সেরা হাসির কৌতুক | শিক্ষামূলক চরম হাসির কৌতুক
সেরা হাসির কৌতুক | শিক্ষামূলক চরম হাসির কৌতুক
====বাবা: কিরে, তোর পরীক্ষার রেজাল্ট কী হলো?
ছেলে: আর বোলো না বাবা, হেডমাস্টার সাহেবের ছেলে ফেল করেছে।
বাবা: তুই পাস করেছিস তো?
ছেলে: ডাক্তার সাহেবের ছেলেও ফেল!
বাবা: আরে, তোর রেজাল্ট বল?
ছেলে: ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের ছেলে পর্যন্ত ফেল!
বাবা: আমি জানতে চাইছি, তোর রেজাল্ট কী?
ছেলে: আমি কোন বাপের ছেলে যে পাস করব!
====শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়া করবই বা কি!!!
====দুই কালার কথোপকথন!!
—– প্রথম ব্যক্তি : বাজারে যাচ্ছেন ?
—– দ্বিতীয় ব্যক্তি : না, বাজারে যাচ্ছি!!
—– প্রথম ব্যক্তি : ও, আমি ভাবলাম বুঝি বাজারে যাচ্ছেন!!
—– দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি যে বলেন, না, না, আমি বাজারে যাচ্ছি,,,!!!!
====একবার গভীর বনে তিন পিঁপড়া বসে আড্ডা দিচ্ছিল । এই সময়
তাদের সামনে দিয়ে একটা হাতি হেঁটে যাচ্ছে ।
প্রথম পিঁপড়াঃ চল, শালারে মেরে গুম করে ফেলি! দ্বিতীয়
পিঁপড়াঃ আরে থাক, মেরে ফেলার দরকার নেই ! এর চেয়ে চল মেরে
তৃতীয় পিঁপড়াঃ আরে থাক থাক ! মাফ কইরা দে ! আমরা তিনজন, আর বেচারা একলা !
====দুই মাতাল গ্যালারিতে বসে ক্রিকেট ম্যাচ দেখছে।
এমন সময় ব্যাটসম্যান ছক্কা হাঁকালেন।
১ম মাতাল: ওহ! কী দারুণ একটা গোল দিল!
২য় মাতাল: আরে বুদ্ধু, গোল কি এই খেলায় হয় নাকি? গোল তো হয় ক্রিকেট খেলায়!!!!
শিক্ষামূলক হাসির কৌতুক
====শিক্ষিকা: তিতুমীর কে চেন?
শিক্ষার্থী: না ম্যাডাম, চিনি না।
শিক্ষিকা: তোমার পড়াশোনায় মনোযোগ দাও, তাহলেই চিনতে পারবে।
শিক্ষার্থী: আপনি কি সুমি আন্টিকে চেনেন?
শিক্ষিকা: না, চিনি না।
শিক্ষার্থী: আপনার স্বামীর ওপর মনোযোগ দেন, তাহলেই চিনতে পারবেন।
====শিক্ষক: আচ্ছা, ‘বিবিসি’ মানে কী বল তো?
শিক্ষক: বেয়াদব! বাড়ি কোথায়?
ছাত্র: এটাও হতে পারে, স্যার।
====শিক্ষক : গরু ঘাস খাচ্ছে এমন একটা ছবি আঁকো।
কিছুক্ষণ পর-
ছাত্র : স্যার আমার আঁকা শেষ।
শিক্ষক : (ধমক দিয়ে) আমি আঁকতে বলেছি গরু ঘাস খায় আর তুমি শুধু গরু এঁকেছ কেন?
ছাত্র : গরু সব ঘাস খেয়ে ফেলেছে স্যার!
====শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে দিলেন।
টুকু ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত- হয়ে পড়ল।
টুকু লিখল: বৃষ্টির কারনে ম্যাচটি বাতিল করা হয়েছে।
====শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?
ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।
শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা—আকবর (১৫৪২-১৬০৫)
ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার!
চরম হাসির কৌতুক
====ছোট বোন : দাদা, মা জিজ্ঞাসা করছে তুই কটা মাছ ধরেছিস, তা বলতে।
বড় ভাই : মাকে গিয়ে বল, পরের মাছটা ধরতে পারলে একটা হবে!!!
====শিক্ষক : নিউটনের বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব থেকে আমরা কী শিখলাম?
ছাত্র : ক্লাসে বসে না থেকে গাছতলায় বসাই উচিত!!!
====বল্টু এবং মন্টু পরীক্ষার হলে লেখা বাদ দিয়ে গল্প করছে।
স্যারঃ কি ব্যাপার তোমরা লেখা বন্ধ করে গল্প করছো কেনো?
বল্টুঃ স্যার প্রশ্নে লেখা আছে পলাশীর যুদ্ধ সর্ম্পকে আলোচনা কর। তাই আলোচনা করছি !
====মদ্য পান করতে করতে চিৎকার করে কাঁদছিল জন।
একজন জিজ্ঞেস করল, ‘কী, কাঁদছ কেন?’ জন বলল,
যে মেয়েটাকে ভোলার জন্য পান করছি, তার নাম মনে পড়ছে না!!!
====প্রশ্নকর্তা : লিখতে-পড়তে পারেন?
প্রার্থী : আজ্ঞে, লিখতে পারি,পড়তে পারি না।
প্রশ্নকর্তা : এ কী অদ্ভুত কাণ্ড! পড়তে পারেন না, অথচ লিখতে পারেন। ঠিক আছে লেখেনতো!
প্রার্থী : খচখচ করে কী সব লিখল। বহু কষ্ট করেও প্রশ্নকর্তা বুঝতে পারলেন না।
প্রশ্নকর্তা : এসব কী লিখেছেন?
প্রার্থী : আজ্ঞে, ওই যে বললাম না,পড়তে পারি না!!
====খারাপ স্বভাবের এক লোক রিক্সাওয়ালাকে ডাক দিয়ে বলল-এই রিক্সা যাইবা?
রিক্সাওয়ালা জানতে চাইলো-কই যাইবেন?
লোকটি বলল-জাহান্নামে যাবো?
রিক্সাওয়ালা বলল-ভাড়া বেশী দেওন লাগবো,আসার সময় খালি আহন লাগে!