পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়
পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য নিম্নলিখিত ১০টি উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে:
বর্জ্য পদার্থ পরিশোধন: যেকোনো ধরনের বর্জ্য পদার্থ পরিবেশে ফেলার পূর্বে তা পরিশোধন করে নেওয়া।
জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানো: প্রাকৃতিক সম্পদ এবং জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে আনা।
বর্জ্য পদার্থ না ফেলা: পরিবেশ বান্ধব এলাকা, মাটি, পুকুর অথবা নদীতে বর্জ্য পদার্থ না ফেলা।
চারা গাছ রোপন: পরিবেশ সংরক্ষণ করার জন্য বেশি বেশি করে নতুন চারা গাছ রোপন করা।
জনসচেতনতা বৃদ্ধি: জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সকলকে পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয় জানিয়ে দেওয়া।
বিদ্যুৎ অপচয় কমানো: কাজ শেষে বিদ্যুৎ বাল্ব ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বন্ধ করে বিদ্যুৎ অপচয় কমিয়ে আনা।
পুনর্ব্যবহার ও রিসাইকেল: যেকোনো প্রাকৃতিক সম্পদের পুনর্ব্যবহার করে অথবা রিসাইকেল করে পরিবেশ সংরক্ষণ করা যায়।
পানির অপচয় কমানো: পরিবেশ সংরক্ষণ করার জন্য অযথা পানি খরচ না করে, পানির অপচয় কমাতে হবে।
আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা: জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।
প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার: আর পরিবেশ সংরক্ষণ করার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথা ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
এই উপায়গুলো পরিবেশ সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং আমাদের আশেপাশের পরিবেশ অনেক বেশি সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর করবে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ হবে। বাড়তি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের বাংলা, ইংরেজি ও বিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ করা হবে।
আরো দেখুন – সরকারি প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার মান বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামী জুলাই মাস থেকে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।
আরো পড়ুন- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকসহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হলেও প্রাথমিক স্তরে একজন শিক্ষককে সব বিষয় পড়াতে হচ্ছে যারা ফলে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।
বিষয় অনুযায়ী দক্ষ শিক্ষক গড়ে তোলা এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। যার ফলে কোনো মতে চলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম।
বিষয়টিকে আমলে নিয়ে বর্তমানে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।