ক্যারিয়ারচাকরির প্রস্ততি

চাকরীর প্রস্ততি বাংলা ব্যাকরণ Job Preparation Bangla Grammar

চাকরীর প্রস্ততি বাংলা ব্যাকরণ Job Preparation Bangla Grammar। যেকোনো চাকরী/ জবের পরীক্ষায় এখান থেকে বাংলা অংশের অনেক প্রশ্ন থাকবে Job Preparation Bangla Grammar. There will be many questions in Bengali part of any jobs / job test from here:-

বাংলা ব্যাকরণে সংখ্যা
১। ভাষার রীতি – ২ টি (সাধু ও চলিত)
২। সারা পৃথিবীতে ভাষা প্রচলিত আছে – ৩৫০০ (প্রায়)
৩। ভাষার মৌলিক অংশ – ৪ টি
৪। ভাষার আলোচ্য বিষয় – ৪টি
৫। বাংলা ভাষায় ধ্বনি – ২ প্রকার (স্বর ধ্বনি ও ব্যঞ্জণ ধ্বনি)
৬। বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে – ৫০টি
৭। বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণ – ১১ টি
৮। বাংলা বর্ণমালায় ব্যঞ্জনবর্ণ – ৩৯টি
৯। বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরবর্ণ – ৭টি
১০। বাংলা বর্ণমালায় মাত্রা বিহীন বর্ণ – ১০ টি
১১। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রাযুক্ত বর্ণ – ৮টি
১২। বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা বর্ণ – ৩২ টি
১৩। বাংলা ধ্বনির মতো বর্ণ – দুই প্রকার। ১. স্বরবর্ণ, ২. ব্যঞ্জনবর্ণ।
১৪। স্বরবর্ণের ‘কার’ চিহ্ন – ১০টি
১৫। কার চিহ্ন নেই এমন স্বরবর্ণ – ১ টি (অ)
১৬। বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বজ্ঞাপক বর্ণ – ২ টি (ঐ এবং ঔ)
১৭। বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা – ২৫ টি
১৮। মাত্রাহীন স্বরবর্ণ – ৪ টি (এ, ঐ, ও, ঔ)
১৯। মাত্রাহীন ব্যঞ্জণবর্ণ – ৬ টি
২০। অর্ধমাত্রাযুক্ত স্বরবর্ণ – ১ টি (ঋ)
২১। অর্ধমাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জণবর্ণ – ৭টি
২২। শিশ ধ্বনি বা উষ্ণ ধ্বনি – ৪টি
২৩। স্পর্শ ধ্বনি – ২৫ টি

২৪। কন্ঠ ধ্বনি বা জিহবামূলীয় ধ্বনি – ৫ টি (ক, খ, গ, ঘ, ঙ)
২৫। তালব্য ধ্বনি – ৫ টি (চ, ছ, জ, ঝ, ঞ)
২৬। মূর্ধন্য ধ্বনি – ৫ টি (ট, ঠ, ড, ঢ, ণ)
২৭। দন্ত ধ্বনি – ৫ টি (ত, থ, দ, ধ, ন)
২৮। পার্শ্বিক ধ্বনি – ১ টি (ল)
২৯। নাসিক্য ধ্বনি – ৫ টি (ঙ, ঞ, ণ, ন, ম)
৩০। অন্তঃস্থ ধ্বনি – ৪ টি (য, র, ল, ব)
৩১। তাড়নজাত ধ্বনি – ২টি (ড়, ঢ়)
৩২। কম্পনজাত ধ্বনি – ১ টি (র)
৩৩। পরাশ্রায়ী ব্যঞ্জণবর্ণ – ৩ টি
৩৪। বাংলা সন্ধি প্রধানত – ২ প্রকার স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জন সন্ধি
৩৫। তৎসম সন্ধি/সংস্কৃত সন্ধি – ৩ প্রকার । যথা: স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জন সন্ধি, বিসর্গ সন্ধি।
৩৬। ক্রমবাচক সংখ্যা – ৪ প্রকার
৩৭। কারক কত প্রকার? = ৬ প্রকার । কর্তৃকারক, কর্মকারক, করণ, অপাদান, সম্প্রদান, অধিকরণ ।
৩৮। সমাস সাধারণত কত প্রকার? = ৬ প্রকার । দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, অব্যয়ীভাব, দ্বিগু, বহুব্রিহি ।
৩৯। বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সমাস ৪ প্রকার । যথা: অব্যয়ীভাব, তৎপুরুষীয়, দ্বন্দ্বমূলক, বহুব্রিহিমূলক ।
৪১। বাংলা ভাষায় মৌলিক ধ্বনিগুলো – ২ ভাগে বিভক্ত যথা: স্বরধ্বনি (১১টি) , ব্যঞ্জনধ্বনি (৩৯) ।
৪২। ণ -ত্ব বিধানের নিয়ম = ৪ টি ।
৪৩। লিঙ্গ কত প্রকার = ৪ প্রকার । (পুং লিঙ্গ, স্ত্রী লিঙ্গ, উভয় লিঙ্গ ও ক্লীব লিঙ্গ)
৪৪। বচন কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: একবচন, বহু বচন
৪৫। উপসর্গ কত প্রকার = ৩ প্রকার । খাঁটি বাংলা (২১), তৎসম (২০) ও বিদেশি)
৪৬। প্রত্যয় কত প্রকার? = ২ প্রকার । ধাতুপ্রত্যয় বা কৃৎপ্রত্যয় ও তদ্ধিত প্রত্যয় ।
৪৭। দ্বিরুক্তি কত প্রকার? = ৩ প্রকার । শব্দের দ্বিরুক্তি, পদের দ্বিরুক্তি, অনুকার দ্বিরুক্তি ।
৪৮। বিভক্তি কত টি? = ৭টি ।
৪৯। সমাসের প্রতীতি কয়টি? = ৫টি । যথা: সমস্তপদ , পূর্বপদ , পরপদ , ব্যাসবাক্য ও সমস্যমান পদ ।
৫০। বাক্য প্রধানত কত প্রকার? = ৩ প্রকার । সরল, জটিল বা মিশ্র, যৌগিক ।
৫১। বাক্যের অংশ ২টি > উদ্দেশ্য ও বিধেয়;
৫২। বাক্যের গুণ ৩টি: আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি, যোগ্যতা।
৫৩। অর্থ অনুসারে বাক্য কত প্রকার? ৫ প্রকার
৫৪। উৎপত্তিগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ৫ প্রকার । তৎসম, অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি, বিদেশি ।
৫৫। গঠনগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ২ প্রকার। মৌলিক ও সাধিত ।
৫৬। অর্থগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ৩ প্রকার । যৌগিক, রুঢ়, যোগরুঢ়
৫৭। কতটি উপায়ে শব্দ গঠন করা যায়? = ৮টি ।
৫৮। পদ প্রধানত কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: নামপদ ও ক্রিয়াপদ ।
৫৯। নামপদ কত প্রকার? = ৪ প্রকার (বিশেষ্য, বিশেষণ, অব্যয়, সর্বনাম)
৬০। অব্যয় কত প্রকার? = ৪ প্রকার । (যথা: সমুচ্চয়ী বা সম্বন্ধবাচক, অনন্বয়ী, অনুসর্গ, অনুকার অব্যয়)
৬১ । যতিচিহ্ন কয়টি? = ১২ টি ।
৬২। অক্ষর কত প্রকার? = ২ প্রকার । মুক্তাক্ষর ও বদ্ধাক্ষর
৬৩। বাংলা ছন্দ কত প্রকার? = ৩ প্রকার । যথা: অক্ষরবৃত্ত, স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত
৬৪। ব্যাকরণে অলঙ্গকার কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: শব্দালঙ্কার, অর্থালঙ্কার ।
৬৫। ক্রিয়ার কাল কত প্রকার? = ৩ প্রকার । বর্তমান কাল, অতীতকাল, ভবিষ্যৎকাল
৬৬। ক্রিয়ার ভাব কত প্রকার? = ৪ প্রকার । নির্দেশক, সাপেক্ষ, আকাঙ্ক্ষা, অনুজ্ঞা
৬৭। সংখ্যাবাচক শব্দ কত প্রকার? = ৪ প্রকার । যথা: অঙ্ক বাচক,পরিমাণবাচক, ক্রমবাচক, তারিখ বাচক ।
৬৮। ভাব প্রকাশের দিক থেকে ক্রিয়া পদ কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: সমাপিকা ও অসমাপিকা ।
৬৯। বাক্যের অর্থ গঠনের বিচার করে ক্রিয়া পদকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়? = ২ প্রকার । সকর্মক, অকর্মক ।
৭০। সর্বনাম কত প্রকার? ১০ প্রকার

৭১। উক্তি কত প্রকার? ২ প্রকার (প্রত্যক্ষ উক্তি ও পরোক্ষ উক্তি)
৭২। বিশেষণ পদ কত প্রকার? ২ প্রকার
৭৩। ভাব বিশেষণ কত প্রকার? ৪ প্রকার (ক্রিয়া বিশেষণ, বিশেষণের বিশেষণ, অব্যয়ের বিশেষণ, বাক্যের বিশেষণ)
৭৪। বাচ্য কত প্রকার? ৩ প্রকার (কর্তৃবাচ্য, কর্মবাচ্য, ভাববাচ্য)
৭৫। বাংলা ভাষায় ধাতুর গণ কয়টি? ২০ টি
#বাংলাব্যাকরণেরমৌলিককিছুপ্রশ্ন
১। ভাষার মূল উপকরণ বাক্য।
২। ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি।
৩। ভাষার মৌলিক উপাদান শব্দ।
৪। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক/মৌলিক উপাদান শব্দ।
৫। ধ্বনিকেশব্দের ক্ষুদ্রতম একক বলা হয়।
৬। শব্দকে বাক্যের প্রাণ বলা হয় ।
৭। উপসর্গ পদের আগে বসে, আর প্রত্যয় পদের পরে বসে ।
৮। উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে ।
৯। যে ৪টি উপসর্গ বাংলা, তৎসম উভয় ক্ষেত্রেই রয়েছে আ, সু, নি , বি।
১০। অনুসর্গের অপর নাম কর্মপ্রবচনীয় বলে। এরা স্বাধীন পদ রুপে ও শব্দ বিভক্তির ন্যায় ব্যবহৃত হতে পারে।
১১। বিভক্তিহীন নাম শব্দ বলে প্রাতিপাদিক বা নাম প্রকৃতি ।
১২। বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে ।
১৩। ক্রিয়াপদের মূলকে ধাতু বলে ।
১৪। বাক্যে অপরিহার্য ক্রিয়াপদ ।
১৫। সন্ধির সুবিধা ২টি ১. উচ্চারণ সহজ ২. ধ্বনিগত মাধুর্য স্থাপন সম্পাদন ।
১৬। ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটে মূলত ৩টি কারণে । ১. উচ্চারণগত, ২ শব্দগঠনজনিত ৩. শব্দের অর্থগত
১৭। খাঁটি বাংলা শব্দে বিসর্গের ব্যবহার নাই ।
১৮। তৎসম শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
১৯। সমাসবদ্ধ শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
২০। সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে ।
২১। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে আগত।
২২। ব্যাকরণ শব্দটি সংস্কৃত থেকে আগত।
২৩। শব্দের অন্ত্য বর্ণের পূর্ব বর্ণ কে উপধা বলে ।
২৪। সমন্ধ পদ, তারিখ লিখতে, ঠিকানা লিখতে পদের পর কমা বসাতে হয়।
২৫। বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে।

প্রাইমারী পরীক্ষায় এখান থেকে বাংলা অংশের অনেক প্রশ্ন থাকবে :-
বাংলা ব্যাকরণে সংখ্যা
১। ভাষার রীতি – ২ টি (সাধু ও চলিত)
২। সারা পৃথিবীতে ভাষা প্রচলিত আছে – ৩৫০০ (প্রায়)
৩। ভাষার মৌলিক অংশ – ৪ টি
৪। ভাষার আলোচ্য বিষয় – ৪টি
৫। বাংলা ভাষায় ধ্বনি – ২ প্রকার (স্বর ধ্বনি ও ব্যঞ্জণ ধ্বনি)
৬। বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে – ৫০টি
৭। বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণ – ১১ টি
৮। বাংলা বর্ণমালায় ব্যঞ্জনবর্ণ – ৩৯টি
৯। বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরবর্ণ – ৭টি
১০। বাংলা বর্ণমালায় মাত্রা বিহীন বর্ণ – ১০ টি
১১। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রাযুক্ত বর্ণ – ৮টি
১২। বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা বর্ণ – ৩২ টি
১৩। বাংলা ধ্বনির মতো বর্ণ – দুই প্রকার। ১. স্বরবর্ণ, ২. ব্যঞ্জনবর্ণ।
১৪। স্বরবর্ণের ‘কার’ চিহ্ন – ১০টি
১৫। কার চিহ্ন নেই এমন স্বরবর্ণ – ১ টি (অ)
১৬। বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বজ্ঞাপক বর্ণ – ২ টি (ঐ এবং ঔ)
১৭। বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা – ২৫ টি
১৮। মাত্রাহীন স্বরবর্ণ – ৪ টি (এ, ঐ, ও, ঔ)
১৯। মাত্রাহীন ব্যঞ্জণবর্ণ – ৬ টি
২০। অর্ধমাত্রাযুক্ত স্বরবর্ণ – ১ টি (ঋ)
২১। অর্ধমাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জণবর্ণ – ৭টি
২২। শিশ ধ্বনি বা উষ্ণ ধ্বনি – ৪টি
২৩। স্পর্শ ধ্বনি – ২৫ টি
২৪। কন্ঠ ধ্বনি বা জিহবামূলীয় ধ্বনি – ৫ টি (ক, খ, গ, ঘ, ঙ)
২৫। তালব্য ধ্বনি – ৫ টি (চ, ছ, জ, ঝ, ঞ)
২৬। মূর্ধন্য ধ্বনি – ৫ টি (ট, ঠ, ড, ঢ, ণ)
২৭। দন্ত ধ্বনি – ৫ টি (ত, থ, দ, ধ, ন)
২৮। পার্শ্বিক ধ্বনি – ১ টি (ল)
২৯। নাসিক্য ধ্বনি – ৫ টি (ঙ, ঞ, ণ, ন, ম)
৩০। অন্তঃস্থ ধ্বনি – ৪ টি (য, র, ল, ব)
৩১। তাড়নজাত ধ্বনি – ২টি (ড়, ঢ়)
৩২। কম্পনজাত ধ্বনি – ১ টি (র)
৩৩। পরাশ্রায়ী ব্যঞ্জণবর্ণ – ৩ টি

