বাংলাদেশের ১০ টি মেগা প্রকল্প
বাংলাদেশের ১০ টি মেগা প্রকল্প
বাংলাদেশের মেগা প্রকল্পগুলি হলো বৃহৎ বিনিয়োগের প্রকল্প যা দেশের অর্থনীতি, পরিবেশ, এবং সমাজের উপর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে।
এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য মেগা প্রকল্পের নাম দেওয়া হলো:
পদ্মা সেতু: এটি বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু।
ঢাকা মেট্রো রেল: ঢাকা শহরের যানজট কমানোর জন্য নির্মিত একটি মেট্রো রেল প্রকল্প।
কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ: চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর নিচে নির্মিত একটি সুড়ঙ্গ।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র: কক্সবাজারে নির্মিত একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র: পটুয়াখালীতে নির্মিত একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
বাঁশখালী বিদ্যুৎকেন্দ্র: চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হাইওয়ে: এই হাইওয়ে নেটওয়ার্ক দেশের পরিবহন ব্যবস্থাকে উন্নত করবে।
ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা: ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন একটি প্রকল্প।
পায়রা বন্দর: পটুয়াখালীতে নির্মিত একটি বন্দর।
এই প্রকল্পগুলি বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে এবং অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে।
সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবিতে আগামীকাল সোমবার ২৪ মে সারাদেশে মানববন্ধনের ডাক দিয়েছে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
পলিটেকনিক ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বড় অংশই নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। এসব শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন শেষে পরিবারের হাল ধরতে হয়। এভাবে বছরের পর বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের দুর্দশা চরমে পৌঁছেছে। তাদের এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এ পরিস্থিতিতে আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া সামনে কোনো পথ খোলা নেই বলে শিক্ষার্থীদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে ১৪ মাসেরও বেশি সময় ধরে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছে সরকার। বার বার হল-ক্যাম্পাস খোলার কথা ঘোষনা দিয়েও ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণের জন্য তা আর হয়ে ওঠেনি। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়া সবকিছুই স্বাভাবিক গতিতে চলছে।
এবার অবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২৪ মে) সকাল ১১টায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া, স্থগিত হওয়া পরীক্ষাগুলো ১৫-২০ দিনের সময় দিয়ে নিয়ে নেওয়া, স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রেণী কার্যক্রম চালুসহ আরও বেশ কিছু দাবি নিয়ে তারা এ মানববন্ধনে অংশ নেবেন।
আন্দোলনের ডাক দেওয়া শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের দাবি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলে দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা ও শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হোক। যে সময় নষ্ট হচ্ছে এর জন্য তো চাকরির বয়সও বাড়বে না। আমাদের এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে।বর্তমানে অনলাইনে থেমে থেমে যে শিক্ষাকার্যক্রম চলছে, তা কোনো সুফল বয়ে আনছে না বলেও দাবি করেন তারা।