শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে ই-রিকুইজিশন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে শূন্যপদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বা ডিইওদের শূন্যপদের তথ্য যাচাই ও সংশোধনের দায়িত্ব দিয়েছে এনটিআরসিএ। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত জেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা শূন্যপদের তথ্য সংশোধন করতে পারবেন। এসময়ে মধ্যে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে শূন্যপদের তথ্য যাচাই ও এডিট করার সুযোগ পাবেন প্রতিষ্ঠান প্রধানরা।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের e-Requisition সংশোধন পরিশােধন/পরিমার্জন সম্পর্কিত জরুরি নির্দেশনা বলা হয়েছে বিগত ৫ মার্চ ২০২০ তারিখে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ই-রিকুইজিশন প্রদানের নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রান্ত হয়েছে। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সুপারিশকরণের পূর্বশর্ত নির্ভুল ই-রিকুইজিশন।
সে লক্ষ্যে ইতােমধ্যে প্রেরিত ই-রিকুইজিশন প্রজেন সাপেক্ষে সংশােধন/পরিশােধন/পরিমার্জনের সর্বশেষ সুযােগ প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত যদি কোন প্রতিষ্ঠানের প্রেরিত ই-রিকুইজিশন এর সংশােধন/পরিশােধন/পরিমার্জনের প্রয়ােজন হয় আবশ্যিকভাবে আগামী ৩১ আগস্ট ২০২০ তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা অফিসারগণ সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারগণের মাধ্যমে নিজ নিজ এলাকার অন্তর্ভুক্ত প্রতিষ্ঠানের চাহিদাপত্র যাচাই বাছাই করে প্রয়ােজন অনুসারে প্রতিষ্ঠানের চাহিদা সংশােধন/পরিশােধন/পরিমার্জন প্রয়ােজন অত্যাবশ্যক বিবেচিত হলে সে সমস্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান প্রধানকে নিয়ে সূত্রস্থ পত্রে উল্লিখিত সময়ের মধ্যে চাহিদাপত্র সংশােধন করিয়ে নিবেন।
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান স্ব স্ব User Id & Password ব্যবহার করে http://ngi.teletalk.com.bd-তে Login করে Edit option-এ গিয়ে চাহিদাপত্র সংশােধন/পরিশােধন, পরিমার্জন করতে পানেন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে ই-রিকুইজিশন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি
প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সংশােধিত চাহিদাপত্রের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা অফিসারগণ স্ব স্ব Panel-এ দেখতে পাবেন। চাহিদাপত্র যাচাইয়ের পর জেলা শিক্ষা অফিসারগণ নিজ নিজ Panel Page এর শেষে প্রদর্শিত Save & Submit button এ Click করলে সংশােধিত চাহিদাপত্রগুলাে চূড়ান্তভাবে Submit হয়ে যাবে। এ প্রক্রিয়াটি যথাযথভাবে অনুসরণের জন্য বিশেষ ভাবে অনুরােধ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, যে সকল e.Requisition ইতোমধ্যে প্রেরিত হয়েছে (৫ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত) কেবলমাত্র সে সকল eRequisition সংশােধন/পরিশােধন/পরিমার্জন এর ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা প্রযােজ্য হবে। নতুন করে কোন পদ অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না।
আরাে উল্লেখ্য যে, বর্ণিত সময়সীমা অতিক্রান্ত হবার পর ই-রিকুইজিশন সংশােধন/পরিশােধন পরিমার্জনের আর কোন আবেদন এ কার্যালয়ে গ্রহণযােগ্য হবে না। এরপরও যদি কোন প্রতিষ্ঠান প্রধান জনবল কাঠামাে ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮, মহিলা কোটার পরিপত্র এবং নবসৃষ্ট পদে নিয়ােগের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে e-Requisition প্রদান করেন তবে তাঁর বিরুদ্ধে জনবলকাঠামাে ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮-এর ১৮.১(ঘ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিকাপে পত্র প্রেরণ করা হবে। একই সাথে সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে অবহেলার বিষয়টি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পত্র প্রেরণ করা হবে।
