শিক্ষা খবরশিক্ষা নিউজ

মানিকগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার রেজাল্ট ২০২২ Manikganj District Family Planning Exam Result

মানিকগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ Manikganj District Family Planning Exam Result, dgfp manikganj Result ১৮/১১/২০২২ খ্রিঃ তারিখে অনুষ্ঠিত পরিবার পরিক্লপনা সহকারী, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক, পরিবার কল্যাণ সহকারী ও আয়া পদের লিখিত পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশ এবং মৌখিক পরিক্ষার সময়সূচী। মৌখিক পরীক্ষার তারিখঃ ২৪-১১-২০২২ তারিখ থেকে ২৮-১১-২০২২ তারিখ পর্যন্ত।

মানিকগঞ্জ জেলার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিবার কল্যাণ সহকারী পদে নিয়োগের লক্ষ্যে ১৮/১১/২০২২ খ্রি: তারিখে অনুষ্ঠিত
লিখিত পরীক্ষায় নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারীগণ উত্তীর্ণ হয়েছেন (মেধার ক্রমানুসারে নয়)। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা নিন্মে- উল্লিখিত সময়সূচী অনুযায়ী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, মানিকগঞ্জ-এ অনুষ্ঠিত হবে।

মানিকগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার রেজাল্ট ২০২২ Manikganj District Family Planning Exam Result

মানিকগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার রেজাল্ট ২০২২ Manikganj District Family Planning Exam Result

করোনাকালীন সময়ে অভিভাবকদের আর্থিক ক্ষতির দিক বিবেচনায় স্কুল-কলেজগুলোকে টিউশন ফি ছাড়া অন্যখাতে অর্থ না নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। নির্দিষ্ট খাত উল্লেখ করে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট, টিফিন, পুনঃভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন ও উন্নয়ন বাবদ কোনো ফি নেওয়া যাবে না। যদি নেয়া হয়ে থাকে তবে তা ফেরত দিতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ।

বুধবার (১৮ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো . গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন- শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেয়া টিউশন ফি ছাড়া সব ফি ফেরত দিতে নির্দেশনা

এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ এর কারণে গত ১৮ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। তবে এরই মধ্যে সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ক্লাসের পাশাপাশি বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কার্যকরভাবে অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করলেও কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তা ভালোভাবে করতে পারেনি। একইভাবে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এসব অনলাইন ক্লাসে অংশ নিতে পেরেছে, কিছু শিক্ষার্থী পারেনি। যাই হোক, সার্বিক বিবেচনায় আমাদের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হঠাৎ করে উদ্ভূত এ পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অব্যাহত রাখার জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

‘তবে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি নিয়ে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অভিভাবকদের মতদ্বৈততা পরিলক্ষিত হচ্ছে। কিছু অভিভাবক বলছেন একদিকে স্কুল বন্ধ ছিল আর অন্যদিকে এ করোনার সময়ে তারা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। অতএব তাদের পক্ষে টিউশন ফি দেওয়া সম্ভব নয়। অন্যদিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে তারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অব্যাহত রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। উপরন্তু প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও স্কুল রক্ষণাবেক্ষণ খাতে প্রতি মাসে তাদের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতেই হয়। ’

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এমতাবস্থায় আমাদের যেমন অভিভাবকদের অসুবিধার কথা ভাবতে হবে, অন্যদিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যেন বন্ধ বা অকার্যকর হয়ে না যায় কিংবা বেতন না পেয়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের জীবন যেন সঙ্কটে পতিত না হয় সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।

‘পূর্বাপর বিষয়গুলো বিবেচনা করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো (এমপিওভুক্ত ও এমপিও বিহীন) শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টিউশন ফি নেবে। কিন্তু অ্যাসাইনমেন্ট, টিফিন, পুনঃভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন ও উন্নয়ন বাবদ কোনো ফি নিতে পারবে না বা নিয়ে থাকলে তা ফেরত দেবে অথবা তা টিউশন ফির সঙ্গে সমন্বয় করবে।

এছাড়া অন্য কোনো ফি যদি অব্যয়িত থাকে তা একইভাবে ফেরত দেবে বা টিউশন ফির সঙ্গে সমন্বয় করবে। তবে যদি কোন অভিভাবক চরম আর্থিক সঙ্কটে থাকেন, তাহলে ওই শিক্ষার্থীর টিউশন ফির বিষয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ বিশেষ বিবেচনায় নেবেন। এখানে উল্লেখ্য, কোনো শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন যেন কোনো কারণে ব্যাহত না হয় সে বিষয়টি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সবাইকে যত্নশীল হতে হবে। ’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০২১ সালের শুরুতে যদি কোভিড-১৯ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হয়, তাহলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এমন কোনো ফি যেমন টিফিন, পুনঃভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন, উন্নয়ন নেবে না, যা ওই নির্দিষ্ট খাতে শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয় করতে পারবে না। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় আগের ন্যায় সব ধরনের যৌক্তিক ফি নেওয়া যাবে।

আরো পড়ুন- সরকার এখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ভাবছে না: শিক্ষামন্ত্রী

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের কারণে ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ৫ম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা ও ৮ম শ্রেণির জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) বা সমমানের পরীক্ষার্থীদের অটোপাশ দেয়া হয়েছে। এসব শিক্ষার্থীর জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে এইচএসসির মূল্যায়ন করা হবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply