উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাউবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাউবি) ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (B.Sc in Computer Science and Engineering) প্রোগ্রামে ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য ২০২১ সন বা তৎপূর্বে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নিকট হতে অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করা যাচ্ছে।
ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
আবেদনের সময়সীমা: ১৫-১২-২০২২ থেকে ১৪-০১-২০২৩
মনোনীত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ: ১৭-০১-২০২৩ (ওয়েবসাইটে)
প্রবেশপত্র সংগ্রহ: ১৯-০১-২০২৩ থেকে ২০-০১- ২০২৩
ভর্তি পরীক্ষা (লিখিত): ২১-০১-২০২৩
ভর্তি পরীক্ষার (লিখিত) সময় ও স্থান প্রবেশপত্রে উল্লেখ থাকবে ।
ভর্তি পরীক্ষার (লিখিত) ফলাফল প্রকাশ: ৩০-০১-২০২৩ (ওয়েবসাইটে)
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের স্বাক্ষাৎকার: ০৫-০২-২০২৩ থেকে ০৬-০২-২০২৩
চূড়ান্তভাবে মনোনীত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ: ১০-০২-২০২৩
মেধা অনুযায়ী ভর্তি : ১৩-০২-২০২৩ থেকে ২৮-০২-২০২৩
অপেক্ষমান তালিকা থেকে ভর্তি : ০২-০৩-২০২৩ থেকে ০৭-০৩-২০২৩
ওরিয়েন্টেশন ও ক্লাশ শুরু: ১১-০৩-২০২৩
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাউবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
আবেদনের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা :
(ক) পদার্থ বিজ্ঞান ও গণিত/উচ্চতর গণিতসহ বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পৃথকভাবে লিপির ৩০ (স্কেল-৫)/ দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং এটা শিমমান পরীক্ষায় পদার্থ বিজ্ঞানে ও গণিত/উচ্চতর গণিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০ (স্কেল-৫)/দ্বিতীয় বিভাগ থাকতে হবে । (খ) কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ‘ক’ ক্রমিকে বর্ণিত শর্তে জিপিএ-এর ক্ষেত্রে ন্যূনতম জিপিএ ২.৫০ (স্কেল-৪) প্রাপ্তি সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে।
(গ) বাউবি’র ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন (ডিসিএসএ) প্রোগ্রামে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি, বিষয় ও নম্বর বিভাজন : উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী পদার্থ বিজ্ঞান (৩০), গণিত (৩০) মোট ৬০ নম্বরের এমসিকিউ ও লিখন দক্ষতা যাচাইয়ে বাংলা ও ইংরেজি (১০) এবং পদার্থ বিজ্ঞান ও গণিত বিষয়ে বর্ণনামূলক / সমস্যা সমাধানসহ (১০) মোট ৮০ নম্বরে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ১০ নম্বর আনুপাতিক হারে বন্টন করা হবে এবং মৌখিক পরীক্ষায় ১০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। সর্বমোট (৮০+১০+১০) = ১০০ নম্বরের মধ্যে পরীক্ষার্থীর প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা ও অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করা হবে।