ক্যারিয়ারশিক্ষা নিউজ

সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯

সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক বিধিমালা ২০১৯ টি দেখে নিন।আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে অথবা করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সারাদেশে ২৬ হাজার প্রাক-প্রাথমিক ও ১৪ হাজার সহকারি (মোট ৪০ হাজার) শিক্ষক নিয়োগের জন্য আবেদন কার্যক্রম শুরু হবে। Take a look at the Government Primary Teachers Rules 2019.

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালায় পাঁচটি বড় পরিবর্তন এনে ‘সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক বিধিমালা-২০১৯’ এর গেজেট প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আসুন দেখে নেই পাঁচটি নতুন নিয়ম
১। নতুন বিধিমালায় সহকারী শিক্ষক পদে পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা অনার্স অথবা সমমানের ডিগ্রি হতে হবে। বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ থেকে ৩০ বছর। এতদিন এইচএসসি পাস সনদ থাকা নারীরা প্রাথমিক শিক্ষক হতে পারতেন।

২। নারী প্রার্থীদের জন্য ৬০ শতাংশ কোটা বহাল থাকবে। ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা ও বাকি ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিষয়ে পাস করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। যদি ২০ শতাংশ কোটা পূরণ না হয়, তবে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।

৩। প্রধান শিক্ষক পদটি দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ায় সরকারি কর্ম কমিশনের(পিএসসি) নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নিয়োগ প্রার্থীর বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে ২১-৩০ বছর। আগে তা ছিল ২৫-৩৫ বছর। প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতির মাধ্যমে ৬৫ শতাংশ আর পিএসসির মাধ্যমে সরাসরি ৩৫ শতাংশ নিয়োগ দেওয়া হবে।

৪। নতুন বিধিমালা অনুযায়ী, মোট পদের শতকরা ২০ ভাগ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের মধ্য থেকে নেয়া হবে। এ ছাড়া ক্লাস্টার বা উপজেলাভিত্তিক আর্ট ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগে পদ সৃষ্টি করা হয়েছে।

৫। নতুন নিয়োগ বিধিমালায় শিক্ষক নিয়োগ আগের মতোই উপজেলা বা থানাভিত্তিক হবে। তবে কেন্দ্রীয়ভাবে গঠিত সহকারী শিক্ষক নির্বাচন কমিটির সুপারিশ ছাড়া কোনো ব্যক্তিকে সহকারী শিক্ষক পদে সরাসরি নিয়োগ দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হলে বা বাংলাদেশের নাগরিক ভিন্ন কাউকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে না।

সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক বিধিমালা ২০১৯ টি দেখে নিন।

সূত্রঃ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সংবাদ ,বাংলাদেশ

সহকারী শিক্ষক পদে পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক করা হয়েছে।

কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা অনার্স অথবা সমমানের ডিগ্রি হতে হবে।

বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ থেকে ৩০ বছর।

তবে নারী প্রার্থীদের জন্য ৬০ শতাংশ কোটা বহাল থাকবে।

২০ শতাংশ পোষ্য কোটা ও বাকি ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিষয়ে পাস করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

যদি ২০ শতাংশ কোটা পূরণ না হয়, তবে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।

নিয়োগ প্রার্থীর বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে ২১-৩০ বছর

প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতির মাধ্যমে ৬৫ শতাংশ আর পিএসসির মাধ্যমে সরাসরি ৩৫ শতাংশ নিয়োগ দেওয়া হবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply