. সম্পত্তির জন্য
খ. বউ নেওয়ার জন্য
গ. মাসি-পিসির অন্যায় দখলদারিত্ব অবসানের জন্য
ঘ. জায়গা-জমির জন্য

কৈলাশের হুমকি শুনে মাসি-পিসি মুখ চাওয়া-চাওয়ি করল কেন?
ক. নিজেদের ভাবনার আদান-প্রদান করতে
খ. কৈলাশকে শায়েস্তা করতে
গ. জগুকে শায়েস্তা করতে
ঘ. আহ্লাদির জন্য চিন্তিত হয়ে

আহ্লাদির বাবা, মা, ভাই কোন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়?
ক. যক্ষা
খ. কলেরা
গ. ডায়রিয়া
ঘ. আমাশয়

মাসি-পিসি আহ্লাদির বাবার আশ্রয়ে মাথা গুঁজে আছে কত দিন?
ক. তিন বছর
খ. পাঁচ বছর
গ. দশ বছর
ঘ. অনেক দিন

“দুর ছাই সয়ে আর কুড়িয়ে পেতে খেয়ে।” এর মানে-
ক. কুড়িয়ে কুড়িয়ে খাওয়া
খ. চুড়ান্ত অবহেলিত দিনযাপন করা
গ. গালাগাল আর কুড়িয়ে খেয়ে দিনযাপন
ঘ. দুঃখ-কষ্টে দিনযাপন করা

বছরের পর বছর ধরে মাসি-পিসি কিছু টাকা পুঁজি করেছিল কেন?
ক. আহ্লদিকে দেওয়ার জন্য
খ. দুঃসময়ে খরচের জন্য
গ. দুর্ভিক্ষে খরচের জন্য
ঘ. আহ্লাদির পিতাকে দেওয়ার জন্য

দুর্ভিক্ষের সময়ে মাসি-পিসিদের থাকাটা বরাদ্দ রেখে খাওয়াটা ছাঁটাই করার কারণ-
ক. অর্থনৈতিক সংকট
খ. সামাজিক সংকট
গ. পারিবারিক সংকট
ঘ. রাজনৈতিক সংকট

জগুর লাথির চোটে মরমর আহ্লাদি এসে বাপের বাড়ি হাজির হয়-
ক. দুর্ভিক্ষের আগে
খ. মহামারীর সময়ে
গ. দুর্ভিক্ষের সময়ে
ঘ. মহামারীর পরে

আহ্লাদি বাবা গলা কেটে রক্ত দিয়ে মাসি-পিসির ঋণ শোধ দিতে পারলেও অন্ন জোগান দিতে পারবে না কেন?
ক. অর্থনৈতিক সক্ষমতা নেই বলে
খ. তার চাকরি চলে গেছে বলে
গ. মহামারীতে আক্রান্ত বলে
ঘ. আহ্লাদির মা রাগ করবে বলে

মাসি-পিসিরা বাজারে তরিতরকারি বিক্রি করতে যায়-
ক. দুটো পয়সা উপার্জনের জন্য
খ. টাকা জমানোর জন্য
গ. আহ্লাদির বাবাকে ভরণপোষণের খরচ দেওয়ার জন্য
ঘ. অসুস্থ আহ্লাদিকে সুস্থ করার জন্য

মাসি-পিসিরা সালতি বেয়ে কী বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে যায়?
ক. খেতের তরিতরকারি
খ. গেরস্তের বাড়তি শাকসবজি-ফলমূল
গ. গাঁয়ের বাবুদের বাগানের কলা
ঘ. গেরস্ত বাড়ির সংগৃহীত ডিম, হাঁস-মুরগি

বাবু বাসিন্দারা মাসি-পিসির কাছে বাগানের জিনিস বিক্রি করতে দেয়-
ক. নগদ টাকার জন্য খ. নগদ পয়সার জন্য
গ. বাড়তি আয়ের জন্য ঘ. উচ্চমূল্যে বিক্রি জন্য

মাসি-পিসির মধ্যে ঐকান্তিক ভাব থাকার কারণ-
ক. তাদের চিন্তাভাবনা এক
খ. তাদের স্বভাব একই প্রকৃতির
গ. তাদের চেহারা এক
ঘ. তাদের বয়স ও অবস্থা এক

আগে কারণে-অকারণে মাসির সঙ্গে পিসির কী বেধে যেত?
ক. কোন্দল
খ. ঝগড়া
গ. রেষারেষি
ঘ. হিংসা

