সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন সেতু বিভাগের প্রোগ্রামার [৬ষ্ঠ গ্রেড] পদের প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি। মৌখিক পরীক্ষার তারিখঃ ৩০-১১-২০২২। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন সেতু বিভাগের প্রোগ্রামার [৬ষ্ঠ গ্রেড] পদের প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন সেতু বিভাগের প্রোগ্রামার [৬ষ্ঠ গ্রেড] পদে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনকারী যোগ্য প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা নিম্নোক্ত সময়সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের প্রধান কার্যালয়, আগারগাঁও, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি ২০২২  The Bridges Division of Ministry of Road Transport and Bridges Viva Exam Schedule 2022

সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান অব্যাহত প্রসঙ্গে আদেশ জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করােনা ভাইরাসজনিত রােগ (কোভিড-১৯)-এর বিস্তার কমে যাওয়ায় পরবর্তা নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এ বিভাগের আওতা ধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক শ্রেণি কক্ষে নিয়মিত পাঠদান ১৫ মার্চ ২০২২ খ্রি: তারিখ হতে অব্যাহত থাকবে।

যথাযথ কর্তৃপক্ষে র অনুমােদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হলাে

এর আগে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন ১৫ মার্চ থেকে সব বিষয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু। শনিবার (১২ মার্চ) রাজধানীর টিকাটুলিতে শেরে বাংলা বালিকা মহাবিদ্যালয়ের ভবন উদ্বোধন শেষে এ কথা জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, মহামারি পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে থাকায় যারা টিকা পেয়েছে এবং যারা টিকা পায়নি সবাই নিজেদের স্কুলে যেয়ে ক্লাস করতে পারবে। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এ বছরের ২১ জানুয়ারি থেকে ২য় বারের মতো দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার।

পরে করোনার প্রভাব কমে আসায় এ বছরেই ২২ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিকসহ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয় সরকার। তবে এ মাসের ২ তারিখে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস শুরু হয়। এছাড়া ১৫ মার্চ থেকে প্রাক-প্রাথমিকে সশরীরে ক্লাস শুরু হবে। এতোদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলা থাকলেও বেশ কিছু শর্ত আরোপ ছিল। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, শুধুমাত্র স্বাস্থ্যবিধি ছাড়া অন্য শর্তগুলো তুলে দেওয়া হবে।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই না শিক্ষার্থীরা কোন চাপে থাকুক। তাদের পাঠ আনন্দদায়ক করার জন্য আমরা কাজ করছি। নতুন কারিকুলামের আলোকে পড়াতে পারলে শিক্ষার্থীদের কোচিংয়ে যাওয়া লাগবে না।