জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়প্রিমিয়াম সাজেশন Premium Suggestion

মুসলিম দর্শন ও দার্শনিকবৃন্দ: ২৩১৮০৫ প্রিমিয়াম সাজেশন অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ২০২২ অনুষ্ঠিতব্য ২০২৪ বিভাগঃ ইসলামিক স্টাডিজ

অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ২০২২ অনুষ্ঠিতব্য ২০২৪
বিভাগঃ ইসলামিক স্টাডিজ
(মুসলিম দর্শন ও দার্শনিকবৃন্দ: ২৩১৮০৫)
প্রিমিয়াম সাজেশন

ক-বিভাগ

“খারেজি” শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: বেরিয়ে যাওয়া।

“আল-ফারাবির” পূর্ণ নাম কী?
উত্তর: মুহাম্মদ ইবন তারখান ইবন উজালাখ আবু নাসের আল- ফারাবী।

“মুরজীয়া” শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: স্থাগিতকরণ।

‘Philosophy’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: দর্শন।

প্রথম মুসলিম দার্শনিক কে?
উত্তর: আল কিন্দি।

‘খারেজি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: বেরিয়ে যাওয়া।

‘জবর’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: অদৃষ্ট, নিয়তি, বাধ্যতা।

মুতাযিলা সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: ওয়াসিল ইবনে আতা।

আশারীয় সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: আবুল হাসান আলী বিন ইসমাঈল আল আশারী।

‘মুরজীয়া’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: স্থগিতকরণ।

“ইতিহাদ” কী?
উত্তর: গবেষণা করা।

“সুন্নাহ” শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: রীতিনীতি, পথ ইত্যাদি।

“আশারিয়া” সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: আবুল হাসান আল-আশাআরী।

‘সিলম’ )سلم( শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: শান্তি, আত্মসমর্পণ ইত্যাদি।

সুন্নী সম্প্রদায়ের পুরো নাম কি?
উত্তর: আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আত।

কাদারিয়া’ শব্দটির অর্থ কি?
উত্তর: শক্তিশালী বা মহিমান্বিত।

‘নাযদিয়া’ কারা?
উত্তর: ‘নাযাদিয়া’ হলো খারেজিদের নিকটতম সম্প্রদায়। যারা ১০ প্রতিষ্ঠাতা হলেন- ‘নাযাদা বিন আমর’।

ওয়াসিল বিন আতা কার শিষ্য ছিলেন?
উত্তর: ওয়াসিল ইবনে আতা হযরত হাসান বসরির শিষ্য ছিলেন।

ইবনে রুশদ এর পূর্ণ নাম কি?
উত্তর: আবুল ওলিদ মোহাম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে মোহাম্মদ ইবনে রুশদ।

আধুনিক মুসলিম দর্শনে শ্রেষ্ঠতম ভাষ্যকার কে?
উত্তর: ইবনে খালদুন।

‘কাদারিয়া’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর: শক্তিসম্পন্ন।

‘ওয়াসিল বিল আতা’ কার শিষ্য?
উত্তর: হযরত হাসান আল বসরী (রহ.) এর।

আল-কিন্দির পূর্ণনাম কী?
উত্তর: আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি।

মুসলিম দর্শনে কাকে ‘দ্বিতীয় শিক্ষক’ বলা হয়?
উত্তর: আল ফারাবিকে।

আধুনিক মুসলিম দর্শনে শ্রেষ্ঠতম ভাষ্যকার কে?
উত্তর: ইবনে খালদুন।

শী’আ কারা?
উত্তর: হযরত আলী (রা.) -এর ঘোর সমর্থন দল ইতিহাসের শিয়া নামে পরিচিত।.

‘আল কিন্দির’ পূর্ণ নাম কি?
উত্তর: আবু ইউসুফ ইয়াকুব বিন ইসহাক আল-কিন্দি।

‘খারেজি’ শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: ‘খারেজি’ শব্দের অর্থ হলো দলত্যাগী।

আশারিয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: আশারিয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা আবুল হাসান আল- আশআরি।

মুসলিম দর্শনে কাকে “দ্বিতীয় শিক্ষক” বলা হয়?
উত্তর: আল-ফারাবীকে।

আল কিন্দির” পূর্ণ নাম কী?
উত্তর: আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি।

“ইখওয়ানুস সাকার” প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর: জায়িদ বিন রিফা।