মাসির ওপর পিসির একটা অবজ্ঞা-অবহেলার ভাব থাকার কারণ-
ক. মাসিই প্রথমে তরকারি বিক্রির প্রস্তাব করেছে
খ. পিসির চেয়ে মাসিই আহ্লাদিকে বেশি ভালোবাসে
গ. দুর্ভিক্ষের সময় মাসিই তাদের পরিবারকে বেশি সাহায্য করেছে
ঘ. মাসি উড়ে এসে জুড়ে বসেছে

পিসির কোন বিষয়টি মাসির সবচেয়ে অসহ্য লাগত?
ক. হিংসা-দ্বেষ
খ. অহংকার-খোঁচা
গ. সন্দেহ-অবিশ্বাস
ঘ. রেষারেষি-কোন্দল

আহ্লাদি ঘরে এসে পড়ায় মাসি-পিসির মধ্যকার মিল কী হলো?
ক. জমজমাট
খ. সুদৃঢ়
গ. শক্ত
ঘ. ভালো

মাসি-পিসির ওপর আহ্লাদির সব দায়িত্ব কেন?
ক. মা-বাবা নেই বলে
খ. তারা আহ্লাদিদের বাড়ি থাকে বলে
গ. আহ্লাদির বাবা তাদের খেতে দেয় বলে
ঘ. জগু আহ্লাদিকে নির্যাতন করে বলে

আহ্লাদির বাবার বেশিরভাগ সম্পদ কার দখলে গেছে?
ক. জগুর
খ. গোকুলের
গ. দারোগা বাবুর
ঘ. বড় বাবুর

আহ্লাদিকে একা রেখে কোথাও যেতে মাসি-পিসির সাহস হয় না কেন?
ক. একা পেয়ে কেউ তার ক্ষতি করবে ভেবে
খ. জগু তুলে নিয়ে যাবে ভেবে
গ. একা থাকতে আহ্লাদি ভয় পায় বলে
ঘ. তারা আহ্লাদিকে অনেক ভালোবাসে বলে

“মাথায় তুলে রাখা” মানে-
ক. মাথার মধ্যে মারা
খ. খুব আদর-যত্ন করা
গ. বাড়িতে আশ্রয় দেওয়া
ঘ. ঘৃণা-অবহেলা করা

বাইরে দিন কাটলেও আহ্লাদির কোনো পরিশ্রম হয়নি কেন?
ক. শুয়ে-বসে ছিল বলে
খ. মাসি-পিসি কাজ করতে দেয়নি বলে
গ. মাসি-পিসি নিজেরাই নৌকা চালিয়েছে বলে
ঘ. আহ্লাদি নিজে থেকে কোনো কাজ করতে চায়নি বলে

আহ্লাদির নিজেকে ছ্যাঁচড়া, নোংরা, নর্দমার মতো লাগে কেন?
ক. গোকুলের ভয়ে
খ. মাসি-পিসির কাছে অনেকে দর হাঁকে বলে
গ. তরিতরকারির মতো তাকে লোকজন কিনতে চায় বলে
ঘ. তার জন্য মাসি-পিসিকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বলে

জগু এলে মাসি-পিসি আহ্লাদিকে আনন্দের অভিনয় করতে শিখিয়ে দিতে চায় কেন?
ক. জামাইকে শান্ত রাখতে
খ. যাতে আহ্লাদিকে না নিতে চায় সেজন্য
গ. জামাইকে গোকুলের বিরুদ্ধে চড়াও হতে
ঘ. জগু যাতে মামলা না করে সেজন্য

রান্না সেরে খাওয়ার আয়োজনের সময় বাইরে থেকে কার হাঁক আসে?
ক. দারোগা বাবুর
খ. ওসমান বৈদ্যের
গ. গোকুলের
ঘ. কানাই চৌকিদারের

সরকার বাবুর সঙ্গে মাসি-পিসির ঝগড়া হয়েছে কি নিয়ে?
ক. আহ্লাদির বিয়ে নিয়ে
খ. বাজারের তোলা নিয়ে
গ. তরকারি বিক্রি নিয়ে
ঘ. বাজারে জায়গা দখল নিয়ে

ডোবার ধারে কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কত জন ঘুপটি মেরে বসে আছে?
ক. দুই-তিনজন
খ. তিন-চারজন
গ. চার-পাঁচজন
ঘ. সাত-আটজন

বৈদ্য ওসমানেরা ঘুপটি মেরে বসেছিল-
ক. আহ্লাদিকে ধরে নিতে
খ. মাসি-পিসিকে ধরে নিতে
গ. অতর্কিতে হামলা করতে
ঘ. বড় বাবু বলেছিল বলে

পিসি ঘর থেকে কী নিয়ে ফিরে আসে?
ক. বটি
খ. দা
গ. রামদা
ঘ. মস্ত কাটারি

মাসি-পিসির কাছারিবাড়ি যেতে না চাওয়ার কারণ-
ক. নিজেদের সম্ভ্রম রক্ষা
খ. আহ্লাদির নিরাপত্তা
গ. নিজেদের বাড়িঘর রক্ষা
ঘ. জগুর নিষেধাজ্ঞা

মাসি-পিসির মধ্যে ভয়ের লেশটুকু না দেখে ভ্যবাচেকা খেয়ে যায় কে?
ক. জগু
খ. কানাই
গ. গোকুল
ঘ. মাসি

বাবাঠাকুর, ঘোষ মশাই, জনাদ্দন, কানুর মা, বংশী, বিপিন এরা কারা?
ক. পিসির জ্ঞাতি
খ. আহ্লাদির জ্ঞাতি
গ. মাসির জ্ঞাতি
ঘ. মাসিপিসির প্রতিবেশী

মাসি-পিসি বুকে নতুন জোর পায় কেন?
ক. প্রতিবেশীরা তাদের সাথে আছে বলে
খ. সবাই কানাইয়ের ওপর রেগে আছে বলে
গ. সবার সঙ্গে একই আচরণ করা হয়েছে বলে
ঘ. প্রতিবেশীরা তাদের সান্ত¦না দিয়েছে বলে

মাসি-পিসিরা ঘড়া থেকে জল দিয়ে গামলার কম্বল চুবিয়ে রাখে কেন?
ক. আগুনের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য
খ. আগুনের হাত থেকে ঘর রক্ষার জন্য
গ. আহ্লাদির জ্বর এলে মাথায দেওয়ার জন্য
ঘ. পরের দিন কম্বল ধোয়ার জন্য

গল্পের শেষে মাসি-পিসি কিসের আয়োজন করে রখে?
ক. ঝগড়ার
খ. কোন্দলের
গ. যুদ্ধের
ঘ. মারামারির

‘মাসি-পিসি’ গল্পে ‘পাষাণ’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে যে অর্থে-
ক. শিলা
খ. পাথর
গ. হৃদয়হীন
ঘ. বাটখারা

প্রিমিয়াম সাজেশন Premium Suggestion

 

দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ৩০ মার্চ খোলার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে সম্প্রতি করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়ার কারণে দেশের সব পর্যায়ের সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ফোরাম।

সোমবার (১৫ মার্চ) ফোরামের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু ও সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম উদ্দিন এক যুক্ত বিবৃতিতে এ দাবি জানান।

আরো পড়ুন- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত রিভিউ হতে পারে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বিবৃতিতে বলা হয়, করোনা সংক্রমণ ৩ শতাংশের নিচে কমে আসায় সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ৩০ মার্চ স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা খুলে দেয়ার ঘোষণা আসে। কিন্তু ইতোমধ্যে সংক্রমণ ফের ঊর্ধ্বমুখী। আজ সোমবার শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৭৭৩ জন। মারা গেছেন ২৬ জন। এটি গত তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ শনাক্ত ও মৃত্যু। এ অবস্থায় ঘোষিত তারিখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করেছে। করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ও পাশাপাশি নতুন বা পরিবর্তিত রূপের আবির্ভাবে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।’

অভিভাবক ফোরামের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘শহরাঞ্চলের বেশিরভাগ অভিভাবককে তাদের সন্তান নিয়ে গণপরিবহন বা রিকশায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করতে হয়। যুবকদের আক্রান্ত হার আগের চেয়ে বেড়েছে। শিশুদের হার কম হলেও তারা ভাইরাসবাহকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে। এ অবস্থায় অভিভাবকরা সন্তানদের স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাবেন না।

শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী এবং অভিভাবকদের স্বাস্থ্যঝুঁকি এবং সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েই নতুনভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি এবং জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সরকারকে স্কুল-কলেজ খোলার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছি।’

এদিকে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার বাড়লে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত রিভিউ হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সোমবার (১৫ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী নিয়ে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সিদ্ধান্ত নেবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে। এটাকে রিভিউ করা হতে পারে।’

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply