এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার নাম্বার কত ২০২৪ Airtel Customer Service & Support Helpline Live Chat Number
এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার নাম্বার কত ২০২৪ Airtel Customer Service & Support Helpline Live Chat Number আপনাকে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়াই এয়ারটেলের উদ্দেশ্য। কোনও প্রকার তথ্য বা সেবার প্রয়োজনে নিম্নলিখিত যে কোনো মাধ্যমে Airtelর সাথে যোগাযোগ করুন দিনরাত ২৪ ঘণ্টা। আপনার এয়ারটেল নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পাঠান ০১৬৪৭-৭৭১২১২ নম্বরে dial 121 (Airtel users) or 01678600786 (Other user) । স্মার্ট ১২১৬, একটি মেনু-ভিত্তিক অডিও-ভিজ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি সহজেই আপনার এয়ারটেল অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করতে এবং আপনার প্রিয় প্যাকগুলি কিনতে পারবেন।
সার্ভিসটি পেতে ১২১৬ নম্বরে ডায়াল করলে আপনি একটি লিংক পাবেন।
এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার নাম্বার কত ২০২৪ Airtel Customer Service & Support Helpline Live Chat Number
dial 121 (Airtel users) or 01678600786 (Other user)
শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কিন্তু কোনো সেশনজট নেই। এক দিনেরও কোনো সেশনজট নেই। বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু: সমাজ ও রাষ্ট্রভাবনা শীর্ষক গবেষণা গ্রন্থের মােড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যারা পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছেন তারা যদি এখন না দিয়ে ৩ মাস পরে পরীক্ষা দেন তাহলে তাদের শিক্ষাজীবনে কোন ধরনের কোন ব্যাঘাত ঘটাছে না। কিন্তু পক্ষান্তরে আমাদের যে ৭ টি কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত তারা এই অধিভুক্তি নিয়ে যে জটিলতা ছিল সে কারণে তারা প্রায় ৩ বছর পিছিয়ে আছে এখন যারা পরীক্ষা দিচ্ছে তারা ২০১৮ সালের পরীক্ষা দিচ্ছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ৭ কলেজের যদি এখন পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটা আসলেই খুব অমানবিক। তারা এত পিছিয়ে আছে তাদের জন্য এটা একটা মানে অবর্ণনীয় কষ্টের ব্যাপার হয়ে যাবে। সেকারণেই আমরা সেই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে তাদেরকে পরীক্ষা দেবার তাদের পরীক্ষা যেগুলো চলছিল এবং যেটা ঘোষিত পরীক্ষা আছে সেগুলো যথারিতি চলবে সেই সিদ্ধান্ত আমরা গ্রহণ করেছি।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার্থীরা আমাদের সারাদেশে আছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য এবং মাননীয় উপ উপাচার্য মহোদয় আছেন আমি তাদের কাছে খুব কৃতজ্ঞ যে তারা এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একেবারে সম্পূর্ণ সেশনজট করেছেন। সেকারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর কাছে আমার বিনীত অনুরোধ যে তারা কোন ধরনের কোন আন্দোলনে যাবেন না। এবং তারা ৩ মাস পরে তারা পরীক্ষা দেবেন।
আরো পড়ুন- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাদের যদি কারো বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে অনেকের বিশ্ববিদ্যালয় বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক পরীক্ষার্থীর একধরনের একটা অস্থিরতা ছিল যে আমার বিসিএস পরীক্ষা দিতে হবে এবং ৪৩ তম বিসিএসের আবেদনের তারিখ একটা নির্ধারিত আছে এবং পরীক্ষারও একটা নির্ধারিত তারিখ ছিল। আমাদের এখানে সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান মহোদয়ও আছেন ওনার সঙ্গেও আমরা আলাপ আলোচনা করেছি।
‘৪৩তম বিসিএসের সেই আবেদনের সময় পরীক্ষার সময় এবং এই কতদিন পরীক্ষা পেছানোর কারণে কারো যদি বয়সের সমস্যাও দেখা দেয় সেই সমস্যাটাও সমাধানের ব্যবস্থা সরকার করবে এই সিধান্তও কিন্তু আমরা সেদিনই দিয়েছিলাম। কাজেই এই ৩ মাস পরীক্ষা যদি না হয়। স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্যে এবং আমাদের শিক্ষার্থীদের এবং তাদের পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্যে তাদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্যে আমি মনে করি বৃহত্তর স্বার্থে আমাদের সকল শিক্ষার্থীরা তারা জাতীয় স্বার্থ বোঝেন বৃহত্তর স্বার্থ বোঝেন তারা সকলে সেটিকে মেনে নিবেন।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য
আরো পড়ুন- শিক্ষার্থীরা তিন মাস পরে পরীক্ষা দিলেও সেশনজটে পড়বে না: শিক্ষামন্ত্রী
হল খোলার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা দীপু মনি বলেন, যারা আবাসিক হলগুলোতে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেখানে আপনারা সবাই জানেন যে হলের যা সিট সংখ্যা তার থেকে হলে বসবাসকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। সেখানে কোনভাবেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে থাকা সম্ভব নয়। সেকারণে আমরা সিদ্ধান্তটি নিয়েছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যায়ে যেখানে সব আবাসিক হল রয়েছে সেই আবাসিক হল গুলোর শিক্ষার্থীদের সকলকে টীকা দিয়ে তারপরেই আমরা সেই হলগুলো খুলে দিব। সেকারণেই আমরা সকল পরীক্ষাগুলো ২৪ মে পর্যন্ত স্থগিত করে দিয়েছি।