৩৪। বাংলা সন্ধি প্রধানত – ২ প্রকার স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জন সন্ধি
৩৫। তৎসম সন্ধি/সংস্কৃত সন্ধি – ৩ প্রকার । যথা: স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জন সন্ধি, বিসর্গ সন্ধি।
৩৬। ক্রমবাচক সংখ্যা – ৪ প্রকার
৩৭। কারক কত প্রকার? = ৬ প্রকার । কর্তৃকারক, কর্মকারক, করণ, অপাদান, সম্প্রদান, অধিকরণ ।
৩৮। সমাস সাধারণত কত প্রকার? = ৬ প্রকার । দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, অব্যয়ীভাব, দ্বিগু, বহুব্রিহি ।
৩৯। বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সমাস ৪ প্রকার । যথা: অব্যয়ীভাব, তৎপুরুষীয়, দ্বন্দ্বমূলক, বহুব্রিহিমূলক ।
৪১। বাংলা ভাষায় মৌলিক ধ্বনিগুলো – ২ ভাগে বিভক্ত যথা: স্বরধ্বনি (১১টি) , ব্যঞ্জনধ্বনি (৩৯) ।
৪২। ণ -ত্ব বিধানের নিয়ম = ৪ টি ।
৪৩। লিঙ্গ কত প্রকার = ৪ প্রকার । (পুং লিঙ্গ, স্ত্রী লিঙ্গ, উভয় লিঙ্গ ও ক্লীব লিঙ্গ)
৪৪। বচন কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: একবচন, বহু বচন
৪৫। উপসর্গ কত প্রকার = ৩ প্রকার । খাঁটি বাংলা (২১), তৎসম (২০) ও বিদেশি)
৪৬। প্রত্যয় কত প্রকার? = ২ প্রকার । ধাতুপ্রত্যয় বা কৃৎপ্রত্যয় ও তদ্ধিত প্রত্যয় ।
৪৭। দ্বিরুক্তি কত প্রকার? = ৩ প্রকার । শব্দের দ্বিরুক্তি, পদের দ্বিরুক্তি, অনুকার দ্বিরুক্তি ।
৪৮। বিভক্তি কত টি? = ৭টি ।
৪৯। সমাসের প্রতীতি কয়টি? = ৫টি । যথা: সমস্তপদ , পূর্বপদ , পরপদ , ব্যাসবাক্য ও সমস্যমান পদ ।
৫০। বাক্য প্রধানত কত প্রকার? = ৩ প্রকার । সরল, জটিল বা মিশ্র, যৌগিক ।
৫১। বাক্যের অংশ ২টি > উদ্দেশ্য ও বিধেয়;
৫২। বাক্যের গুণ ৩টি: আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি, যোগ্যতা।
৫৩। অর্থ অনুসারে বাক্য কত প্রকার? ৫ প্রকার
৫৪। উৎপত্তিগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ৫ প্রকার । তৎসম, অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি, বিদেশি ।
৫৫। গঠনগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ২ প্রকার। মৌলিক ও সাধিত ।
৫৬। অর্থগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ৩ প্রকার । যৌগিক, রুঢ়, যোগরুঢ়
৫৭। কতটি উপায়ে শব্দ গঠন করা যায়? = ৮টি ।
৫৮। পদ প্রধানত কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: নামপদ ও ক্রিয়াপদ ।
৫৯। নামপদ কত প্রকার? = ৪ প্রকার (বিশেষ্য, বিশেষণ, অব্যয়, সর্বনাম)
৬০। অব্যয় কত প্রকার? = ৪ প্রকার । (যথা: সমুচ্চয়ী বা সম্বন্ধবাচক, অনন্বয়ী, অনুসর্গ, অনুকার অব্যয়)
৬১ । যতিচিহ্ন কয়টি? = ১২ টি ।

৬২। অক্ষর কত প্রকার? = ২ প্রকার । মুক্তাক্ষর ও বদ্ধাক্ষর
৬৩। বাংলা ছন্দ কত প্রকার? = ৩ প্রকার । যথা: অক্ষরবৃত্ত, স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত
৬৪। ব্যাকরণে অলঙ্গকার কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: শব্দালঙ্কার, অর্থালঙ্কার ।
৬৫। ক্রিয়ার কাল কত প্রকার? = ৩ প্রকার । বর্তমান কাল, অতীতকাল, ভবিষ্যৎকাল
৬৬। ক্রিয়ার ভাব কত প্রকার? = ৪ প্রকার । নির্দেশক, সাপেক্ষ, আকাঙ্ক্ষা, অনুজ্ঞা
৬৭। সংখ্যাবাচক শব্দ কত প্রকার? = ৪ প্রকার । যথা: অঙ্ক বাচক,পরিমাণবাচক, ক্রমবাচক, তারিখ বাচক ।
৬৮। ভাব প্রকাশের দিক থেকে ক্রিয়া পদ কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: সমাপিকা ও অসমাপিকা ।
৬৯। বাক্যের অর্থ গঠনের বিচার করে ক্রিয়া পদকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়? = ২ প্রকার । সকর্মক, অকর্মক ।
৭০। সর্বনাম কত প্রকার? ১০ প্রকার
৭১। উক্তি কত প্রকার? ২ প্রকার (প্রত্যক্ষ উক্তি ও পরোক্ষ উক্তি)
৭২। বিশেষণ পদ কত প্রকার? ২ প্রকার
৭৩। ভাব বিশেষণ কত প্রকার? ৪ প্রকার (ক্রিয়া বিশেষণ, বিশেষণের বিশেষণ, অব্যয়ের বিশেষণ, বাক্যের বিশেষণ)
৭৪। বাচ্য কত প্রকার? ৩ প্রকার (কর্তৃবাচ্য, কর্মবাচ্য, ভাববাচ্য)
৭৫। বাংলা ভাষায় ধাতুর গণ কয়টি? ২০ টি
#বাংলাব্যাকরণেরমৌলিককিছুপ্রশ্ন
১। ভাষার মূল উপকরণ বাক্য।
২। ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি।
৩। ভাষার মৌলিক উপাদান শব্দ।
৪। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক/মৌলিক উপাদান শব্দ।
৫। ধ্বনিকেশব্দের ক্ষুদ্রতম একক বলা হয়।
৬। শব্দকে বাক্যের প্রাণ বলা হয় ।
৭। উপসর্গ পদের আগে বসে, আর প্রত্যয় পদের পরে বসে ।
৮। উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে ।
৯। যে ৪টি উপসর্গ বাংলা, তৎসম উভয় ক্ষেত্রেই রয়েছে আ, সু, নি , বি।
১০। অনুসর্গের অপর নাম কর্মপ্রবচনীয় বলে। এরা স্বাধীন পদ রুপে ও শব্দ বিভক্তির ন্যায় ব্যবহৃত হতে পারে।
১১। বিভক্তিহীন নাম শব্দ বলে প্রাতিপাদিক বা নাম প্রকৃতি ।
১২। বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে ।
১৩। ক্রিয়াপদের মূলকে ধাতু বলে ।
১৪। বাক্যে অপরিহার্য ক্রিয়াপদ ।
১৫। সন্ধির সুবিধা ২টি ১. উচ্চারণ সহজ ২. ধ্বনিগত মাধুর্য স্থাপন সম্পাদন ।
১৬। ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটে মূলত ৩টি কারণে । ১. উচ্চারণগত, ২ শব্দগঠনজনিত ৩. শব্দের অর্থগত
১৭। খাঁটি বাংলা শব্দে বিসর্গের ব্যবহার নাই ।
১৮। তৎসম শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
১৯। সমাসবদ্ধ শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
২০। সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে ।
২১। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে আগত।
২২। ব্যাকরণ শব্দটি সংস্কৃত থেকে আগত।
২৩। শব্দের অন্ত্য বর্ণের পূর্ব বর্ণ কে উপধা বলে ।
২৪। সমন্ধ পদ, তারিখ লিখতে, ঠিকানা লিখতে পদের পর কমা বসাতে হয়।
২৫। বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে EducationsinBD.com এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group

Leave a Reply