খ বিভাগ

মুসলিম দর্শনের স্বরূপ কি? ১০০%

মুসলিম দর্শন ও ইসলামি দর্শনের মধ্যে পার্থক্য কী? ৯৯%

জাবারিয়া’ কারা? ৯০%

কাদারিয়া কারা? ৯৯%

ইবনে রুশদ কে ছিলেন? ১০০%

ইবনে সিনা রচিত পাঁচটি গ্রন্থের নাম লেখ। ৯৯%

‘ইচ্ছার স্বাধীনতা’ বলতে কী বুঝ? ১০০%

আল-ফারাবি কে ছিলেন? ১০০%

আল-ফারাবিকে ‘দ্বিতীয় শিক্ষক’ বলা হয় কেন? ৯০%

মুতাজিলা’ কারা? ১০০%

আশআরিয়া কারা? ৯৯%

মুতাজিলাদের প্রধান পাঁচটি মতবাদ সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৯০%

মুসলিম দর্শন কুরআন ও হাদিসের গভীরেই প্রোথিত-সংক্ষেপে লিখ। ১০০%

শিয়া ও সুন্নি কারা? ১০০%

ইবনে খালদুন কে? ১০০%

মুরজিয়া সম্প্রদায় সম্পর্কে লিখ। ১০০%

ইখওয়ানুস সাফার পরিচয় দাও। ৯৯%

গ বিভাগ

মুসলিম দর্শনের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখ। ৯৯%

ইসলামি দর্শনের প্রকৃতি বর্ণনা কর। ৯৯%

ইবনে সিনার ‘আত্মতত্ত্ব’ মূল্যায়ন কর। ৯০%

‘খারেজি’ সম্প্রদায় সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৯৯%

আল-ফারাবির জীবন ও কর্ম সম্পর্কে আলোচনা কর। ৯৯%

ইবনে খালদুনের সমাজদর্শন আলোচনা কর। ১০০%

ইবনে খালদুনকে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন? ৯৯%

আশারিয়াদের পরমাণু তত্ত্ব ব্যাখ্যা কর। ১০০%

মুসলিম দর্শনের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে আলোচনা কর। ৯০%

আল্লাহর গুণাবলি সম্পর্কে মুতাজিলাদের মতবাদ আলোচনা কর। ৯৯%

ইবনে রুশদ কীভাবে ধর্মের সাথে দর্শনের সমন্বয় সাধন করেন? আলোচনা কর। ৯৯%

ইখওয়ান আল সাফা কারা? এ সম্প্রদায় যেসব বিষয়ে আলোচনা পেশ করেছে তা বর্ণনা কর। ১০০%

শিয়া সম্প্রদায়ের পরিচয় দাও। শিয়া সম্প্রদায়ের ক্রমবিকাশ সম্পর্কে আলোচনা কর। ৯৯%

প্রিমিয়াম সাজেশন Premium Suggestion

অনলাইন পড়ালেখার বাইরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ লাখ শিক্ষার্থী। করোনার এই সময় শিক্ষাগ্রহণ থেকে বঞ্চিত রয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের প্রায় ২৮ লাখ শিক্ষার্থী। বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের সমস্যা, ইন্টারনেট সংযোগ না থাকা বা ইন্টারনেটের ধীরগতি, ডিজিটাল ডিভাইসের অভাবসহ নানা কারণে অনলাইন ক্লাস সেভাবে চালু করতে পারেনি কলেজগুলো। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েরও এ ব্যাপারে তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। তারা কলেজগুলোকে অনলাইন ক্লাস শুরু করার তাগিদপত্র দিয়েই দায়িত্ব শেষ করেছে। ভবিষ্যতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ সেশন জটের আশঙ্কা প্রকাশ করছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। National University

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামান বলেন, ‘করোনায় অনার্স ফাইনাল, মাস্টার্স ফাইনাল, ডিগ্রি দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষ এবং মাস্টার্স প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আটকে গেছে। কলেজগুলো যাতে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারে সে জন্য একটা উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি আমরা।’

সরকারি কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে সবেমাত্র অনলাইন ক্লাস শুরু হলেও শিক্ষার্থীরা এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না। আর হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া বেশির ভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েই নামকাওয়াস্তে অনলাইন ক্লাস চলছে। তবে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় রয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাঁদের অনলাইন ক্লাস এখনো শুরু হয়নি। উন্মুক্ত ও আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা আরো খারাপ। করোনা মহামারির মধ্যে পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ অনলাইন শিক্ষা। সে ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোরই অন্য সব প্রতিষ্ঠানকে পথ দেখানোর কথা। কিন্তু অনলাইন ক্লাসে তারাই সবার চেয়ে পিছিয়ে। মে মাস থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইন ক্লাস শুরু করলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সবেমাত্র অনলাইন ক্লাস শুরু করছে।

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সবাই মূলত অনিয়মিত। তাঁদের পড়ালেখায় মানের বালাই নেই। করোনায় সেখানেও পড়ালেখা বন্ধ। আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মাদরাসায়ও পড়ালেখা পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে।

গত ২ জুলাই ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক’ এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে অনলাইন ক্লাস শুরু করতে হবে। অপরিকল্পিত, অপ্রস্তুত ও বৈষম্যমূলক পন্থায় তা চালুর চেষ্টা হবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য আত্মঘাতী। সংগঠনটি সব শিক্ষার্থীর জন্য বিনা মূল্যে ইন্টারনেট, বৃত্তির ব্যবস্থা এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি ৫০ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব দেন।

ইউজিসির সদস্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইন ক্লাসের প্রাথমিক অবস্থায় রয়েছে। তাদের অনেকেই এখন ট্রায়াল করছে। এই ক্লাস নিয়ে আমাদের প্রত্যাশার জায়গায় যেতে আরো সময় লাগবে। সব শিক্ষার্থী যাতে অনলাইন ক্লাসে অংশ নিতে পারে এ জন্য বিনা মূল্যে ইন্টারনেট পেতে আমরা চেষ্টা করছি। শিক্ষার মানের ব্যাপারটা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেই নিশ্চিত করতে হবে।’
ইউজিসি সূত্র জানায়, দেশের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৪১ লাখ। এর মধ্যে ৪৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। আর ১০৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী প্রায় চার লাখ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত দুই হাজার ২৫৮টি কলেজে শিক্ষার্থী প্রায় ২৮ লাখ। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় পাঁচ লাখ। আর আরবি বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রয়েছেন আরো প্রায় এক লাখ শিক্ষার্থী।

গত ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে উচ্চশিক্ষায় যে ক্ষতি হয়েছে তা পোষাতেই কমপক্ষে এক বছর লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে গত এক দশকে সেশনজট যে অনেকাংশে কমে এসেছিল, করোনায় আবারও তা ফিরে আসার আশঙ্কা জেগেছে।

উচ্চশিক্ষায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে খোঁজ নিতে মে মাসে ইউজিসি একটি সমীক্ষা চালায়। সেখানে ৪০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ৭২টি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। সমীক্ষায় জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের ৮৬.৬ শতাংশের স্মার্টফোন আছে। ৫৫ শতাংশের ল্যাপটপ আছে। অন্যদিকে সব শিক্ষকের ল্যাপটপ আছে। কিন্তু ক্লাস নেওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট খরচ, দুর্বল নেটওয়ার্কসহ বেশ কয়েকটি সমস্যার কথা জানিয়েছেন তাঁরা।

বায়োটেড নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গত ৯ থেকে ১১ মে একটি সমীক্ষা চালায়। সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের দুই হাজার ৩৮ জন শিক্ষার্থী এতে অংশ নেন। এর মাধ্যমে বেরিয়ে আসে শিক্ষার্থীদের মাত্র ২৩ শতাংশ অনলাইনে ক্লাস করতে চান, বাকি ৭৭ শতাংশ আগ্রহী নন। ৫৫ শতাংশের ক্লাস করার উপযোগী ডিভাইস অর্থাৎ ল্যাপটপ বা কম্পিউটার রয়েছে, বাকিদের নেই। ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর ক্লাস করার উপযোগী ইন্টারনেট সংযোগ নেই। আর ৮২ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন, অনলাইনে ক্লাসরুম সত্যিকার ক্লাসরুমের মতো কার্যকর নয়।

মে মাস থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে ক্লাস শুরু করেছে। তবে আট-দশটি ছাড়া বাকিগুলো মূলত জোড়াতালির ক্লাস নিচ্ছে। মূলত সেমিস্টার ও টিউশন ফি আদায় করতে অনেকেই কোনো রকমে অনলাইন ক্লাস চালাচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী কতটুকু শিখছে সে ব্যাপারটি দেখা হচ্ছে না।

বেশির ভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েই বছরে তিনটি সেমিস্টার। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত স্প্রিং, মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত সামার এবং সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফল সেমিস্টার। স্প্রিং সেমিস্টারের মাঝামাঝিতে করোনাকাল শুরু হয়। ফলে বাকি কোর্স তারা অনলাইনে সম্পন্ন করে পরীক্ষাও নেয়। ক্লাস করুক আর না করুক অথবা যাই শিখুক না কেন, সব শিক্ষার্থীকেই পরবর্তী সেমিস্টারে উন্নীত করেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এতে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। এডুকেশনস ইন বিডি/ কালের কণ্ঠ

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply