বাংলালিংক থেকে বাংলালিংক ব্যালেন্স ট্রান্সফার  Banglalink to Banglalink Balance Transfer  চলতি বছরের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে না নেওয়ার প্রস্তাব করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে  জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন। বুধবার সারাংশ আকারে এই প্রস্তাবনা পাঠানো হয়।

বাংলালিংক থেকে বাংলালিংক ব্যালেন্স ট্রান্সফার  Banglalink to Banglalink Balance Transfer

ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে প্রথমে *১০০০# ডায়াল করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। উত্তরে আপনি একটি PIN নম্বর পাবেন।

BL Balance Transfer করতে *1000# Dial করুন
আপনার পিন চাপুন
যে নম্বরে টাকা পাঠাবেন সেই number Enter করুন
Amount দিয়ে Enter করুন।

গতকাল মঙ্গলবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের স্বাক্ষর নেওয়ার পর আজ প্রস্তাবটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করবে। যদি এ প্রস্তাব অনুমোদিত হয়, তাহলে এ পরীক্ষার ভিত্তিতে যে বৃত্তি দেওয়া হয়, সেটাও এবার দেওয়া হবে না।

তবে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা না হলেও সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে এ বছর নিজ নিজ বিদ্যালয়ে পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়নও নির্ভর করছে করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির ওপর।  বিদ্যালয় খুললে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তা কীভাবে চলবে, সে বিষয়েও একগুচ্ছ পরিকল্পনা তৈরি করছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম আল হোসেন বলেন, এ বছর নিজ নিজ বিদ্যালয় পরীক্ষা নেবে, এই মর্মে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। আজ সারাংশ পাঠানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে আমরা আদেশ জারি করবো। মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবনা হলো এবার পিইসি পরীক্ষা নেয়া হবে না। একইসঙ্গে বৃত্তি পরীক্ষাও নেয়া হবে না।’

পরীক্ষা না নেয়া ও প্রস্তাবনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, এখন পর্যন্ত সিলেবাসের ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। এই অবস্থায় যে সময় রয়েছে, সেই সময়ে সিলেবাস সম্পন্ন করে পিইসি পরীক্ষা নেয়া সম্ভব নয়। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করবে নিজ নিজ বিদ্যালয়গুলো। বিদ্যালয়ের অন্য শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষাও নেয়া হবে মূল্যায়নের ভিত্তিতে। বিদ্যালয়গুলোই ব্যবস্থা নেবে।

অন্যদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলেও অষ্টম শ্রেণি শেষে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার বিষয়ে এখনো নিজেদের অবস্থান জানাতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।গত সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছিলেন, জেএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।